বগুড়ার শেরপুরে ধর্ষণ মামলার একমাস অতিবাহিত হলেও এবং আসামি প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও তাকে গ্রেপ্তারে থানা পুলিশের উদাসীনতার অভিযোগ উঠেছে। অপরদিকে মামলা তুলে নিতে ধর্ষিতা ও তার পরিবারকে হুমকি দেয়াতে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে প্রশাসনের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে ধর্ষিতা।
সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, উপজেলার গাড়িদহ ইউনিয়নের রামনগর গ্রামের আবুল খায়েরের ছেলে রিপন বগুড়া আজিজুল হক কলেজে অনার্স শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী। রিপন গত ৩ বছর আগে মোবাইল ফোনে পরিচয়ের মাধ্যমে আমাকে বিয়ে করার প্রলোভনে শারীরিক সম্পর্ক করে। সর্বশেষ চলতি বছরের ২৩ জুলাই ওই রিপন আহম্মেদ শেরপুর শহরের ধুনট রোডস্থ তার দুলাভাইয়ের বাসায় কৌশলে আমাকে ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে বিয়ে করার কথা বললে সে অস্বীকৃতি জানায়। তখন আমি ওই বাসা থেকে বেড়িয়ে আসতে চাইলে রিপন আমাকে আটকে রেখে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে এবং বিয়ে করবে না মর্মে নানা ভয়ভীতি দেখায়। পরবর্তীতে আমি তার পরিবারের কাছে বিচার চেয়ে ব্যর্থ হয়ে গত ২৫ সেপ্টেম্বর শেরপুর থানায় ওই (ধর্ষক) রিপন আহম্মেদ এর বিরুদ্ধে প্রচলিত আইন ৯(১) ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩ অনুযায়ী ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অপরাধ আইনে মামলা দায়ের করি।
এদিকে মামলা দায়েরের ১ মাস অতিবাহিত হলেও এবং ওই ধর্ষক রিপন প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও থানা পুলিশ তাকে অজ্ঞাতকারণে গ্রেফতার করছেন না। অপরদিকে ওই ধর্ষক পরিবার ও তার প্রভাবশালী আত্মীয় স্বজনেরা উল্টো আমাকে ও আমার পরিবারকে মামলা তুলে নিতে বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি ও হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছে।
মঙ্গলবার, ২৬ অক্টোবর ২০২১
বগুড়ার শেরপুরে ধর্ষণ মামলার একমাস অতিবাহিত হলেও এবং আসামি প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও তাকে গ্রেপ্তারে থানা পুলিশের উদাসীনতার অভিযোগ উঠেছে। অপরদিকে মামলা তুলে নিতে ধর্ষিতা ও তার পরিবারকে হুমকি দেয়াতে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে প্রশাসনের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে ধর্ষিতা।
সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, উপজেলার গাড়িদহ ইউনিয়নের রামনগর গ্রামের আবুল খায়েরের ছেলে রিপন বগুড়া আজিজুল হক কলেজে অনার্স শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী। রিপন গত ৩ বছর আগে মোবাইল ফোনে পরিচয়ের মাধ্যমে আমাকে বিয়ে করার প্রলোভনে শারীরিক সম্পর্ক করে। সর্বশেষ চলতি বছরের ২৩ জুলাই ওই রিপন আহম্মেদ শেরপুর শহরের ধুনট রোডস্থ তার দুলাভাইয়ের বাসায় কৌশলে আমাকে ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে বিয়ে করার কথা বললে সে অস্বীকৃতি জানায়। তখন আমি ওই বাসা থেকে বেড়িয়ে আসতে চাইলে রিপন আমাকে আটকে রেখে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে এবং বিয়ে করবে না মর্মে নানা ভয়ভীতি দেখায়। পরবর্তীতে আমি তার পরিবারের কাছে বিচার চেয়ে ব্যর্থ হয়ে গত ২৫ সেপ্টেম্বর শেরপুর থানায় ওই (ধর্ষক) রিপন আহম্মেদ এর বিরুদ্ধে প্রচলিত আইন ৯(১) ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩ অনুযায়ী ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অপরাধ আইনে মামলা দায়ের করি।
এদিকে মামলা দায়েরের ১ মাস অতিবাহিত হলেও এবং ওই ধর্ষক রিপন প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও থানা পুলিশ তাকে অজ্ঞাতকারণে গ্রেফতার করছেন না। অপরদিকে ওই ধর্ষক পরিবার ও তার প্রভাবশালী আত্মীয় স্বজনেরা উল্টো আমাকে ও আমার পরিবারকে মামলা তুলে নিতে বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি ও হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছে।