স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি আর ননদের নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে নিজের গায়ে আগুন দেন অন্তঃসত্ত্বা কিশোরী গৃহবধূ সুরাইয়া নেওয়াজ লাবণ্য। ৯০ ভাগ পোড়া শরীর নিয়ে লাবণ্য ভর্তি ছিলেন ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। বৃহস্পতিবার (১৪ অক্টোবর) সকালে সেখানে মৃত কন্যা সন্তানের জন্ম দেন তিনি। এর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে কিশোরী মা নিজেও চলে যান পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে। হাসপাতালের আইসিইউতে শনিবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় মৃত্যু হয় তার। গত ৯ অক্টোবর মেয়েটি কেরোসিন ঢেলে নিজের গায়ে আগুন দেন।
লাবণ্যর বাবা জানান, লাবণ্যর শ্বশুরবাড়ি ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলায়। তার স্বামীর নাম শেখ সাদী হোসাইন।
লাবণ্যর মা আফরোজা ফাতেমা জানান, তার মেয়ের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন করত শ্বশুরবাড়ির লোকজন।
শনিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২১
স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি আর ননদের নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে নিজের গায়ে আগুন দেন অন্তঃসত্ত্বা কিশোরী গৃহবধূ সুরাইয়া নেওয়াজ লাবণ্য। ৯০ ভাগ পোড়া শরীর নিয়ে লাবণ্য ভর্তি ছিলেন ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। বৃহস্পতিবার (১৪ অক্টোবর) সকালে সেখানে মৃত কন্যা সন্তানের জন্ম দেন তিনি। এর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে কিশোরী মা নিজেও চলে যান পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে। হাসপাতালের আইসিইউতে শনিবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় মৃত্যু হয় তার। গত ৯ অক্টোবর মেয়েটি কেরোসিন ঢেলে নিজের গায়ে আগুন দেন।
লাবণ্যর বাবা জানান, লাবণ্যর শ্বশুরবাড়ি ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলায়। তার স্বামীর নাম শেখ সাদী হোসাইন।
লাবণ্যর মা আফরোজা ফাতেমা জানান, তার মেয়ের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন করত শ্বশুরবাড়ির লোকজন।