কুড়িগ্রামে ৯ রোহিঙ্গাকে আটক করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
বুধবার রাত ৮টার দিকে জেলার ভুরুঙ্গামারী উপজেলার সীমান্তবর্তী শিলখুড়ি ইউনিয়নের কাচুর মোড় এলাকায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় দুজন অটো থেকে লাফিয়ে পালিয়ে যায়। পরে তাদেরও আটক করে পুলিশ।
আটকরা হলো— কুতুবখালী-১৩ রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আব্দুল খালেকের ছেলে ফইয়া সালাম (২৭), কুতুব আলম-২ ক্যাম্পের সিদ্দিকের ছেলে ইসমাইল হোসেন (১৮), ক্যামড়া বালুখালী-১৮ ক্যাম্পের মৃত হাসেম আলীর স্ত্রী সাবিকা খাতুন (৫০) ও তার সন্তান নাছিম (১৫), রিয়াজ (১০), আজমিরা খাতুন (১৮), তাসমিন আরা খাতুন (৭), রুমাজান খাতুন (৫) এবং ইসমাইল হোসেন (৩)। আটকদের সংশ্লিষ্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাঠানোর ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাহাঙ্গীর আলম জানান, রাতে জনসমাগম ও ছোট ছোট যানবাহন চলাচল রোধ অভিযান চালানো হয়। এ সময় শিলখুড়ি ইউনিয়নের কাচুর মোড়ে একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় একাধিক যাত্রী দেখে সেটিকে থামতে বলা হয়। এ সময় অটোরিকশা থেকে দুজন লাফ দিয়ে নেমে পালিয়ে যায়।
পরে পলাতক দুজনকেও পুলিশ ধাওয়া করে আটক করে। অটোচালক ছাড়া সেখানে থাকা যাত্রী ৯ জনই রোহিঙ্গা।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাদের কথাবার্তায় সন্দেহ হয়। পরে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা স্বীকার করে, কক্সবাজার থেকে বিভিন্ন পথ ঘুরে দুদিন আগে ভুরুঙ্গামারীতে এসেছেন।
এখানকার সলিম মিয়া নামে এক দালাল সীমান্ত পেরিয়ে তাদের ভারতে পাচার করে দেওয়ার জন্য চুক্তি করে নিয়ে এসেছে।
ভুরুঙ্গামারী থানার ওসি মো. আলমগীর হোসেন জানান, কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে তারা এসেছেন। এদের মধ্যে একই পরিবারের সাতজনসহ ৯ জনকে পুলিশ ও ভ্রাম্যমাণ আদালত আটক করেছে।
বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই ২০২১
কুড়িগ্রামে ৯ রোহিঙ্গাকে আটক করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
বুধবার রাত ৮টার দিকে জেলার ভুরুঙ্গামারী উপজেলার সীমান্তবর্তী শিলখুড়ি ইউনিয়নের কাচুর মোড় এলাকায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় দুজন অটো থেকে লাফিয়ে পালিয়ে যায়। পরে তাদেরও আটক করে পুলিশ।
আটকরা হলো— কুতুবখালী-১৩ রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আব্দুল খালেকের ছেলে ফইয়া সালাম (২৭), কুতুব আলম-২ ক্যাম্পের সিদ্দিকের ছেলে ইসমাইল হোসেন (১৮), ক্যামড়া বালুখালী-১৮ ক্যাম্পের মৃত হাসেম আলীর স্ত্রী সাবিকা খাতুন (৫০) ও তার সন্তান নাছিম (১৫), রিয়াজ (১০), আজমিরা খাতুন (১৮), তাসমিন আরা খাতুন (৭), রুমাজান খাতুন (৫) এবং ইসমাইল হোসেন (৩)। আটকদের সংশ্লিষ্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাঠানোর ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাহাঙ্গীর আলম জানান, রাতে জনসমাগম ও ছোট ছোট যানবাহন চলাচল রোধ অভিযান চালানো হয়। এ সময় শিলখুড়ি ইউনিয়নের কাচুর মোড়ে একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় একাধিক যাত্রী দেখে সেটিকে থামতে বলা হয়। এ সময় অটোরিকশা থেকে দুজন লাফ দিয়ে নেমে পালিয়ে যায়।
পরে পলাতক দুজনকেও পুলিশ ধাওয়া করে আটক করে। অটোচালক ছাড়া সেখানে থাকা যাত্রী ৯ জনই রোহিঙ্গা।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাদের কথাবার্তায় সন্দেহ হয়। পরে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা স্বীকার করে, কক্সবাজার থেকে বিভিন্ন পথ ঘুরে দুদিন আগে ভুরুঙ্গামারীতে এসেছেন।
এখানকার সলিম মিয়া নামে এক দালাল সীমান্ত পেরিয়ে তাদের ভারতে পাচার করে দেওয়ার জন্য চুক্তি করে নিয়ে এসেছে।
ভুরুঙ্গামারী থানার ওসি মো. আলমগীর হোসেন জানান, কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে তারা এসেছেন। এদের মধ্যে একই পরিবারের সাতজনসহ ৯ জনকে পুলিশ ও ভ্রাম্যমাণ আদালত আটক করেছে।