প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস বলেছেন, চট্টগ্রামের পরীর পাহাড় নিয়ে টানাহেঁচড়ার কিছু নেই। সবার জন্য যা ভালো হয় তাই করা হবে।
পরীর পাহাড় নিয়ে জেলা প্রশাসন ও আইনজীবী সমিতির বিরোধ প্রসঙ্গে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে আহমেদ কায়কাউস বলেন, ‘পরীর পাহাড় নিয়ে আমি কথা বলতে রাজি নই। এ সমস্ত কথা বলে কোনো লাভ আছে নাকি? এখানে কী হচ্ছে না হচ্ছে, সেটি দেখা যাক। সরকার চিন্তা-ভাবনা করছে, যেটি ভালো হয় সেটি হবে।’
তিনি বলেন, ‘পরীর পাহাড়ের বিষয়টি সরকারের বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট দেখবে। এখানে জেদাজেদির কিছু নাই। এটি কারও পৈতৃক সম্পত্তি নয়, তাই না? এটি বাংলাদেশের সম্পত্তি। মানুষের যেটি উপকার হয়, সরকার সেটি করবে। চট্টগ্রামবাসীর যেটি উপকার হয়, সেটি হবে।’
মুখ্য সচিব বলেন, ‘এটি নিয়ে টানাহেঁচড়ার কিছু নেই। আমরা চেষ্টা করব উপকার করার জন্য। আমার জন্মও চট্টগ্রামে। আমি মুসলিম হাইস্কুলের ছাত্র ছিলাম। পরীর পাহাড়ের ওই দিক দিয়ে নিচে নামার একটি জায়গা ছিল, সেটি আছে এখন? এটি নিয়ে এত কথা বলার দরকার নেই তো।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘উদ্ভূত পরিস্থিতি কিছুই হবে না। এখানে জেতাজেতিরও কিছুই নেই। আইনজীবীরা কি মঙ্গল গ্রহ থেকে আসছেন নাকি? যেটি ভালো হবে, সবাই মিলে সেটিই করব।’
পরীর পাহাড়ে পরিদর্শনের বিষয়ে কায়কাউস বলেন, ‘আমি বিভাগীয় কমিশনার মহোদয়ের কার্যালয়ে এসেছি। পরিদর্শনের বিষয়টি বলতে আমার তো এখানে স্মৃতি আছে। আমি কোনো বিরোধ নিরসনের জন্য আসিনি। বিরোধ নিরসন করবে এখানকার নেতৃবৃন্দ, জেলা প্রশাসন বা সরকার। সরকার যদি আমাকে দায়িত্ব দেয়, তখন আমি আসব। সরকার আমাকে পরীর পাহাড় নিরসনে কোনো দায়িত্ব দেয়নি।’
শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস বলেছেন, চট্টগ্রামের পরীর পাহাড় নিয়ে টানাহেঁচড়ার কিছু নেই। সবার জন্য যা ভালো হয় তাই করা হবে।
পরীর পাহাড় নিয়ে জেলা প্রশাসন ও আইনজীবী সমিতির বিরোধ প্রসঙ্গে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে আহমেদ কায়কাউস বলেন, ‘পরীর পাহাড় নিয়ে আমি কথা বলতে রাজি নই। এ সমস্ত কথা বলে কোনো লাভ আছে নাকি? এখানে কী হচ্ছে না হচ্ছে, সেটি দেখা যাক। সরকার চিন্তা-ভাবনা করছে, যেটি ভালো হয় সেটি হবে।’
তিনি বলেন, ‘পরীর পাহাড়ের বিষয়টি সরকারের বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট দেখবে। এখানে জেদাজেদির কিছু নাই। এটি কারও পৈতৃক সম্পত্তি নয়, তাই না? এটি বাংলাদেশের সম্পত্তি। মানুষের যেটি উপকার হয়, সরকার সেটি করবে। চট্টগ্রামবাসীর যেটি উপকার হয়, সেটি হবে।’
মুখ্য সচিব বলেন, ‘এটি নিয়ে টানাহেঁচড়ার কিছু নেই। আমরা চেষ্টা করব উপকার করার জন্য। আমার জন্মও চট্টগ্রামে। আমি মুসলিম হাইস্কুলের ছাত্র ছিলাম। পরীর পাহাড়ের ওই দিক দিয়ে নিচে নামার একটি জায়গা ছিল, সেটি আছে এখন? এটি নিয়ে এত কথা বলার দরকার নেই তো।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘উদ্ভূত পরিস্থিতি কিছুই হবে না। এখানে জেতাজেতিরও কিছুই নেই। আইনজীবীরা কি মঙ্গল গ্রহ থেকে আসছেন নাকি? যেটি ভালো হবে, সবাই মিলে সেটিই করব।’
পরীর পাহাড়ে পরিদর্শনের বিষয়ে কায়কাউস বলেন, ‘আমি বিভাগীয় কমিশনার মহোদয়ের কার্যালয়ে এসেছি। পরিদর্শনের বিষয়টি বলতে আমার তো এখানে স্মৃতি আছে। আমি কোনো বিরোধ নিরসনের জন্য আসিনি। বিরোধ নিরসন করবে এখানকার নেতৃবৃন্দ, জেলা প্রশাসন বা সরকার। সরকার যদি আমাকে দায়িত্ব দেয়, তখন আমি আসব। সরকার আমাকে পরীর পাহাড় নিরসনে কোনো দায়িত্ব দেয়নি।’