জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসামান্য কূটনৈতিক তৎপরতায় ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করেছিল। এই অর্জনকে স্মরণ করে এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় কমিটির পক্ষ হতে একটি ই-পোস্টার প্রকাশ করা হয়েছে। আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে, ই-পোস্টারটি জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পত্রিকা ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে প্রচারের জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির পক্ষ হতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
জাতিসংঘে বাংলাদেশের সদস্যপদ অর্জনের ১৯৭৪ সালের আজকের এইদিনে বাংলাদেশ প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে ১৩৬তম সদস্য হিসেবে জাতিসংঘে যোগদান করে। আর এ যোগদানের এক সপ্তাহ পর অর্থাৎ ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাঙ্গালির জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম বাংলায় ভাষণ প্রদান করে বিশ্বসভায় বাংলাদেশকে নজিরবিহীন এক সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত করেন।
সংগঠনটির এ সদস্যপদ প্রাপ্তির পথটি বাংলাদেশের জন্য মোটেই সহজ কোনো বিষয় ছিল না। কেবল মাত্র বঙ্গবন্ধুর প্রবল ব্যক্তিত্বর কারণেই বাংলাদেশের এ প্রাপ্তি খুব দ্রুত সম্ভব হয়ে ওঠে। মূলত স্বাধীনতার পরপরই জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভের জন্য নিরবচ্ছিন্ন প্রচেষ্টা চালাতে থাকে বাংলাদেশ। পরে ১৯৭২ সালে জাতিসংঘ সদরদপ্তরের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশের সদস্যপদ প্রাপ্তির জন্য তৎপরতা চালায়।
তবে জুলফিকার আলী ভুট্রোর আমলে পাকিস্তান সরকারের প্ররোচনায় জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে চীনের ভেটো প্রদানের কারণে পরপর দুইবার বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য পদ অর্জনে ব্যর্থ হয়। অর্থাৎ সে সময় আন্তর্জাতিক পরিম-লেও বাংলাদেশকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুকে আরও বড় রাজনৈতিক লড়াইয়ে অবতীর্ণ হতে হয়।
পরে ১৯৭৪ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের ওআইসি’র সদস্যপদ লাভ করে। মূলত এরপরে একই বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ এবং পরে ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে প্রথম বাংলায় ভাষণ দেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসামান্য কূটনৈতিক তৎপরতায় ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করেছিল। এই অর্জনকে স্মরণ করে এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় কমিটির পক্ষ হতে একটি ই-পোস্টার প্রকাশ করা হয়েছে। আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে, ই-পোস্টারটি জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পত্রিকা ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে প্রচারের জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির পক্ষ হতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
জাতিসংঘে বাংলাদেশের সদস্যপদ অর্জনের ১৯৭৪ সালের আজকের এইদিনে বাংলাদেশ প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে ১৩৬তম সদস্য হিসেবে জাতিসংঘে যোগদান করে। আর এ যোগদানের এক সপ্তাহ পর অর্থাৎ ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাঙ্গালির জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম বাংলায় ভাষণ প্রদান করে বিশ্বসভায় বাংলাদেশকে নজিরবিহীন এক সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত করেন।
সংগঠনটির এ সদস্যপদ প্রাপ্তির পথটি বাংলাদেশের জন্য মোটেই সহজ কোনো বিষয় ছিল না। কেবল মাত্র বঙ্গবন্ধুর প্রবল ব্যক্তিত্বর কারণেই বাংলাদেশের এ প্রাপ্তি খুব দ্রুত সম্ভব হয়ে ওঠে। মূলত স্বাধীনতার পরপরই জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভের জন্য নিরবচ্ছিন্ন প্রচেষ্টা চালাতে থাকে বাংলাদেশ। পরে ১৯৭২ সালে জাতিসংঘ সদরদপ্তরের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশের সদস্যপদ প্রাপ্তির জন্য তৎপরতা চালায়।
তবে জুলফিকার আলী ভুট্রোর আমলে পাকিস্তান সরকারের প্ররোচনায় জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে চীনের ভেটো প্রদানের কারণে পরপর দুইবার বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য পদ অর্জনে ব্যর্থ হয়। অর্থাৎ সে সময় আন্তর্জাতিক পরিম-লেও বাংলাদেশকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুকে আরও বড় রাজনৈতিক লড়াইয়ে অবতীর্ণ হতে হয়।
পরে ১৯৭৪ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের ওআইসি’র সদস্যপদ লাভ করে। মূলত এরপরে একই বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ এবং পরে ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে প্রথম বাংলায় ভাষণ দেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।