নোয়াখালীর সদর উপজেলায় মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে মাদক কারবারী দু’গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনায় এক মাদক কারবারি গুলিবিদ্ধ হয়েছে।
গুলিবিব্ধ মো.রুবেল (২৭) উপজেলার দাদপুর ইউনিয়নের মো.হানিফের ছেলে। বর্তমানে সে ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে দাদপুর ইউনিয়নে মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শিপন গ্রুপ আর কসাই জহির গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছিল। এর জের ধরে বুধবার রাত ১১টার দিকে সদর উপজেলার দাদপুর ইউনিয়নের হাকিমপুর ব্রিকফিল্ডের সংলগ্ন এলাকায় উভয় গ্রুপের সদস্যরা বন্দুক যুদ্ধে লিপ্ত হয়। এতে রুবেল নামে আরেক মাদক কারবারি গুলিবিদ্ধ হয়। পরে স্থানীয় এলাকাবাসী গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে।পরবর্তিতে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা নিয়ে যান। এ নিয়ে এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
সুধারম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.সাহেদ উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি আরও জানান, দু’টি গ্রুপের মধ্যে মাদক ব্যবসাকে কেন্দ্র করে পূর্ব বিরোধের জেরে বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ বৃহস্পতিবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
ওসি সাহেদ উদ্দিন বলেন, গুলিবিদ্ধ রুবেলের বিরুদ্ধেও একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ আইনগত প্রদক্ষেপ গ্রহণ করবে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
নোয়াখালীর সদর উপজেলায় মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে মাদক কারবারী দু’গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনায় এক মাদক কারবারি গুলিবিদ্ধ হয়েছে।
গুলিবিব্ধ মো.রুবেল (২৭) উপজেলার দাদপুর ইউনিয়নের মো.হানিফের ছেলে। বর্তমানে সে ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে দাদপুর ইউনিয়নে মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শিপন গ্রুপ আর কসাই জহির গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছিল। এর জের ধরে বুধবার রাত ১১টার দিকে সদর উপজেলার দাদপুর ইউনিয়নের হাকিমপুর ব্রিকফিল্ডের সংলগ্ন এলাকায় উভয় গ্রুপের সদস্যরা বন্দুক যুদ্ধে লিপ্ত হয়। এতে রুবেল নামে আরেক মাদক কারবারি গুলিবিদ্ধ হয়। পরে স্থানীয় এলাকাবাসী গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে।পরবর্তিতে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা নিয়ে যান। এ নিয়ে এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
সুধারম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.সাহেদ উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি আরও জানান, দু’টি গ্রুপের মধ্যে মাদক ব্যবসাকে কেন্দ্র করে পূর্ব বিরোধের জেরে বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ বৃহস্পতিবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
ওসি সাহেদ উদ্দিন বলেন, গুলিবিদ্ধ রুবেলের বিরুদ্ধেও একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ আইনগত প্রদক্ষেপ গ্রহণ করবে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।