স্থানীয়রা জানান, ২৫ অক্টোবর জাহানপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন বাজারের সেলুন দোকানে চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দিন হাওলাদার স্বাক্ষরিত নোটিশ টানিয়ে দেয়া হয়। জরুরী বিজ্ঞপ্তি শিরোনামে জারী করা ওই নোটিশে বলা হয়,‘এত দ্বারা জানানো যাচ্ছে যে, ১৪নং জাহানপুর ইউনিয়নের সকল সেলুন দেকান মালিক ও কারিগরদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে, সুন্নতিকাটিং, ডিফেন্স/আর্মিকাটিং ব্যতিত অন্য কোন কাটিং দেয়া হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’নিজের সিল স্বাক্ষর ব্যবহার করে ওই নোটিশ জারী করেন চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দিন হাওলাদর। নোটিশ জারীর পর সোস্যাল মিডিয়ায় সমালোচনার ঝড় শুরু হলে বুধবার বিকেলে চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দিন হাওলাদার নোটিশের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে নিজ ফেইজবুক আইডিতে লিখেছেন, ‘সেলুনে যে নোটিশ দিয়েছি তা আইনী প্রক্রিয়ার বর্হিভূত হয়েছে। আমি ক্ষমাপ্রার্থী। কিছু মুরুব্বির কথায় দিয়েছিলাম। তুলে নিয়েছি নোটিশ।’
২৫ অক্টোবর সোমবার নোটিশ জারী হলেও পরদিন মঙ্গলবার রাত থেকে নোটিশটি সোস্যাল মিডিয়ায় ছড়াতে শুরু করে। সোস্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক সমালোচার মুখে কাল বুধবার বিকেলে চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দিন হাওলাদর নোটিশজারীর জন্য দুঃখপ্রকাশ করে নোটিশটি প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে নিজ আইতে স্ট্যাটার্স দেন। কিন্ত মঙ্গলবার (২৬ অক্টোবর) বিকেলে নোটশ সম্পর্কে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দিন হাওলাদার এই প্রতিনিধিকে জানান, তার সিল স্বাক্ষর জাল করে কে বা কাহারা এই নোটিশ জারী করেছেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল নোমান জানান, এমন নোটিশজারীর এখতিয়ার তার নেই। তিনি জনগনের ব্যক্তিস্বাধীনতা খর্ব করেছেন।
বুধবার, ২৭ অক্টোবর ২০২১
স্থানীয়রা জানান, ২৫ অক্টোবর জাহানপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন বাজারের সেলুন দোকানে চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দিন হাওলাদার স্বাক্ষরিত নোটিশ টানিয়ে দেয়া হয়। জরুরী বিজ্ঞপ্তি শিরোনামে জারী করা ওই নোটিশে বলা হয়,‘এত দ্বারা জানানো যাচ্ছে যে, ১৪নং জাহানপুর ইউনিয়নের সকল সেলুন দেকান মালিক ও কারিগরদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে, সুন্নতিকাটিং, ডিফেন্স/আর্মিকাটিং ব্যতিত অন্য কোন কাটিং দেয়া হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’নিজের সিল স্বাক্ষর ব্যবহার করে ওই নোটিশ জারী করেন চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দিন হাওলাদর। নোটিশ জারীর পর সোস্যাল মিডিয়ায় সমালোচনার ঝড় শুরু হলে বুধবার বিকেলে চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দিন হাওলাদার নোটিশের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে নিজ ফেইজবুক আইডিতে লিখেছেন, ‘সেলুনে যে নোটিশ দিয়েছি তা আইনী প্রক্রিয়ার বর্হিভূত হয়েছে। আমি ক্ষমাপ্রার্থী। কিছু মুরুব্বির কথায় দিয়েছিলাম। তুলে নিয়েছি নোটিশ।’
২৫ অক্টোবর সোমবার নোটিশ জারী হলেও পরদিন মঙ্গলবার রাত থেকে নোটিশটি সোস্যাল মিডিয়ায় ছড়াতে শুরু করে। সোস্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক সমালোচার মুখে কাল বুধবার বিকেলে চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দিন হাওলাদর নোটিশজারীর জন্য দুঃখপ্রকাশ করে নোটিশটি প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে নিজ আইতে স্ট্যাটার্স দেন। কিন্ত মঙ্গলবার (২৬ অক্টোবর) বিকেলে নোটশ সম্পর্কে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দিন হাওলাদার এই প্রতিনিধিকে জানান, তার সিল স্বাক্ষর জাল করে কে বা কাহারা এই নোটিশ জারী করেছেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল নোমান জানান, এমন নোটিশজারীর এখতিয়ার তার নেই। তিনি জনগনের ব্যক্তিস্বাধীনতা খর্ব করেছেন।