কুমিল্লার এই ঘটনার মাধ্যমে সারা দেশব্যাপী হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর সাম্প্রদায়িক নির্যাতন ও হামলা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর বাংলাদেশকে পরিকল্পিতভাবে ‘হিন্দুশূন্য’ করার এক সফল প্রয়াস এই ঘটনা বলে জানিয়েছেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি।
আজ রোববার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সার্কিট হাউজে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কুমিল্লার সাম্প্রদায়িক-মৌলবাদী সন্ত্রাস সম্পর্কে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি এবং জাতীয় সংসদের আদিবাসী ও সংখ্যালঘু বিষয়ক ককাসের যৌথভাবে ‘বাংলাদেশে মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন’-এর তদন্ত ও গণশুনানিতে এ কথা বলেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কুমিল্লার জেলার আহ্বায়ক সাংবাদিক দিলীপ মজুমদার।
কুমিল্লা মহানগর পূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক, নানুয়ার দিঘিরপাড়ের দর্পণসংঘ পূজা কমিটির প্রধান উপদেষ্টা অচিন্ত্য দাস টিটু বলেন, ‘কুমিল্লার ঘটনা এ অঞ্চল তথা সারা দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্য ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র। এই ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তি বা অপশক্তিকে দ্রুত বের করে বিচারের মাধ্যমে শাস্তির ব্যবস্থা করে প্রকৃত ঘটনা জনসম্মুখে প্রকাশের দাবি করছি।’
কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সুনামগঞ্জ, চট্টগ্রাম, চাঁদপুর ও সাতক্ষীরা সহ সারা দেশের গত পাঁচ বছরের মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক হামলার বিষয়ে ভুক্তভোগী ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য গণতদন্ত কমিশনের প্রতিবেদন ও সুপারিশসহ শ্বেতপত্রে অন্তর্ভুক্ত হবে যা আগামী ৩০ নবেম্বর প্রকাশিত হবে।
‘বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন’-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক-এর নেতৃত্বে গণশুনানিতে অংশগ্রহণ করেন আদিবাসী ও সংখ্যালঘু বিষয়ক সংসদীয় ককাস-এর আহ্বায়ক ফজলে হোসেন বাদশা, প্রাক্তন আইজিপি নিরাপত্তা বিশ্লেষক মোহাম্মদ নুরুল আনোয়ার, বাংলাদেশ সম্মিলিত ইসলামী জোট-এর সভাপতি হাফেজ মাওলানা জিয়াউল হাসান, ‘মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন’-এর সদস্য সচিব ব্যারিস্টার ড. তুরিন আফরোজ, ‘মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন’-এর সচিবালয়ের সমন্বয়কারী কাজী মুকুল, সচিবালয়ের সদস্য মওলানা হাসান রফিক, সমাজকর্মী এসএম শহীদুল্লাহ, সমাজকর্মী সাইফ উদ্দিন, সমাজকর্মী সাইফ রায়হান প্রমূখ।
রোববার, ১৭ অক্টোবর ২০২১
কুমিল্লার এই ঘটনার মাধ্যমে সারা দেশব্যাপী হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর সাম্প্রদায়িক নির্যাতন ও হামলা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর বাংলাদেশকে পরিকল্পিতভাবে ‘হিন্দুশূন্য’ করার এক সফল প্রয়াস এই ঘটনা বলে জানিয়েছেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি।
আজ রোববার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সার্কিট হাউজে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কুমিল্লার সাম্প্রদায়িক-মৌলবাদী সন্ত্রাস সম্পর্কে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি এবং জাতীয় সংসদের আদিবাসী ও সংখ্যালঘু বিষয়ক ককাসের যৌথভাবে ‘বাংলাদেশে মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন’-এর তদন্ত ও গণশুনানিতে এ কথা বলেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কুমিল্লার জেলার আহ্বায়ক সাংবাদিক দিলীপ মজুমদার।
কুমিল্লা মহানগর পূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক, নানুয়ার দিঘিরপাড়ের দর্পণসংঘ পূজা কমিটির প্রধান উপদেষ্টা অচিন্ত্য দাস টিটু বলেন, ‘কুমিল্লার ঘটনা এ অঞ্চল তথা সারা দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্য ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র। এই ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তি বা অপশক্তিকে দ্রুত বের করে বিচারের মাধ্যমে শাস্তির ব্যবস্থা করে প্রকৃত ঘটনা জনসম্মুখে প্রকাশের দাবি করছি।’
কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সুনামগঞ্জ, চট্টগ্রাম, চাঁদপুর ও সাতক্ষীরা সহ সারা দেশের গত পাঁচ বছরের মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক হামলার বিষয়ে ভুক্তভোগী ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য গণতদন্ত কমিশনের প্রতিবেদন ও সুপারিশসহ শ্বেতপত্রে অন্তর্ভুক্ত হবে যা আগামী ৩০ নবেম্বর প্রকাশিত হবে।
‘বাংলাদেশে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন’-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক-এর নেতৃত্বে গণশুনানিতে অংশগ্রহণ করেন আদিবাসী ও সংখ্যালঘু বিষয়ক সংসদীয় ককাস-এর আহ্বায়ক ফজলে হোসেন বাদশা, প্রাক্তন আইজিপি নিরাপত্তা বিশ্লেষক মোহাম্মদ নুরুল আনোয়ার, বাংলাদেশ সম্মিলিত ইসলামী জোট-এর সভাপতি হাফেজ মাওলানা জিয়াউল হাসান, ‘মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন’-এর সদস্য সচিব ব্যারিস্টার ড. তুরিন আফরোজ, ‘মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন’-এর সচিবালয়ের সমন্বয়কারী কাজী মুকুল, সচিবালয়ের সদস্য মওলানা হাসান রফিক, সমাজকর্মী এসএম শহীদুল্লাহ, সমাজকর্মী সাইফ উদ্দিন, সমাজকর্মী সাইফ রায়হান প্রমূখ।