শর্তসাপেক্ষে হলেও এক বছরের জন্য জামিন পেয়েছেন ঝুমন দাশ।
আদালতের এই রায় ঘোষণার পর প্রতিক্রিয়া জানাতে চাইলে ঝুমন দাশের স্ত্রী সুইটি রাণী দাশ সংবাদকে বলেন, আমার স্বামী কোন অপরাধ করে নাই। তাই আমরা তার নিঃশর্ত মুক্তি চেয়েছিলাম। তবে, আদালত তাকে জামিন দেয়ায় আমরা খুশি।
সন্তান অসুস্থ থাকায় তিনি আদালতে আসতে পারেননি জানিয়ে তিনি বলেন, সামাজিক ও সংস্কৃতিক বিভিন্ন সংগঠনের আন্দোলনের কারণে আমার স্বামী জামিন পেয়েছেন। আমি সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।
কবে নাগাদ ঝুমন দাশ মুক্তি পেতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আগামী রোববার জামিন সংক্রান্ত কাগজ সুনামগঞ্জ কারাগারে আসতে পারে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। তবে, রোববারে জামিনের কাগজ না আসলে যেদিন কাগজ আসবে সেদিনেই মুক্তি পাবেন তিনি, যুক্ত করেন ঝুমন দাশের স্ত্রী।
সাবেক হেফাজত নেতা মামুনুল হকের বক্তব্যের প্রতিবাদে ঝুমন দাশ গত ১৬ মার্চ ফেইসবুকে একটি পোস্ট দেন। ওই ঘটনাকে ধর্মীয় উষ্কানির অভিযোগে মামুনুল হকের অনুসারীরা রাতে বিক্ষোভ মিছিল করেন এবং পুলিশ ওই রাতেই ঝুমন দাশকে গ্রেপ্তার করে। তার প্রায় এক সপ্তাহ পর ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার ঝুমন দাশের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করে। ওই মামালায় ৬ মাসের বেশি কারাগারে আছেন ঝুমন দাশ।
বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১
শর্তসাপেক্ষে হলেও এক বছরের জন্য জামিন পেয়েছেন ঝুমন দাশ।
আদালতের এই রায় ঘোষণার পর প্রতিক্রিয়া জানাতে চাইলে ঝুমন দাশের স্ত্রী সুইটি রাণী দাশ সংবাদকে বলেন, আমার স্বামী কোন অপরাধ করে নাই। তাই আমরা তার নিঃশর্ত মুক্তি চেয়েছিলাম। তবে, আদালত তাকে জামিন দেয়ায় আমরা খুশি।
সন্তান অসুস্থ থাকায় তিনি আদালতে আসতে পারেননি জানিয়ে তিনি বলেন, সামাজিক ও সংস্কৃতিক বিভিন্ন সংগঠনের আন্দোলনের কারণে আমার স্বামী জামিন পেয়েছেন। আমি সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।
কবে নাগাদ ঝুমন দাশ মুক্তি পেতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আগামী রোববার জামিন সংক্রান্ত কাগজ সুনামগঞ্জ কারাগারে আসতে পারে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। তবে, রোববারে জামিনের কাগজ না আসলে যেদিন কাগজ আসবে সেদিনেই মুক্তি পাবেন তিনি, যুক্ত করেন ঝুমন দাশের স্ত্রী।
সাবেক হেফাজত নেতা মামুনুল হকের বক্তব্যের প্রতিবাদে ঝুমন দাশ গত ১৬ মার্চ ফেইসবুকে একটি পোস্ট দেন। ওই ঘটনাকে ধর্মীয় উষ্কানির অভিযোগে মামুনুল হকের অনুসারীরা রাতে বিক্ষোভ মিছিল করেন এবং পুলিশ ওই রাতেই ঝুমন দাশকে গ্রেপ্তার করে। তার প্রায় এক সপ্তাহ পর ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার ঝুমন দাশের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করে। ওই মামালায় ৬ মাসের বেশি কারাগারে আছেন ঝুমন দাশ।