নরসিংদীর রায়পুরার কাচারিকান্দি গ্রামে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র আওয়ামী লীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১২ জন।
আজ (২৮ অক্টোবর) বৃহস্পতিবার ভোরে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের উদ্ধার করে রায়পুরাসহ নরসিংদীর বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন— কাচারিকান্দি গ্রামের মলফত আলীর ছেলে সাদিব মিয়া (১৯) ও আসাদ মিয়ার ছেলে হিরন মিয়া (৩৫)।
স্থানীয়রা জানায়, কাচারিকান্দি গ্রামের বাসিন্দা বড় শাহ আলম ও ছোট শাহ আলম গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ও বিরোধ তীব্র হয়ে উঠে। তারই জের ধরে আজ সকালে সংঘর্ষ হয়।
আহত কয়েকজনকে রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ২ জনকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ছাড়া, নরসিংদী সদর হাসপাতাল ও বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালেও অনেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাহেব আলী পাঠান জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে বলে জানতে পেরেছি। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পরবর্তীতে যেন কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সে জন্য অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর ২০২১
নরসিংদীর রায়পুরার কাচারিকান্দি গ্রামে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র আওয়ামী লীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১২ জন।
আজ (২৮ অক্টোবর) বৃহস্পতিবার ভোরে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের উদ্ধার করে রায়পুরাসহ নরসিংদীর বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন— কাচারিকান্দি গ্রামের মলফত আলীর ছেলে সাদিব মিয়া (১৯) ও আসাদ মিয়ার ছেলে হিরন মিয়া (৩৫)।
স্থানীয়রা জানায়, কাচারিকান্দি গ্রামের বাসিন্দা বড় শাহ আলম ও ছোট শাহ আলম গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ও বিরোধ তীব্র হয়ে উঠে। তারই জের ধরে আজ সকালে সংঘর্ষ হয়।
আহত কয়েকজনকে রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ২ জনকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ছাড়া, নরসিংদী সদর হাসপাতাল ও বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালেও অনেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাহেব আলী পাঠান জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে বলে জানতে পেরেছি। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পরবর্তীতে যেন কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সে জন্য অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।