যশোরের শার্শা উপজেলার কায়বা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের আগের দিন প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘাতে একজনের মৃত্যু হয়েছে, আহত হয়েছেন অন্তত ১০ জন।
শার্শা থানার ওসি বদরুল আলম জানান, শনিবার রাতে কায়বার রুদ্রপুর গ্রামে এ সহিংসতা ঘটে। সেখানে বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
নিহত কুতুবউদ্দিন (৪০) ওই গ্রামের মহিউদ্দিন সরকারের ছেলে। যশোর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত সাড়ে ১০টার দিকে তার মৃত্যু হয় বলে হাসপাতালের চিকিৎসক নাহিদ শাহারিয়ার সাব্বির জানান।
নিহতের ছোট ভাই শাহাবুদ্দিন বলেন, ইউপি নির্বাচনে তারা চেয়ারম্যান পদের স্বতন্ত্র প্রার্থী আলতাফ হোসেনের আনারস প্রতীকের পক্ষে কাজ করেছেন। শনিবার বিকালে গ্রামের ভেতর কুতুবউদ্দিনের ওপর ‘হামলা চালায় নৌকার প্রার্থীর’ সমর্থকরা। এ সময় কুতুবউদ্দিনকে বাঁচাতে কয়েকজন এগিয়ে গেলে মারামারি বাঁধে।
পরে এলাকাবাসী আহতদের উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নেয়। সেখানেই মারা যান কুতুবউদ্দিন।
স্বতন্ত্র প্রার্থী আলতাফ হোসেন অভিযোগ করেন, নির্বাচনের আগের দিনে এই মারামারি ‘পরিকল্পিত’। তার সমর্থকরা যাতে ‘ভোট কেন্দ্রে না যেতে পারে’, সেজন্য এ ধরনের ঘটনা ঘটানো হয়েছে।
অন্যদিকে নৌকার প্রার্থী হাসান ফিরোজ টিংকুর দাবি, সংঘর্ষ হয়েছে সদস্য পদের দুই মেম্বর প্রার্থীর কর্মীদের মধ্যে।
“বর্তমান মেম্বার হবিবর রহমানের সঙ্গে তার আপন চাচাতো ভাই মেম্বার প্রার্থী ইকতিয়ারের তর্কাতার্কি হয়।এ সময় তাদের সমর্থকরা মারামারিতে লিপ্ত হয়।”
যশোর সদর হাসপাতালের চিকিৎসক নাহিদ শাহারিয়ার সাব্বির জানান, কুতুবউদ্দিনের ঘাড়ে ভোঁতা কিছু দিয়ে আঘাত করা হয়েছিল। মস্তিস্কে রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহতদের মধ্যে দুইজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা ও খুলনায় পাঠানো হয়েছে।
শার্শা থানার ওসি বদরুল আলম খান বলেন, “ঘটনার পরপরই ওই এলাকায় পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।”
রোববার, ২৮ নভেম্বর ২০২১
যশোরের শার্শা উপজেলার কায়বা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের আগের দিন প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘাতে একজনের মৃত্যু হয়েছে, আহত হয়েছেন অন্তত ১০ জন।
শার্শা থানার ওসি বদরুল আলম জানান, শনিবার রাতে কায়বার রুদ্রপুর গ্রামে এ সহিংসতা ঘটে। সেখানে বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
নিহত কুতুবউদ্দিন (৪০) ওই গ্রামের মহিউদ্দিন সরকারের ছেলে। যশোর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত সাড়ে ১০টার দিকে তার মৃত্যু হয় বলে হাসপাতালের চিকিৎসক নাহিদ শাহারিয়ার সাব্বির জানান।
নিহতের ছোট ভাই শাহাবুদ্দিন বলেন, ইউপি নির্বাচনে তারা চেয়ারম্যান পদের স্বতন্ত্র প্রার্থী আলতাফ হোসেনের আনারস প্রতীকের পক্ষে কাজ করেছেন। শনিবার বিকালে গ্রামের ভেতর কুতুবউদ্দিনের ওপর ‘হামলা চালায় নৌকার প্রার্থীর’ সমর্থকরা। এ সময় কুতুবউদ্দিনকে বাঁচাতে কয়েকজন এগিয়ে গেলে মারামারি বাঁধে।
পরে এলাকাবাসী আহতদের উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নেয়। সেখানেই মারা যান কুতুবউদ্দিন।
স্বতন্ত্র প্রার্থী আলতাফ হোসেন অভিযোগ করেন, নির্বাচনের আগের দিনে এই মারামারি ‘পরিকল্পিত’। তার সমর্থকরা যাতে ‘ভোট কেন্দ্রে না যেতে পারে’, সেজন্য এ ধরনের ঘটনা ঘটানো হয়েছে।
অন্যদিকে নৌকার প্রার্থী হাসান ফিরোজ টিংকুর দাবি, সংঘর্ষ হয়েছে সদস্য পদের দুই মেম্বর প্রার্থীর কর্মীদের মধ্যে।
“বর্তমান মেম্বার হবিবর রহমানের সঙ্গে তার আপন চাচাতো ভাই মেম্বার প্রার্থী ইকতিয়ারের তর্কাতার্কি হয়।এ সময় তাদের সমর্থকরা মারামারিতে লিপ্ত হয়।”
যশোর সদর হাসপাতালের চিকিৎসক নাহিদ শাহারিয়ার সাব্বির জানান, কুতুবউদ্দিনের ঘাড়ে ভোঁতা কিছু দিয়ে আঘাত করা হয়েছিল। মস্তিস্কে রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহতদের মধ্যে দুইজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা ও খুলনায় পাঠানো হয়েছে।
শার্শা থানার ওসি বদরুল আলম খান বলেন, “ঘটনার পরপরই ওই এলাকায় পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।”