ফেসবুকে আপত্তিকর মন্তব্য
পবিত্র কোরআন শরীফকে অবমাননা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের একটি পোস্টে আপত্তিকর কমেন্টস্ করায় উত্তেজিত জনতা মহানন্দ বৈদ্য (২২) নামের এক যুবককে আটক করে পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে।
পাশাপাশি উত্তেজিত জনতা হামলা চালিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের তিনটি মন্দিরে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাংচুর করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার (১৫ অক্টোবর) দিবাগত রাতে উপজেলার বার্থী ইউনিয়নের ধুরিয়াইল কাজিরপাড় গ্রামে। আটক মহানন্দ বৈদ্য ওই গ্রামের মৃত্যুঞ্জয় বৈদ্যর পুত্র। খবর পেয়ে রাতেই পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, পবিত্র কোরআন শরীফকে অবমাননা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের একটি পোস্টে চরম আপত্তিকর কমেন্ট করে মহানন্দ বৈদ্য। শুক্রবার সন্ধ্যার পর বিষয়টি স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের কয়েকজন ব্যক্তির নজরে আসলে মুহুর্তের মধ্যে তা ভাইরাল হয়ে যায়। একপর্যায়ে স্থানীয় উত্তেজিত জনতা মহানন্দকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করে। পরবর্তীতে একইদিন রাতে স্থানীয় জনতা জোটবদ্ধ হয়ে ধুরিয়াইল কাজিরপাড় সার্বজনীন দূর্গা মন্দির, পাশ্ববর্তী হরি মন্দির এবং জগদিশ বৈদ্যর বাড়ির হরি মন্দিরে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাংচুর করে। এসময় ওই এলাকার হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
ফেসবুকে আপত্তিকর মন্তব্য
রোববার, ১৭ অক্টোবর ২০২১
পবিত্র কোরআন শরীফকে অবমাননা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের একটি পোস্টে আপত্তিকর কমেন্টস্ করায় উত্তেজিত জনতা মহানন্দ বৈদ্য (২২) নামের এক যুবককে আটক করে পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে।
পাশাপাশি উত্তেজিত জনতা হামলা চালিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের তিনটি মন্দিরে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাংচুর করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার (১৫ অক্টোবর) দিবাগত রাতে উপজেলার বার্থী ইউনিয়নের ধুরিয়াইল কাজিরপাড় গ্রামে। আটক মহানন্দ বৈদ্য ওই গ্রামের মৃত্যুঞ্জয় বৈদ্যর পুত্র। খবর পেয়ে রাতেই পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, পবিত্র কোরআন শরীফকে অবমাননা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের একটি পোস্টে চরম আপত্তিকর কমেন্ট করে মহানন্দ বৈদ্য। শুক্রবার সন্ধ্যার পর বিষয়টি স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের কয়েকজন ব্যক্তির নজরে আসলে মুহুর্তের মধ্যে তা ভাইরাল হয়ে যায়। একপর্যায়ে স্থানীয় উত্তেজিত জনতা মহানন্দকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করে। পরবর্তীতে একইদিন রাতে স্থানীয় জনতা জোটবদ্ধ হয়ে ধুরিয়াইল কাজিরপাড় সার্বজনীন দূর্গা মন্দির, পাশ্ববর্তী হরি মন্দির এবং জগদিশ বৈদ্যর বাড়ির হরি মন্দিরে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাংচুর করে। এসময় ওই এলাকার হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।