করোনাভাইরাস প্রতিরোধে চলমান বিধিনিষেধে গ্রামে থাকা শ্রমিকদের কাজে না ফিরতে অনুরোধ জানিয়েছে তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ)। শ্রমিকদের অভয় দিয়ে সংগঠনটি বলছে, বিধিনিষেধ পুরোপুরি শেষ হওয়া পর্যন্ত তারা কাজে যোগ না দিলেও কোন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না।
শনিবার (৩১ জুলাই) এক বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি ফারুক হাসান কারখানা মালিকদের উদ্দেশে বলেন, ‘বিধিনিষেধ পুরোপুরি প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত গ্রামে অবস্থানরত কোনো শ্রমিক-কর্মচারী কারখানায় কাজে যোগদান করতে না পারলে তার বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। কারখানার আশপাশে অবস্থানরত শ্রমিকদের নিয়ে উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য সদস্যদের আহ্বান জানাচ্ছি।’
ফারুক হাসান আরও বলেন, ‘সার্বিক দিক বিবেচনা করে সরকার আজ রোববার থেকে সব রপ্তানিমুখী শিল্প ও কলকারখানা বিধিনিষেধের আওতা বহির্ভূত রাখতে গতকাল শুক্রবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। প্রধানমন্ত্রী এবং সরকারের কাছে আমরা বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ। করোনার এই ক্রান্তিকালে রপ্তানিমুখী শিল্পের প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করে এবং দেশ ও অর্থনীতি এবং জীবন ও জীবিকা দুটোই সমন্বয়ের স্বার্থে সব রপ্তানিমুখী শিল্প ও কলকারখানায় উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ অবস্থায় কারখানা পরিচালনার ক্ষেত্রে সরকার ঘোষিত এবং বিজিএমইএ’র দেওয়া সব নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য সদস্যদের আহ্বান জানাচ্ছি।’ কর্মীদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থার বিষয়ে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, ‘পোশাক শিল্পে কর্মরত সম্মুখসারির যোদ্ধাদের জন্য করোনার টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এজন্য সরকারের প্রতি বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমরা আবারও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। রপ্তানি বাণিজ্যে গতি ধরে রাখতে শ্রমিকদের শতভাগ টিকার আওতায় আনা অত্যন্ত জরুরি। শ্রমিকদের নিরাপত্তায় করোনার টিকার ব্যাপারে সহায়তা চেয়ে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) এবং ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের কাছে আমরা আহ্বান জানিয়েছি।’
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপ-সচিব মো. রেজাউল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, ১ আগস্ট (আজ) থেকে গার্মেন্টসসহ রফতানিমুখী শিল্প-কারখানা স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা থাকবে।
শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে চলমান বিধিনিষেধে গ্রামে থাকা শ্রমিকদের কাজে না ফিরতে অনুরোধ জানিয়েছে তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ)। শ্রমিকদের অভয় দিয়ে সংগঠনটি বলছে, বিধিনিষেধ পুরোপুরি শেষ হওয়া পর্যন্ত তারা কাজে যোগ না দিলেও কোন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না।
শনিবার (৩১ জুলাই) এক বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি ফারুক হাসান কারখানা মালিকদের উদ্দেশে বলেন, ‘বিধিনিষেধ পুরোপুরি প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত গ্রামে অবস্থানরত কোনো শ্রমিক-কর্মচারী কারখানায় কাজে যোগদান করতে না পারলে তার বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। কারখানার আশপাশে অবস্থানরত শ্রমিকদের নিয়ে উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য সদস্যদের আহ্বান জানাচ্ছি।’
ফারুক হাসান আরও বলেন, ‘সার্বিক দিক বিবেচনা করে সরকার আজ রোববার থেকে সব রপ্তানিমুখী শিল্প ও কলকারখানা বিধিনিষেধের আওতা বহির্ভূত রাখতে গতকাল শুক্রবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। প্রধানমন্ত্রী এবং সরকারের কাছে আমরা বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ। করোনার এই ক্রান্তিকালে রপ্তানিমুখী শিল্পের প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করে এবং দেশ ও অর্থনীতি এবং জীবন ও জীবিকা দুটোই সমন্বয়ের স্বার্থে সব রপ্তানিমুখী শিল্প ও কলকারখানায় উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ অবস্থায় কারখানা পরিচালনার ক্ষেত্রে সরকার ঘোষিত এবং বিজিএমইএ’র দেওয়া সব নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য সদস্যদের আহ্বান জানাচ্ছি।’ কর্মীদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থার বিষয়ে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, ‘পোশাক শিল্পে কর্মরত সম্মুখসারির যোদ্ধাদের জন্য করোনার টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এজন্য সরকারের প্রতি বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমরা আবারও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। রপ্তানি বাণিজ্যে গতি ধরে রাখতে শ্রমিকদের শতভাগ টিকার আওতায় আনা অত্যন্ত জরুরি। শ্রমিকদের নিরাপত্তায় করোনার টিকার ব্যাপারে সহায়তা চেয়ে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) এবং ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের কাছে আমরা আহ্বান জানিয়েছি।’
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপ-সচিব মো. রেজাউল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, ১ আগস্ট (আজ) থেকে গার্মেন্টসসহ রফতানিমুখী শিল্প-কারখানা স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা থাকবে।