ঢাকা দক্ষিণ যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটসহ সাতজনের বিরুদ্ধে অর্থপাচারের প্রমাণ সংক্রান্ত পুলিশের গোয়েন্দা সংস্থা সিআইডির তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টে দাখিল করা হয়েছে।
আজ রোববার (২৪ অক্টোবর) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি এসএম মজিবুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে প্রতিবেদনটি দাখিল করা হয়।
আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
প্রতিবেদনে নাম থাকা অন্য আসামিরা হলেন- খালিদ মাহমুদ ভূঁইয়া, এনামুল হক আরমান, রাজীব হোসেন রানা, জামাল ভাটারা, মোমিনুল হক সাঈদ ও শাজাহান বাবলু।
এর আগে বিদেশে অর্থপাচারে জড়িতদের খুঁজে বের করতে নির্দেশ দেয় হাইকোর্টের একই বেঞ্চ। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৭ অক্টোবর পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) কর্তৃক প্রতিবেদনটি হাইকোর্টে আসে।
প্রতিবেদন বলা হয়েছে, বিপুল পরিমাণ পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে কাজ করছে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসী অর্থায়ন প্রতিরোধে গঠিত বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
এর আগে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছিলেন, জমা দেয়া প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিপুল পরিমাণ পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারের কাজ করছে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। প্রতিবেদনে ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট, খালিদ মাহমুদ ভূঁইয়া, এনামুল হক আরমান, রাজীব হোসেন রানা, জামাল ভাটারা, মোমিনুল হক সাঈদ, শাজাহান বাবলুর নাম রয়েছে।
সিআইডি জানিয়েছে, ক্যাসিনো ব্যবসায়ী সম্রাটসহ সাতজন হ্যাকারদের মাধ্যমে সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কায় অর্থ পাচার করেছে। শুধু সম্রাট ও আরমানই ২৩২ কোটি ৩৭ লাখ ৫৩ হাজার ৬৯১ টাকা সিঙ্গাপুরে পাচার করেছে।
রোববার, ২৪ অক্টোবর ২০২১
ঢাকা দক্ষিণ যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটসহ সাতজনের বিরুদ্ধে অর্থপাচারের প্রমাণ সংক্রান্ত পুলিশের গোয়েন্দা সংস্থা সিআইডির তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টে দাখিল করা হয়েছে।
আজ রোববার (২৪ অক্টোবর) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি এসএম মজিবুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে প্রতিবেদনটি দাখিল করা হয়।
আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
প্রতিবেদনে নাম থাকা অন্য আসামিরা হলেন- খালিদ মাহমুদ ভূঁইয়া, এনামুল হক আরমান, রাজীব হোসেন রানা, জামাল ভাটারা, মোমিনুল হক সাঈদ ও শাজাহান বাবলু।
এর আগে বিদেশে অর্থপাচারে জড়িতদের খুঁজে বের করতে নির্দেশ দেয় হাইকোর্টের একই বেঞ্চ। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৭ অক্টোবর পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) কর্তৃক প্রতিবেদনটি হাইকোর্টে আসে।
প্রতিবেদন বলা হয়েছে, বিপুল পরিমাণ পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে কাজ করছে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসী অর্থায়ন প্রতিরোধে গঠিত বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
এর আগে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছিলেন, জমা দেয়া প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিপুল পরিমাণ পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারের কাজ করছে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। প্রতিবেদনে ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট, খালিদ মাহমুদ ভূঁইয়া, এনামুল হক আরমান, রাজীব হোসেন রানা, জামাল ভাটারা, মোমিনুল হক সাঈদ, শাজাহান বাবলুর নাম রয়েছে।
সিআইডি জানিয়েছে, ক্যাসিনো ব্যবসায়ী সম্রাটসহ সাতজন হ্যাকারদের মাধ্যমে সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কায় অর্থ পাচার করেছে। শুধু সম্রাট ও আরমানই ২৩২ কোটি ৩৭ লাখ ৫৩ হাজার ৬৯১ টাকা সিঙ্গাপুরে পাচার করেছে।