ধোবাউড়ার পোড়াকান্দুলিয়া কলেজ
ময়মনসিংহের ধোবাউড়ার ২০১১ সালে কংশ নদের পাড়ে সাবেক এম.এন.এ স্বর্গীয় গৌরাঙ্গ চন্দ্র সাহার ভূমিতে গড়ে উঠে পোড়াকান্দুলিয়া কলেজ। প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিনা বেতনে পাঠদান করছেন শিক্ষকরা। সেই সঙ্গে দীর্ঘ ৯ বছর ধরে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তারা। কলেজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছেন অধ্যক্ষ শঙ্কর কুমার সাহা। প্রতিবছরই কলেজে ভাল ফলাফল করেছে ছাত্র-ছাত্রীরা। বহরভিটা, উদয়পুর, বেতগাছিয়ার মতো অঝোঁপাড়া গ্রামের ছেলে মেয়েরা এখন পোড়াকান্দুলিয়া কলেজে পড়াশোনা করতে পারছে। কলেজ প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছেন প্রয়াত সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী অ্যাড. প্রমোদ মানকিন এমপি। বর্তমানে সেই সহযেগিতার ধারা অব্যাহত রেখেছেন প্রয়াত সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রীর পুত্র হালুয়াঘাট ধোবাউড়া আসনের সংসদ সদস্য জুয়েল আরেং। কলেজটির গর্ভনিং বডির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এমপি জুয়েল আরেং এর বোন রুবি রেবকো আরেং। কলেজটি এমপিও না হওয়ায় মানবেতর জীবন যাপন করছেন শিক্ষকগণ। নিজ খরচে কলেজে গিয়ে প্রতিদিন পাঠদান করাচ্ছেন তারা। এ ব্যাপারে কলেজের প্রভাষক শামসুর রহমান জানান, আমরা অনেকদিন ধরে কলেজে বিনা বেতনে পাঠদান করাচ্ছি কিন্তু কেন যে, আমাদের কলেজটি এমপিও হয়নি তাই বুঝতে পারছি না। অধ্যক্ষ শংকর কুমার সাহা বলেন, সংসদ সদস্য জুয়েল আরেং এর সহযোগিতা ও প্রচেষ্টায় কলেজটি শীঘ্রই এমপিওভুক্ত করতে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এলাকাবাসী ও ছাত্রছাত্রীও কলেজটি দ্রুত এমপিওভুক্তি করার দাবি জানিয়েছেন।
ধোবাউড়ার পোড়াকান্দুলিয়া কলেজ
রোববার, ২৪ অক্টোবর ২০২১
ময়মনসিংহের ধোবাউড়ার ২০১১ সালে কংশ নদের পাড়ে সাবেক এম.এন.এ স্বর্গীয় গৌরাঙ্গ চন্দ্র সাহার ভূমিতে গড়ে উঠে পোড়াকান্দুলিয়া কলেজ। প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিনা বেতনে পাঠদান করছেন শিক্ষকরা। সেই সঙ্গে দীর্ঘ ৯ বছর ধরে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তারা। কলেজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছেন অধ্যক্ষ শঙ্কর কুমার সাহা। প্রতিবছরই কলেজে ভাল ফলাফল করেছে ছাত্র-ছাত্রীরা। বহরভিটা, উদয়পুর, বেতগাছিয়ার মতো অঝোঁপাড়া গ্রামের ছেলে মেয়েরা এখন পোড়াকান্দুলিয়া কলেজে পড়াশোনা করতে পারছে। কলেজ প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছেন প্রয়াত সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী অ্যাড. প্রমোদ মানকিন এমপি। বর্তমানে সেই সহযেগিতার ধারা অব্যাহত রেখেছেন প্রয়াত সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রীর পুত্র হালুয়াঘাট ধোবাউড়া আসনের সংসদ সদস্য জুয়েল আরেং। কলেজটির গর্ভনিং বডির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এমপি জুয়েল আরেং এর বোন রুবি রেবকো আরেং। কলেজটি এমপিও না হওয়ায় মানবেতর জীবন যাপন করছেন শিক্ষকগণ। নিজ খরচে কলেজে গিয়ে প্রতিদিন পাঠদান করাচ্ছেন তারা। এ ব্যাপারে কলেজের প্রভাষক শামসুর রহমান জানান, আমরা অনেকদিন ধরে কলেজে বিনা বেতনে পাঠদান করাচ্ছি কিন্তু কেন যে, আমাদের কলেজটি এমপিও হয়নি তাই বুঝতে পারছি না। অধ্যক্ষ শংকর কুমার সাহা বলেন, সংসদ সদস্য জুয়েল আরেং এর সহযোগিতা ও প্রচেষ্টায় কলেজটি শীঘ্রই এমপিওভুক্ত করতে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এলাকাবাসী ও ছাত্রছাত্রীও কলেজটি দ্রুত এমপিওভুক্তি করার দাবি জানিয়েছেন।