একদিনে আরো শনাক্ত ৬১ জন, মৃত্যু ৩
জেলায় করোনা সংক্রমণ হার ও সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে কুষ্টিয়া পৌর এলাকায় করোনা রোগী বেশি শনাক্ত হচ্ছে। যা মোট শনাক্তের সিংগভাগ।
এমন প্রেক্ষাপটে জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির এক জরুরী সভা শেষে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম করোনা সংক্রমণ রোধে শহরের পৌরসভা এলাকায় ৭দিনের কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন।
এতে বলা হয় শুক্রবার মধ্যরাত থেকে আগামী ১৮ জুন পর্যন্ত অধিক সংক্রমণ বিবেচনায় পৌরসভা এলাকার সব ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, শপিংমল, দোকান, রেস্টুরেন্ট বন্ধ থাকবে। তবে কাঁচাবাজর ও নিত্যপন্যের দোকান সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা রাখা যাবে।
বিধিনিষেধ চলাকালে পৌরসভা এলাকায় সব ধরণের যান চলাচল বন্ধ থাকবে। অতি জরুরি প্রয়োজন ব্যতিত(ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি ক্রয়,চিকিৎসা সেবা,মৃতদেহ দাফন বা সৎকার) কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না।
তবে কার্ড প্রদর্শণ সাপেক্ষে টিকাগ্রহণের জন্য যাতায়াত করা যাবে। সকল পর্যটনস্থল, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্র বন্ধ থাকবে। জনসমাবেশ হয় এমন সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান বন্ধ থাকবে।
শহরের সাতটি প্রবেশ মুখে গাড়ি চলাচল নিয়ন্ত্রণে পুলিশ শুক্রবার রাত থেকে কাজ শুরু করেছে বলে পুলিশ সুপার খাইরুল আলম জানান।
অপরদিকে গতকাল শনিবার কঠোর বিধিনিষেধের প্রথম দিনে শহরের দোকান,শপিং মলসহ অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও শহরের প্রধান প্রধান সড়কসহ বিভিন্ন সড়কে অবাধে বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। এ ব্যাপারে সাধারণ মানুষ প্রশাসনকেই দায়ী করে বলছেন, একদিনে কঠোর বিধিনিষেধ ঘোষনা অপরদিকে শহরের যানবাহন করোনা ঝুঁকিকে আরো বাড়িয়ে দেবে।
কুষ্টিয়ায় নতুন করে আরো ৬১ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩ জন।
সেইসঙ্গে একদিনের ব্যবধানে নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে করোনা সংক্রমণের হারও বেড়েছে। শুক্রবার কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পিসিআর ল্যাবে মোট ২০৫টি নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে করোনা সংক্রমণের হারও বেড়েছে। আক্রান্তের হার ৩১.৪৪ শতাংশ।
নতুন শনাক্ত হওয়া রোগীর মধ্যে সদর উপজেলায় ৪৪ জন,মিরপুর উপজেলায় ৪ জন,কুমারখালী উপজেলায় ২ জন,দৌলতপুর উপজেলায় ৬ জন,ভেড়ামারা উপজেলায় ১ জন ও থোকসা উপজেলায় ৪ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে।
এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়ালো ৫৫০০ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৪৭৯২ জন। মারা গেছেন ১২৭ জন।
একদিনে আরো শনাক্ত ৬১ জন, মৃত্যু ৩
শনিবার, ১২ জুন ২০২১
জেলায় করোনা সংক্রমণ হার ও সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে কুষ্টিয়া পৌর এলাকায় করোনা রোগী বেশি শনাক্ত হচ্ছে। যা মোট শনাক্তের সিংগভাগ।
এমন প্রেক্ষাপটে জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির এক জরুরী সভা শেষে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম করোনা সংক্রমণ রোধে শহরের পৌরসভা এলাকায় ৭দিনের কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন।
এতে বলা হয় শুক্রবার মধ্যরাত থেকে আগামী ১৮ জুন পর্যন্ত অধিক সংক্রমণ বিবেচনায় পৌরসভা এলাকার সব ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, শপিংমল, দোকান, রেস্টুরেন্ট বন্ধ থাকবে। তবে কাঁচাবাজর ও নিত্যপন্যের দোকান সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা রাখা যাবে।
বিধিনিষেধ চলাকালে পৌরসভা এলাকায় সব ধরণের যান চলাচল বন্ধ থাকবে। অতি জরুরি প্রয়োজন ব্যতিত(ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি ক্রয়,চিকিৎসা সেবা,মৃতদেহ দাফন বা সৎকার) কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না।
তবে কার্ড প্রদর্শণ সাপেক্ষে টিকাগ্রহণের জন্য যাতায়াত করা যাবে। সকল পর্যটনস্থল, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্র বন্ধ থাকবে। জনসমাবেশ হয় এমন সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান বন্ধ থাকবে।
শহরের সাতটি প্রবেশ মুখে গাড়ি চলাচল নিয়ন্ত্রণে পুলিশ শুক্রবার রাত থেকে কাজ শুরু করেছে বলে পুলিশ সুপার খাইরুল আলম জানান।
অপরদিকে গতকাল শনিবার কঠোর বিধিনিষেধের প্রথম দিনে শহরের দোকান,শপিং মলসহ অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও শহরের প্রধান প্রধান সড়কসহ বিভিন্ন সড়কে অবাধে বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। এ ব্যাপারে সাধারণ মানুষ প্রশাসনকেই দায়ী করে বলছেন, একদিনে কঠোর বিধিনিষেধ ঘোষনা অপরদিকে শহরের যানবাহন করোনা ঝুঁকিকে আরো বাড়িয়ে দেবে।
কুষ্টিয়ায় নতুন করে আরো ৬১ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩ জন।
সেইসঙ্গে একদিনের ব্যবধানে নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে করোনা সংক্রমণের হারও বেড়েছে। শুক্রবার কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পিসিআর ল্যাবে মোট ২০৫টি নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে করোনা সংক্রমণের হারও বেড়েছে। আক্রান্তের হার ৩১.৪৪ শতাংশ।
নতুন শনাক্ত হওয়া রোগীর মধ্যে সদর উপজেলায় ৪৪ জন,মিরপুর উপজেলায় ৪ জন,কুমারখালী উপজেলায় ২ জন,দৌলতপুর উপজেলায় ৬ জন,ভেড়ামারা উপজেলায় ১ জন ও থোকসা উপজেলায় ৪ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে।
এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়ালো ৫৫০০ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৪৭৯২ জন। মারা গেছেন ১২৭ জন।