ট্রান্সজেন্ডার ও হিজড়া জনগোষ্ঠীর জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্প করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই সঙ্গে বিশেষায়িত স্কুল ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির ব্যবস্থা করলেই এই জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক মুক্তি ঘটবে বলে মন্তব্য করেছেন এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক কে. এম. তারিকুল ইসলাম।
বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর একটি কমিউনিটি সেন্টারে বন্ধু সোস্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি (বন্ধু) আয়োজিত এক হাজার ট্রান্সজেন্ডার ও হিজড়া জনগোষ্ঠীর মাঝে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা জেলার সহকারি কমিশনার মারুফা সুলতানা খান হীরামনি এবং সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডা. ঝুমানা আশরাফী সুইটি।
এনজিও ব্যুরোর মহাপরিচালক বলেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে থাকা হিজড়া জনোগোষ্ঠীর প্রতি যদি মমত্ববোধ প্রকাশ করতে না পরলে সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম সম্পূর্ণ হবে না। এই জনগোষ্ঠীর মানুষ যেন কর্মের মাধ্যমে আয় করতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গিকার বাস্তবায়নে সরকার এই জনগোষ্ঠীর জন্য কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
উল্লেখ্য, দুই যুগের বেশি সময় ধরে ট্রান্সজেন্ডার ও হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন, স্বাস্থ্যসেবা ও অধিকার রক্ষায় কাজ করছে বন্ধু সোস্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি।
বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
ট্রান্সজেন্ডার ও হিজড়া জনগোষ্ঠীর জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্প করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই সঙ্গে বিশেষায়িত স্কুল ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির ব্যবস্থা করলেই এই জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক মুক্তি ঘটবে বলে মন্তব্য করেছেন এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক কে. এম. তারিকুল ইসলাম।
বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর একটি কমিউনিটি সেন্টারে বন্ধু সোস্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি (বন্ধু) আয়োজিত এক হাজার ট্রান্সজেন্ডার ও হিজড়া জনগোষ্ঠীর মাঝে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা জেলার সহকারি কমিশনার মারুফা সুলতানা খান হীরামনি এবং সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডা. ঝুমানা আশরাফী সুইটি।
এনজিও ব্যুরোর মহাপরিচালক বলেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে থাকা হিজড়া জনোগোষ্ঠীর প্রতি যদি মমত্ববোধ প্রকাশ করতে না পরলে সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম সম্পূর্ণ হবে না। এই জনগোষ্ঠীর মানুষ যেন কর্মের মাধ্যমে আয় করতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গিকার বাস্তবায়নে সরকার এই জনগোষ্ঠীর জন্য কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
উল্লেখ্য, দুই যুগের বেশি সময় ধরে ট্রান্সজেন্ডার ও হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন, স্বাস্থ্যসেবা ও অধিকার রক্ষায় কাজ করছে বন্ধু সোস্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি।