করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত শহরের খানপুর এলাকার নারায়ণগঞ্জ ৩শ’ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে বসানো হয়েছে অক্সিজেন ট্যাংক। তবে অপেক্ষা রয়েছে লিকুইড অক্সিজেন সরবরাহের। অক্সিজেন সরবরাহ শুরু হলে ঈদের পর থেকে রোগীদের নিরবিচ্ছিন্ন অক্সিজেন সেবা দিতে পারবেন বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক (সুপার) ডা. আবুল বাসার জানান, রোববার (৯ মে) হাসপাতাল চত্ত্বরে অক্সিজেন ট্যাংক স্থাপন করা হয়েছে। ইউনিসেফের সহযোগিতায় এই ট্যাংক স্থাপন করেছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। অধিদফতর থেকে নিয়মিত লিকুইড অক্সিজেন সরবরাহ করা হবে। অক্সিজেন সরবরাহ শুরু হলে ঈদের পর থেকে নিরবিচ্ছিন্ন অক্সিজেন সেবা দেওয়া সহজ হবে। অর্থ্যাৎ করোনা রোগীদের অক্সিজেন সেবা দিতে আর কোনো ধরনের সমস্যা থাকবে না।
তিনি বলেন, ‘এক সাপ্লাইতে ১৪ হাজার টন লিকুইড আসবে। এই অক্সিজেনের মাধ্যমে ৫শ’ শয্যা কভার করা যাবে। যদিও আমাদের হাসপাতালে বর্তমানে আইসিইউ ও আইসোলেশন মিলিয়ে ১১০ শয্যা রয়েছে। হাসপাতালে শয্যা বাড়ালেও সমস্যা হবে না। নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালেও একটি ট্যাংক স্থাপন করা হয়েছে। তবে ওই ট্যাংকের তুলনায় আমাদের হাসপাতালের ট্যাংক আয়তনে বড়।’
ডা. আবুল বাসার জানান, গত এক বছরে এই হাসপাতালে ১ হাজার ৭৮১ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৬০ জন মারা গেছেন। বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন ২৩ জন। তাদের মধ্যে ৬ জন রয়েছেন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ)।
রোববার, ০৯ মে ২০২১
করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত শহরের খানপুর এলাকার নারায়ণগঞ্জ ৩শ’ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে বসানো হয়েছে অক্সিজেন ট্যাংক। তবে অপেক্ষা রয়েছে লিকুইড অক্সিজেন সরবরাহের। অক্সিজেন সরবরাহ শুরু হলে ঈদের পর থেকে রোগীদের নিরবিচ্ছিন্ন অক্সিজেন সেবা দিতে পারবেন বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক (সুপার) ডা. আবুল বাসার জানান, রোববার (৯ মে) হাসপাতাল চত্ত্বরে অক্সিজেন ট্যাংক স্থাপন করা হয়েছে। ইউনিসেফের সহযোগিতায় এই ট্যাংক স্থাপন করেছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। অধিদফতর থেকে নিয়মিত লিকুইড অক্সিজেন সরবরাহ করা হবে। অক্সিজেন সরবরাহ শুরু হলে ঈদের পর থেকে নিরবিচ্ছিন্ন অক্সিজেন সেবা দেওয়া সহজ হবে। অর্থ্যাৎ করোনা রোগীদের অক্সিজেন সেবা দিতে আর কোনো ধরনের সমস্যা থাকবে না।
তিনি বলেন, ‘এক সাপ্লাইতে ১৪ হাজার টন লিকুইড আসবে। এই অক্সিজেনের মাধ্যমে ৫শ’ শয্যা কভার করা যাবে। যদিও আমাদের হাসপাতালে বর্তমানে আইসিইউ ও আইসোলেশন মিলিয়ে ১১০ শয্যা রয়েছে। হাসপাতালে শয্যা বাড়ালেও সমস্যা হবে না। নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালেও একটি ট্যাংক স্থাপন করা হয়েছে। তবে ওই ট্যাংকের তুলনায় আমাদের হাসপাতালের ট্যাংক আয়তনে বড়।’
ডা. আবুল বাসার জানান, গত এক বছরে এই হাসপাতালে ১ হাজার ৭৮১ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৬০ জন মারা গেছেন। বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন ২৩ জন। তাদের মধ্যে ৬ জন রয়েছেন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ)।