বেশি দামে কালোবাজারে বিক্রি
খোলাবাজারে ৩০ টাকা কেজিতে চাল বিক্রিতে সাড়া নেই বগুড়ার শেরপুরে। অথচ ডিলারদের কারসাজিতে অবিক্রিত চাল বিক্রি দেখিয়ে সেই চাল যাচ্ছে কালোবাজারে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, সাধারণ মানুষের মাঝে কম দামে চাল বিক্রির জন্য গত ২৫ জুলাই থেকে শেরপুর শহরের চারটি পয়েন্টে খোলাবাজারে ৩০ টাকা কেজি চাল (এমএসএস) বিক্রি শুরু হয়। সপ্তাহের ৬ দিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত একজন ডিলার জনপ্রতি ৫ কেজি করে ১৫শ’ কেজি চাল বিক্রির বরাদ্দ পান। কিন্তু এসব দোকানে ৩০ টাকা কেজি চাল কিনতে সাধারণ মানুষের তেমন আগ্রহ নেই। কিন্তু ডিলারেরা ভুয়া মাস্টাররোলে টিপসই করে বিক্রি দেখিয়ে সরকারি চাল বেশি দামে কালোবাজারে বিক্রি করছে।
শেরপুর উপজেলা খাদ্য অফিসের অফিস সহকারী মো. সেলিম রেজা জানান, শহরের খন্দকারটোলা মাজার গেট, কলেজ রোড, সকাল বাজার ও বিকেল বাজার এই চারটি পয়েন্টে ওএমএস ডিলারেরা সপ্তাহের ছয় দিন ৩০ টাকা কেজি চাল বিক্রি করেন। একজন ডিলার প্রতিদিন ৩শ জন মানুষের মাঝে ১৫শ কেজি চাল বিক্রির জন্য বরাদ্দ পান। এসব চাল বিক্রির তদারকির জন্য কর্মকর্তা নিয়োগ করা আছে।
শহরের কয়েকটি পয়েন্টে গিয়ে দেখা গেছে, খোলাবাজারে চালের দোকানে ক্রেতা নেই। কোন তদারিক কর্মকর্তাও নেই। এ সময় চাল বিক্রেতা বাসু চন্দ্র জানান, ক্রেতা নেই। তারপরও কিছু মানুষ গবাদি পশুর খাদ্য হিসাবে এই চাল কেনেন। বরাদ্দকৃত ১৫শ’ কেজি চালই বিক্রি হয়। ওএমএস ডিলার মো. রোকনুজ্জামান জানান, ক্রেতা না থাকলেও চাল বিক্রি হয়ে যায়।
শেরপুর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক (অতিরিক্ত দায়িত্বে) মো. মনিরুল হক জানান, খোলাবাজারে ঠিকমতো চাল বিক্রি হচ্ছে কিনা এ বিষয়ে যারা তদারকি করছেন তারা বলতে পারবেন। কাগজপত্রে ডিলারদের উত্তোলনকৃত সব চাল বিক্রি হচ্ছে। কোন অনিয়ম হলে তা বন্ধ করে দেয়া হবে বলে তিনি জানান।
বেশি দামে কালোবাজারে বিক্রি
বুধবার, ২৭ অক্টোবর ২০২১
খোলাবাজারে ৩০ টাকা কেজিতে চাল বিক্রিতে সাড়া নেই বগুড়ার শেরপুরে। অথচ ডিলারদের কারসাজিতে অবিক্রিত চাল বিক্রি দেখিয়ে সেই চাল যাচ্ছে কালোবাজারে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, সাধারণ মানুষের মাঝে কম দামে চাল বিক্রির জন্য গত ২৫ জুলাই থেকে শেরপুর শহরের চারটি পয়েন্টে খোলাবাজারে ৩০ টাকা কেজি চাল (এমএসএস) বিক্রি শুরু হয়। সপ্তাহের ৬ দিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত একজন ডিলার জনপ্রতি ৫ কেজি করে ১৫শ’ কেজি চাল বিক্রির বরাদ্দ পান। কিন্তু এসব দোকানে ৩০ টাকা কেজি চাল কিনতে সাধারণ মানুষের তেমন আগ্রহ নেই। কিন্তু ডিলারেরা ভুয়া মাস্টাররোলে টিপসই করে বিক্রি দেখিয়ে সরকারি চাল বেশি দামে কালোবাজারে বিক্রি করছে।
শেরপুর উপজেলা খাদ্য অফিসের অফিস সহকারী মো. সেলিম রেজা জানান, শহরের খন্দকারটোলা মাজার গেট, কলেজ রোড, সকাল বাজার ও বিকেল বাজার এই চারটি পয়েন্টে ওএমএস ডিলারেরা সপ্তাহের ছয় দিন ৩০ টাকা কেজি চাল বিক্রি করেন। একজন ডিলার প্রতিদিন ৩শ জন মানুষের মাঝে ১৫শ কেজি চাল বিক্রির জন্য বরাদ্দ পান। এসব চাল বিক্রির তদারকির জন্য কর্মকর্তা নিয়োগ করা আছে।
শহরের কয়েকটি পয়েন্টে গিয়ে দেখা গেছে, খোলাবাজারে চালের দোকানে ক্রেতা নেই। কোন তদারিক কর্মকর্তাও নেই। এ সময় চাল বিক্রেতা বাসু চন্দ্র জানান, ক্রেতা নেই। তারপরও কিছু মানুষ গবাদি পশুর খাদ্য হিসাবে এই চাল কেনেন। বরাদ্দকৃত ১৫শ’ কেজি চালই বিক্রি হয়। ওএমএস ডিলার মো. রোকনুজ্জামান জানান, ক্রেতা না থাকলেও চাল বিক্রি হয়ে যায়।
শেরপুর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক (অতিরিক্ত দায়িত্বে) মো. মনিরুল হক জানান, খোলাবাজারে ঠিকমতো চাল বিক্রি হচ্ছে কিনা এ বিষয়ে যারা তদারকি করছেন তারা বলতে পারবেন। কাগজপত্রে ডিলারদের উত্তোলনকৃত সব চাল বিক্রি হচ্ছে। কোন অনিয়ম হলে তা বন্ধ করে দেয়া হবে বলে তিনি জানান।