পূর্বশত্রুতার জের ধরে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে গোলাম কিবরিয়া রাসেদ (২৪) নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। শনিবার (৮ মে) ভোরে উপজেলার মেরিপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক ওই গ্রামের আবদুল মালেকের ছেলে । এ ঘটনায় জড়িত থাকায় শনিবার দুপুরে মোঃ বাবুল ও তার ছেলে সুজনকে আটক করেছে পুলিশ ।
নিহত যুবকের মামা মো. সেলিম ভূঞা জানান, কিবরিয়া আমিশাপাড়া বাজারে একটি রেস্তোরাঁয় ইলেকট্রিকের কাজ করেন। রেস্তোরাঁর মালিক রহিমের কাছে কাজের পারিশ্রমিক চাইলে কিবরিয়ার সঙ্গেবাগবিতন্ডা হয়। এর জের ধরে গত (২ মে) কিবরিয়াকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ওই রেস্তরাঁয় বেঁধে কয়েক ঘণ্টাব্যাপী নির্যাতন চালায়।
পরে তার পরিবারের সদস্যরা খবর পেয়ে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে বাড়ি নিয়ে আসে। শুক্রবার (৭ মে) দিবাগত রাতে পরিবারের সদস্যদের অজান্তে কিবরিয়া ঘরের বাহিরে বের হলে তারা তাকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে ঘরের সামনে ফেলে যায়।
পরিবারের লোকজন সেহরি খেতে উঠে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় ঘরের সামনে থেকে উদ্ধার করে সোনাইমুড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার পর থেকে প্রধান অভিযুক্ত আবদুর রহিম (৩০) পলাতক রয়েছেন।
সোনাইমুড়ী থানার ওসি মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে। পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে দুই জনকে আটক করেছে।
রোববার, ০৯ মে ২০২১
পূর্বশত্রুতার জের ধরে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে গোলাম কিবরিয়া রাসেদ (২৪) নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। শনিবার (৮ মে) ভোরে উপজেলার মেরিপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক ওই গ্রামের আবদুল মালেকের ছেলে । এ ঘটনায় জড়িত থাকায় শনিবার দুপুরে মোঃ বাবুল ও তার ছেলে সুজনকে আটক করেছে পুলিশ ।
নিহত যুবকের মামা মো. সেলিম ভূঞা জানান, কিবরিয়া আমিশাপাড়া বাজারে একটি রেস্তোরাঁয় ইলেকট্রিকের কাজ করেন। রেস্তোরাঁর মালিক রহিমের কাছে কাজের পারিশ্রমিক চাইলে কিবরিয়ার সঙ্গেবাগবিতন্ডা হয়। এর জের ধরে গত (২ মে) কিবরিয়াকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ওই রেস্তরাঁয় বেঁধে কয়েক ঘণ্টাব্যাপী নির্যাতন চালায়।
পরে তার পরিবারের সদস্যরা খবর পেয়ে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে বাড়ি নিয়ে আসে। শুক্রবার (৭ মে) দিবাগত রাতে পরিবারের সদস্যদের অজান্তে কিবরিয়া ঘরের বাহিরে বের হলে তারা তাকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে ঘরের সামনে ফেলে যায়।
পরিবারের লোকজন সেহরি খেতে উঠে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় ঘরের সামনে থেকে উদ্ধার করে সোনাইমুড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার পর থেকে প্রধান অভিযুক্ত আবদুর রহিম (৩০) পলাতক রয়েছেন।
সোনাইমুড়ী থানার ওসি মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে। পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে দুই জনকে আটক করেছে।