বৈরি আবহাওয়ায় শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে বন্ধ ছিল ফেরি চলাচল। তিন ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বেলা ৩টার দিকে নদীতে আবহাওয়া স্বাভাবিক হওয়ায় নৌরুটে ফেরি সচল শুরু করে ঘাট কর্তৃপক্ষ। এর আগে দুপুর ১২টার দিকে তীব্র স্রোত ও প্রবল বাতাসে নদী উত্তাল হতে শুরু করলে দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।
বিআইডব্লিউটিসি শিমুলিয়াঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, বৈরি আবহাওয়ার কারণে নদীতে তীব্র স্রোত ও প্রবল বাতাসে সকাল থেকে থেমে থেকে ফেরি চলাচল করছিল। দুপুরে নদী উত্তাল থাকায় দুর্ঘটনা এড়াতে দুপুর ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টা ফেরি বন্ধ রাখার পর আবারও সচল করা হয়েছে। বর্তমানে নৌরুটে চারটি রোরো ও তিনটি মিডিয়াম মিলিয়েছে সাতটি ফেরি চলাচল করছে। ফেরি বন্ধের সময় শিমুলিয়াঘাটে ও বাংলাবাজার আটকে পরা সাড়ে ছয় শতাধিক যানবাহনকে পর্যায়ক্রমে এখন পারপার করা হবে।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে কঠোর বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে নৌরুটের সচল সাতটি ফেরিতে শতশত যাত্রী, ব্যক্তিগত গাড়ি পারাপার হতে দেখা যায়। সকাল থেকে প্রতিটি ফেরিতে ঢাকামুখী যাত্রীদের চাপ ছিল বেশি। ঘাট অভিমুখে পুলিশের চেকপোস্ট ও ঘাট এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হলেও যাত্রীরা নানা অজুহাতে পারাপার হচ্ছিল। অসুস্থতা, টিকা গ্রহণ ছাড়াও গাড়িতে সরকারি প্রতিষ্ঠানের স্টিকার লাগিয়েও চলাচল করছিল অনেকে গাড়ি।
বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই ২০২১
বৈরি আবহাওয়ায় শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে বন্ধ ছিল ফেরি চলাচল। তিন ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বেলা ৩টার দিকে নদীতে আবহাওয়া স্বাভাবিক হওয়ায় নৌরুটে ফেরি সচল শুরু করে ঘাট কর্তৃপক্ষ। এর আগে দুপুর ১২টার দিকে তীব্র স্রোত ও প্রবল বাতাসে নদী উত্তাল হতে শুরু করলে দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।
বিআইডব্লিউটিসি শিমুলিয়াঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, বৈরি আবহাওয়ার কারণে নদীতে তীব্র স্রোত ও প্রবল বাতাসে সকাল থেকে থেমে থেকে ফেরি চলাচল করছিল। দুপুরে নদী উত্তাল থাকায় দুর্ঘটনা এড়াতে দুপুর ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টা ফেরি বন্ধ রাখার পর আবারও সচল করা হয়েছে। বর্তমানে নৌরুটে চারটি রোরো ও তিনটি মিডিয়াম মিলিয়েছে সাতটি ফেরি চলাচল করছে। ফেরি বন্ধের সময় শিমুলিয়াঘাটে ও বাংলাবাজার আটকে পরা সাড়ে ছয় শতাধিক যানবাহনকে পর্যায়ক্রমে এখন পারপার করা হবে।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে কঠোর বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে নৌরুটের সচল সাতটি ফেরিতে শতশত যাত্রী, ব্যক্তিগত গাড়ি পারাপার হতে দেখা যায়। সকাল থেকে প্রতিটি ফেরিতে ঢাকামুখী যাত্রীদের চাপ ছিল বেশি। ঘাট অভিমুখে পুলিশের চেকপোস্ট ও ঘাট এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হলেও যাত্রীরা নানা অজুহাতে পারাপার হচ্ছিল। অসুস্থতা, টিকা গ্রহণ ছাড়াও গাড়িতে সরকারি প্রতিষ্ঠানের স্টিকার লাগিয়েও চলাচল করছিল অনেকে গাড়ি।