বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে পানগুছি নদীর তীরবর্তী নদীর চরের মাটি কাটার ফলে ভাঙ্গনের মুখে পড়েছে তীর ঘেঁষা ৮ কিলোমিটার ইটের রাস্তা, মসজিদ, প্রাথমিক বিদ্যালয়, হাজীগঞ্জ বাজারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হোগলাবুনিয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড পাঠামারা গ্রাম। দীর্ঘদিনের এ গ্রামটি ফসলি জমি ও রাস্তাঘাট নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ২০০৭ সালে ঘূর্ণিঝড় সিডর পরবর্তীতে ২০০৮ সালে পাঠামারা হাজীগঞ্জ বাজার থেকে পথেরহাট, বালিপাড়া হয়ে সিমান্তবর্তী ইন্দুরকানি উপজেলা শহর পর্যন্ত ৮ কিলোমিটারের ইট সোলিং রাস্তা নির্মাণ করা হয়।
এ রাস্তাটি থেকে চলাচলের জন্য চরহোগলাবুনিয়া, বদনী ভাঙ্গা, সানকিভাঙ্গা ও চৌকিদারহাট গ্রামের মানুষের একমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম। রাস্তার পাশেই গড়ে উঠেছে মুসলিম ব্রিকস্। এ প্রতিষ্ঠানের পরিচালক বদনীভাঙ্গা গ্রামের শাহ আলম শেখ।
এ ভাটায় প্রতিনিয়ত নদীর চর থেকে মাটি কেটে নিয়ে ইট তৈরি করে পোড়ানো হচ্ছে। হুমকির মুখে জনবসতি বসতবাড়িঘর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বাজার মসজিদ। ভেঙ্গে পড়ছে ইট সোলিং রাস্তাটিও। গ্রামবাসীদের দাবি নদীর চর থেকে এ মাটি কাটা বন্ধ না হলে পাঠামারা গ্রামসহ সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।
এ বিষয়ে ওই গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল জলিল শেখ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দপ্তরে একটি লিখিত অভিযোগও করেছেন।
এ সম্পর্কে ভাটার পরিচালক শাহ আলম শেখ বলেন, নদীর চর থেকে কোন মাটি কাটা হচ্ছে না। তার ক্রয় করা জমি থেকেই মাটি কেটে ইট তৈরি করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, পাঠামারা গ্রামে নদীর চর থেকে মাটি কাটার বিষয়টি অবহিত হয়ে ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তাকে বন্ধ করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে পানগুছি নদীর তীরবর্তী নদীর চরের মাটি কাটার ফলে ভাঙ্গনের মুখে পড়েছে তীর ঘেঁষা ৮ কিলোমিটার ইটের রাস্তা, মসজিদ, প্রাথমিক বিদ্যালয়, হাজীগঞ্জ বাজারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হোগলাবুনিয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড পাঠামারা গ্রাম। দীর্ঘদিনের এ গ্রামটি ফসলি জমি ও রাস্তাঘাট নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ২০০৭ সালে ঘূর্ণিঝড় সিডর পরবর্তীতে ২০০৮ সালে পাঠামারা হাজীগঞ্জ বাজার থেকে পথেরহাট, বালিপাড়া হয়ে সিমান্তবর্তী ইন্দুরকানি উপজেলা শহর পর্যন্ত ৮ কিলোমিটারের ইট সোলিং রাস্তা নির্মাণ করা হয়।
এ রাস্তাটি থেকে চলাচলের জন্য চরহোগলাবুনিয়া, বদনী ভাঙ্গা, সানকিভাঙ্গা ও চৌকিদারহাট গ্রামের মানুষের একমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম। রাস্তার পাশেই গড়ে উঠেছে মুসলিম ব্রিকস্। এ প্রতিষ্ঠানের পরিচালক বদনীভাঙ্গা গ্রামের শাহ আলম শেখ।
এ ভাটায় প্রতিনিয়ত নদীর চর থেকে মাটি কেটে নিয়ে ইট তৈরি করে পোড়ানো হচ্ছে। হুমকির মুখে জনবসতি বসতবাড়িঘর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বাজার মসজিদ। ভেঙ্গে পড়ছে ইট সোলিং রাস্তাটিও। গ্রামবাসীদের দাবি নদীর চর থেকে এ মাটি কাটা বন্ধ না হলে পাঠামারা গ্রামসহ সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।
এ বিষয়ে ওই গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল জলিল শেখ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দপ্তরে একটি লিখিত অভিযোগও করেছেন।
এ সম্পর্কে ভাটার পরিচালক শাহ আলম শেখ বলেন, নদীর চর থেকে কোন মাটি কাটা হচ্ছে না। তার ক্রয় করা জমি থেকেই মাটি কেটে ইট তৈরি করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, পাঠামারা গ্রামে নদীর চর থেকে মাটি কাটার বিষয়টি অবহিত হয়ে ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তাকে বন্ধ করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।