ভোলা-লক্ষ্মীপুর রুটে
ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটে মঙ্গলবার ভোরেও ছিল ঢাকা ও চট্টগ্রামগামী হাজারো যাত্রী। ফেরির পাশা পাশি দ্রুত গন্তব্য পৌঁছে যেতে অনেকে পাড়ি জমান স্পিডবোট ও ট্রলার যোগে। এদিকে প্রচন্ড গরমে ঢাসাঢাসি করে যেতে অসুস্থ্য হয়ে পড়েন অনেকে। ফেরিতে যেমনি ছিল না স্বাস্থ্যবিধি মানার বাধ্যবাধকতা। তেমনি ট্রলার ও স্পিডবোটে। নিয়মনীতি উপেক্ষা করেই চলছে বারেক মেম্বারের লাল সবুজ রংয়ের ট্রলার। ইলিশা ঘাটে কোস্টগার্ড ও নৌ-পুলিশের বিশেষ টিম অবস্থান করে ওভারলোড না হতে ফেরি ছেড়ে দিতে বাধ্য করে বলে জানান ফেরির যাত্রী পরিবহনের ইজারাদার মোঃ আখতার হোসেন।
ফেরির দায়িত্বে থাকা ম্যানেজার মোঃ পারভেজ খান জানান, ভোর রাতে লক্ষ্মীপুর মজুচৌধুরী ঘাট থেকে ছেড়ে আসা ৪টি ফেরি সকাল ৮টা থেকে ইলিশা ঘাট থেকে যাত্রী পরিবহন করতে শুরু করে। যাত্রীদেও যাতে দুর্ভোগ পোহাতে না হয় সেদিকে খেয়াল রেখেই ফেরি চলাচল করছে।
ইজারাদার অভিযোগ করেন, একটি গ্রুপ ফেরিতে যাত্রী পারাপারে প্রতিবন্ধকতা সৃস্টি করছেন। এরা যাত্রীদের স্পিডবোটে পাড়ি জমাতে উৎসাহিত করছেন। স্পিডবোটে দ্রুত পৌছে দেয়ার কথা বলে যাত্রীদেও কাছ থেকে ৭শ টাকা থেকে ১০০০ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সামনেই ঘটছে এমন সব ঘটনা।
তবে কোস্টগার্ড অপারেশন টিম প্রধান জানান, তারা কঠোরভাবে সব কিছু নিয়ন্ত্রন করছেন।
ইলিশা লঞ্চঘাট ইজারাদার জানান, তার তরফ থেকে মাইকিং করে স্বাস্থ্য বিধি মানতে বলা হয়। একই সঙ্গে বিনা টাকায় মাস্ক বিতরণ করা হচ্ছে। ঈদ শেষে প্রতিদিন কয়েক হাজার যাত্রী ভোলার ইলিশা থেকে মেঘনা নদী পার হয়ে লক্ষ্মীপুর মজুচৌধুরী ঘাট থেকে ফের মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকারসহ ছোট ছোট যানবাহনে করে ঢাকা ও চট্টগ্রাম যাচ্ছেন। যাত্রীদেও বেশিরভাগই হচ্ছেন শ্রমজীবী ও কর্মজীবী । এরা ঈদ উৎসব পালন করতে লকডাউন উপেক্ষা করে বাড়ি আসেন।
ভোলা-লক্ষ্মীপুর রুটে
মঙ্গলবার, ১৮ মে ২০২১
ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটে মঙ্গলবার ভোরেও ছিল ঢাকা ও চট্টগ্রামগামী হাজারো যাত্রী। ফেরির পাশা পাশি দ্রুত গন্তব্য পৌঁছে যেতে অনেকে পাড়ি জমান স্পিডবোট ও ট্রলার যোগে। এদিকে প্রচন্ড গরমে ঢাসাঢাসি করে যেতে অসুস্থ্য হয়ে পড়েন অনেকে। ফেরিতে যেমনি ছিল না স্বাস্থ্যবিধি মানার বাধ্যবাধকতা। তেমনি ট্রলার ও স্পিডবোটে। নিয়মনীতি উপেক্ষা করেই চলছে বারেক মেম্বারের লাল সবুজ রংয়ের ট্রলার। ইলিশা ঘাটে কোস্টগার্ড ও নৌ-পুলিশের বিশেষ টিম অবস্থান করে ওভারলোড না হতে ফেরি ছেড়ে দিতে বাধ্য করে বলে জানান ফেরির যাত্রী পরিবহনের ইজারাদার মোঃ আখতার হোসেন।
ফেরির দায়িত্বে থাকা ম্যানেজার মোঃ পারভেজ খান জানান, ভোর রাতে লক্ষ্মীপুর মজুচৌধুরী ঘাট থেকে ছেড়ে আসা ৪টি ফেরি সকাল ৮টা থেকে ইলিশা ঘাট থেকে যাত্রী পরিবহন করতে শুরু করে। যাত্রীদেও যাতে দুর্ভোগ পোহাতে না হয় সেদিকে খেয়াল রেখেই ফেরি চলাচল করছে।
ইজারাদার অভিযোগ করেন, একটি গ্রুপ ফেরিতে যাত্রী পারাপারে প্রতিবন্ধকতা সৃস্টি করছেন। এরা যাত্রীদের স্পিডবোটে পাড়ি জমাতে উৎসাহিত করছেন। স্পিডবোটে দ্রুত পৌছে দেয়ার কথা বলে যাত্রীদেও কাছ থেকে ৭শ টাকা থেকে ১০০০ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সামনেই ঘটছে এমন সব ঘটনা।
তবে কোস্টগার্ড অপারেশন টিম প্রধান জানান, তারা কঠোরভাবে সব কিছু নিয়ন্ত্রন করছেন।
ইলিশা লঞ্চঘাট ইজারাদার জানান, তার তরফ থেকে মাইকিং করে স্বাস্থ্য বিধি মানতে বলা হয়। একই সঙ্গে বিনা টাকায় মাস্ক বিতরণ করা হচ্ছে। ঈদ শেষে প্রতিদিন কয়েক হাজার যাত্রী ভোলার ইলিশা থেকে মেঘনা নদী পার হয়ে লক্ষ্মীপুর মজুচৌধুরী ঘাট থেকে ফের মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকারসহ ছোট ছোট যানবাহনে করে ঢাকা ও চট্টগ্রাম যাচ্ছেন। যাত্রীদেও বেশিরভাগই হচ্ছেন শ্রমজীবী ও কর্মজীবী । এরা ঈদ উৎসব পালন করতে লকডাউন উপেক্ষা করে বাড়ি আসেন।