কক্সবাজারের মহেশখালীতে দেশের প্রথম ভাসমান এলএনজি টার্মিনালে ২০০০ তম জাহাজ স্থানান্তরের মাইলফলক স্থাপন করল যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান এক্সিলারেট এনার্জি। বাণিজ্যিক জাহাজ থেকে জাহাজে তরল প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) স্থানান্তরে বিশ্বের শীর্ষ এ প্রতিষ্ঠান ২০১৮ সাল থেকে ১৫ বছরের জন্য বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে স্থাপিত ভাসমান এলএনজি টার্মিনালে এসটিএস পদ্ধতিতে এলএনজি স্থানান্তরের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়।
ইতিমধ্যে এক্সিলারেট এনার্জি তার এসটিএস প্রোটোকলটি ব্যবহার করে সাফল্যের সাথে ২৩ কোটি ৬৪ লাখ ৫ হাজার ঘনমিটার এলএনজি স্থানান্তর করেছে।
এক্সিলারেট এনার্জি’র চিফ অপারেটিং অফিসার ক্যাল ব্যানক্রফট জানান, বঙ্গোপসাগরে ২০০০ তম জাহাজ স্থানান্তরের যে মাইলফলক স্থাপন করেছে এক্সিলারেট এনার্জি, এর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির বিশ^জুড়ে সুনাম ও জাহাজের ক্রুদের কঠোর পরিশ্রম। আমরা বিশ^াস করি বাংলাদেশে সাফল্যের সাথেই এলএনজি স্থানান্তরে পুরো কাজ সম্পন্ন করতে পারবে এক্সিলারেট এনার্জি।
উল্লেখ্য, দেশের গ্যাস ঘাটতি মেটাতে এবং শিল্প কারখানায় গ্যাসের সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে এলএনজি আমদানির উদ্যোগ নেয় সরকার। ইতিমধ্যে কাতার, সুইজারল্যান্ড ছাড়াও ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর এবং ওমানের সঙ্গেও সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে এলএনজি আমদানির জন্য।
রোববার, ১১ এপ্রিল ২০২১
কক্সবাজারের মহেশখালীতে দেশের প্রথম ভাসমান এলএনজি টার্মিনালে ২০০০ তম জাহাজ স্থানান্তরের মাইলফলক স্থাপন করল যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান এক্সিলারেট এনার্জি। বাণিজ্যিক জাহাজ থেকে জাহাজে তরল প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) স্থানান্তরে বিশ্বের শীর্ষ এ প্রতিষ্ঠান ২০১৮ সাল থেকে ১৫ বছরের জন্য বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে স্থাপিত ভাসমান এলএনজি টার্মিনালে এসটিএস পদ্ধতিতে এলএনজি স্থানান্তরের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়।
ইতিমধ্যে এক্সিলারেট এনার্জি তার এসটিএস প্রোটোকলটি ব্যবহার করে সাফল্যের সাথে ২৩ কোটি ৬৪ লাখ ৫ হাজার ঘনমিটার এলএনজি স্থানান্তর করেছে।
এক্সিলারেট এনার্জি’র চিফ অপারেটিং অফিসার ক্যাল ব্যানক্রফট জানান, বঙ্গোপসাগরে ২০০০ তম জাহাজ স্থানান্তরের যে মাইলফলক স্থাপন করেছে এক্সিলারেট এনার্জি, এর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির বিশ^জুড়ে সুনাম ও জাহাজের ক্রুদের কঠোর পরিশ্রম। আমরা বিশ^াস করি বাংলাদেশে সাফল্যের সাথেই এলএনজি স্থানান্তরে পুরো কাজ সম্পন্ন করতে পারবে এক্সিলারেট এনার্জি।
উল্লেখ্য, দেশের গ্যাস ঘাটতি মেটাতে এবং শিল্প কারখানায় গ্যাসের সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে এলএনজি আমদানির উদ্যোগ নেয় সরকার। ইতিমধ্যে কাতার, সুইজারল্যান্ড ছাড়াও ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর এবং ওমানের সঙ্গেও সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে এলএনজি আমদানির জন্য।