সৈয়দপুরে বিয়েতে কনেকে সোনার বালা না দিয়ে বরপক্ষ সিটি গোল্ডের ইমিটেশনের (নকল সোনা) বালা দেয়ায় কনে পক্ষের সঙ্গে বর পক্ষের হাতাহাতি হয়েছে। এ ঘটনায় কনেকে তালাক করিয়ে বরপক্ষের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায় করা হয়েছে। ১১ জুন শুক্রবার গভীর রাতে সৈয়দপুর উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউপি দক্ষিণ সোনাখুলী সরকারপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উল্লেখিত এলাকার মো. আকবর আলী পটলের মেয়ে আঁখির (১৮) সঙ্গে পার্শ্ববর্তী খানসামা উপজেলার তেবাড়িয়া চৌপথি এলাকার হোটেল ব্যবসায়ী মো. হবিবর রহমানের ছেলে মো. মফিজুল ইসলামের দুই মাস আগে বিয়ে রেজিস্ট্রি হয়। শুক্রবার রাতে ছিল কনে বিদায়ের দিন লোকজন নিয়ে কনেকে নিতে আসেন বরপক্ষ। অন্যদিকে কনে সাজানো হচ্ছিল। এ সময় কনেকে সাজানোর কনের লোকজন বরপক্ষের দেওয়া হাতের বালা দুটি স্বর্ণের নয়, সিটি গোল্ডের। এ নিয়ে বরপক্ষের সঙ্গে শুরু হয় কথা-কাটাকাটি। পরে তা হাতাহাতিতে রূপ নেয়। এ অবস্থায় বরপক্ষকে আটকে রাখে কনেপক্ষের লোকজন। শনিবার বিকেলে দুই পক্ষের লোকজন বৈঠকে বসে কনের তালাক নেয়া হয় এবং বরপক্ষের কাছ থেকে এক লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ আদায় করা হয়।
এ ব্যাপারে বোতলাগাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বিষয়টির সমাধান করা হয়েছে।
শনিবার, ১২ জুন ২০২১
সৈয়দপুরে বিয়েতে কনেকে সোনার বালা না দিয়ে বরপক্ষ সিটি গোল্ডের ইমিটেশনের (নকল সোনা) বালা দেয়ায় কনে পক্ষের সঙ্গে বর পক্ষের হাতাহাতি হয়েছে। এ ঘটনায় কনেকে তালাক করিয়ে বরপক্ষের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায় করা হয়েছে। ১১ জুন শুক্রবার গভীর রাতে সৈয়দপুর উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউপি দক্ষিণ সোনাখুলী সরকারপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উল্লেখিত এলাকার মো. আকবর আলী পটলের মেয়ে আঁখির (১৮) সঙ্গে পার্শ্ববর্তী খানসামা উপজেলার তেবাড়িয়া চৌপথি এলাকার হোটেল ব্যবসায়ী মো. হবিবর রহমানের ছেলে মো. মফিজুল ইসলামের দুই মাস আগে বিয়ে রেজিস্ট্রি হয়। শুক্রবার রাতে ছিল কনে বিদায়ের দিন লোকজন নিয়ে কনেকে নিতে আসেন বরপক্ষ। অন্যদিকে কনে সাজানো হচ্ছিল। এ সময় কনেকে সাজানোর কনের লোকজন বরপক্ষের দেওয়া হাতের বালা দুটি স্বর্ণের নয়, সিটি গোল্ডের। এ নিয়ে বরপক্ষের সঙ্গে শুরু হয় কথা-কাটাকাটি। পরে তা হাতাহাতিতে রূপ নেয়। এ অবস্থায় বরপক্ষকে আটকে রাখে কনেপক্ষের লোকজন। শনিবার বিকেলে দুই পক্ষের লোকজন বৈঠকে বসে কনের তালাক নেয়া হয় এবং বরপক্ষের কাছ থেকে এক লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ আদায় করা হয়।
এ ব্যাপারে বোতলাগাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বিষয়টির সমাধান করা হয়েছে।