সিলেটের মহানগর দায়রা জজ মো: আব্দুর রহিম বলেছেন, অতিমারী করোনা ভাইরাস সংক্রমণে বিচারপ্রার্থী জনগণের ঝুঁকি হ্রাস করার জন্য ডিজিটাল পদ্ধতি এখন সময়ের দাবি। অধস্তন আদালতে মামলার শারিরীক উপস্থিতির বিকল্প হিসেবে বিভিন্ন ডিজটাল কর্মপন্থা ও পদ্ধতিগত কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে ডিজিটাল ড্যাশবোর্ড সক্রিয় করণের মাধ্যমে করোনা অতিমারীর দীর্ঘ ও অনিশ্চিত সময়ে জনগণের বিচারিক সেবা প্রাপ্তির চ্যালেঞ্জ কিছুটা হলেও লাঘব হবে। কার্যকর ই জুডিসিয়ারী বিনির্মাণে এবং বিচারিক সেবা সহজপ্রাপ্য করতে এ ধরণের কাযক্রম অব্যাহত রাখা প্রয়োজন।
মহানগর দায়রা জজ আদালত, সিলেটে এটুআই প্রোগ্রামের সহযোগিতায় এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে জুডিসিয়াল ড্যাশবোর্ড ওরিয়েন্টেশন ও পরিচালনা পদ্ধতি বিষয়ক এক ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণে সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
বুধবার (১৬ জুন) সকাল ৯টায় শুরু হয়ে দিনব্যাপী এ প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত হয়। পুুরাে অনুষ্টানটি সঞ্চালনায় ছিলেন যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ দিদার হোসাইন। এছাড়াও ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রশিক্ষণ প্রদান করেন এটুআই জুডিসিয়ারী টিমের সদস্য অতিরিক্ত জেলা জজ ও ডোমেইন এক্সপার্ট ফারজানা খান, যুগ্ম জেলা জজ ও ডোমেইন এক্সপার্ট সাব্বির মাহমুদ চৌধুরী এবং সিনিয়র সহকারী জজ ও ডোমেইন এক্সপার্ট জনাব মাহবুব সোবহানি। উক্ত প্রশিক্ষণে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ, সিলেট মমিনুন নেসা, যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ, সিলেট মোহাম্মদ মিল্লাত হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, সিলেট আবদুল মোমেন। উক্ত প্রশিক্ষণে মহানগর দায়রা জজ আদালত, সিলেট এবং চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, সিলেট এর বিভিন্ন পর্যায়ের বিচারকমন্ডলী ও সহায়ক কর্মচারীগণ অংশগ্রহণ করেন।
শুক্রবার, ১৮ জুন ২০২১
সিলেটের মহানগর দায়রা জজ মো: আব্দুর রহিম বলেছেন, অতিমারী করোনা ভাইরাস সংক্রমণে বিচারপ্রার্থী জনগণের ঝুঁকি হ্রাস করার জন্য ডিজিটাল পদ্ধতি এখন সময়ের দাবি। অধস্তন আদালতে মামলার শারিরীক উপস্থিতির বিকল্প হিসেবে বিভিন্ন ডিজটাল কর্মপন্থা ও পদ্ধতিগত কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে ডিজিটাল ড্যাশবোর্ড সক্রিয় করণের মাধ্যমে করোনা অতিমারীর দীর্ঘ ও অনিশ্চিত সময়ে জনগণের বিচারিক সেবা প্রাপ্তির চ্যালেঞ্জ কিছুটা হলেও লাঘব হবে। কার্যকর ই জুডিসিয়ারী বিনির্মাণে এবং বিচারিক সেবা সহজপ্রাপ্য করতে এ ধরণের কাযক্রম অব্যাহত রাখা প্রয়োজন।
মহানগর দায়রা জজ আদালত, সিলেটে এটুআই প্রোগ্রামের সহযোগিতায় এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে জুডিসিয়াল ড্যাশবোর্ড ওরিয়েন্টেশন ও পরিচালনা পদ্ধতি বিষয়ক এক ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণে সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
বুধবার (১৬ জুন) সকাল ৯টায় শুরু হয়ে দিনব্যাপী এ প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত হয়। পুুরাে অনুষ্টানটি সঞ্চালনায় ছিলেন যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ দিদার হোসাইন। এছাড়াও ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রশিক্ষণ প্রদান করেন এটুআই জুডিসিয়ারী টিমের সদস্য অতিরিক্ত জেলা জজ ও ডোমেইন এক্সপার্ট ফারজানা খান, যুগ্ম জেলা জজ ও ডোমেইন এক্সপার্ট সাব্বির মাহমুদ চৌধুরী এবং সিনিয়র সহকারী জজ ও ডোমেইন এক্সপার্ট জনাব মাহবুব সোবহানি। উক্ত প্রশিক্ষণে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ, সিলেট মমিনুন নেসা, যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ, সিলেট মোহাম্মদ মিল্লাত হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, সিলেট আবদুল মোমেন। উক্ত প্রশিক্ষণে মহানগর দায়রা জজ আদালত, সিলেট এবং চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, সিলেট এর বিভিন্ন পর্যায়ের বিচারকমন্ডলী ও সহায়ক কর্মচারীগণ অংশগ্রহণ করেন।