সিলেট-৩ আসনে প্রার্থী হয়ে বিএনপি থেকে বহিস্কার হওয়া শফি আহমদ চৌধুরী কােনদিন রাজনীতি করেননি। মুলত তিনি একজন ব্যবসায়ী। তবে এরশাদ সরকারের আমলে তিনি একবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন। যদিও ১৯৯৬ সালে বিএনপির টিকিটে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এমনটি জানিয়েছেন সিলেট জেলা বিএনপির আহবায়ক কামরুল হুদা জায়গীরদার। এরপর থেকে শফি চৌধুরী বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। আর এবার তিনি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সিলেট-৩ আসনের উপ-নির্বাচনে অংশ নেয়ার কারণে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শফি আহমেদ চৌধুরী দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
শনিবার (১৯ জুন) রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তরের চলতি দায়িত্বে থাকা সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও দলের স্বার্থবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগে দলীয় গঠনতন্ত্রের ৫(গ) ধারা মোতাবেক শফি আহমেদ চৌধুরীকে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে অব্যাহতি দিয়ে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
দলের সিদ্ধান্ত ও শৃঙ্খলা অমান্য করার পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৫ জুন শফি আহমেদ চৌধুরীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। নোটিশের জবাবে তার বক্তব্য গ্রহণযোগ্য ও সন্তোষজনক হয়নি বিধায় তাকে বহিষ্কারের এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
শফি আহমেদ চৌধুরী ১৯৯৬ সালের ষষ্ঠ ও ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থী হয়ে সিলেট-৩ আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। গত ২৩ মে গুলশানে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঘোষণা দেন জুলাই মাসে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদের চারটি আসনের উপ-নির্বাচনে অংশ নেবে না বিএনপি। ২২ মে দলটির স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দলের এ সিদ্ধান্ত অমান্য করে শফি আহমেদ চৌধুরী সিলেট-৩ আসনের উপ-নির্বাচনে অংশ নিতে ১৫ জুন স্বতন্ত্রভাবে মনোনয়নপত্র জমা দেন। আগামী ২৮ জুলাই এই আসনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
এ বিষয়ে শফি আহমদ চৌধুরীর সঙ্গে কথা বলতে রােববার সন্ধ্যায় তার মােবাইল ফােনে কল দিলে তিনি রিসিভ করেননি।
রোববার, ২০ জুন ২০২১
সিলেট-৩ আসনে প্রার্থী হয়ে বিএনপি থেকে বহিস্কার হওয়া শফি আহমদ চৌধুরী কােনদিন রাজনীতি করেননি। মুলত তিনি একজন ব্যবসায়ী। তবে এরশাদ সরকারের আমলে তিনি একবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন। যদিও ১৯৯৬ সালে বিএনপির টিকিটে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এমনটি জানিয়েছেন সিলেট জেলা বিএনপির আহবায়ক কামরুল হুদা জায়গীরদার। এরপর থেকে শফি চৌধুরী বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। আর এবার তিনি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সিলেট-৩ আসনের উপ-নির্বাচনে অংশ নেয়ার কারণে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শফি আহমেদ চৌধুরী দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
শনিবার (১৯ জুন) রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তরের চলতি দায়িত্বে থাকা সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও দলের স্বার্থবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগে দলীয় গঠনতন্ত্রের ৫(গ) ধারা মোতাবেক শফি আহমেদ চৌধুরীকে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে অব্যাহতি দিয়ে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
দলের সিদ্ধান্ত ও শৃঙ্খলা অমান্য করার পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৫ জুন শফি আহমেদ চৌধুরীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। নোটিশের জবাবে তার বক্তব্য গ্রহণযোগ্য ও সন্তোষজনক হয়নি বিধায় তাকে বহিষ্কারের এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
শফি আহমেদ চৌধুরী ১৯৯৬ সালের ষষ্ঠ ও ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থী হয়ে সিলেট-৩ আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। গত ২৩ মে গুলশানে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঘোষণা দেন জুলাই মাসে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদের চারটি আসনের উপ-নির্বাচনে অংশ নেবে না বিএনপি। ২২ মে দলটির স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দলের এ সিদ্ধান্ত অমান্য করে শফি আহমেদ চৌধুরী সিলেট-৩ আসনের উপ-নির্বাচনে অংশ নিতে ১৫ জুন স্বতন্ত্রভাবে মনোনয়নপত্র জমা দেন। আগামী ২৮ জুলাই এই আসনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
এ বিষয়ে শফি আহমদ চৌধুরীর সঙ্গে কথা বলতে রােববার সন্ধ্যায় তার মােবাইল ফােনে কল দিলে তিনি রিসিভ করেননি।