নিম্নস্তরের সিগারেটের মূল্যস্তর বৃদ্ধিসহ চার দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে বিড়ি ভোক্তা পক্ষ। বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) বিকেল ৫টায় ভৈরব টেলিভিশন সাংবাদিক অ্যাসোসিয়েশনে আয়োজিত প্রস্তাবিত বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এ দাবি তুলে ধরেন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ভোক্তা পক্ষের সাধারণ সম্পাদক মো. হারুন মিয়া। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সভাপতি মো. মাসুদ মিয়া, রাজু আহমেদ, আরমান খান প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে মো. হারুন মিয়া বলেন, ‘বিড়ি দেশীয় কুটির শিল্প। এ শিল্পে নিয়োজিত শ্রমিক ও ভোক্তা সবাই দ্ররিদ্র শ্রেণীর। অপরদিকে ধনী শ্রেণীর মানুষ সিগারেটে ধূমপান করে। কিন্তু গত বাজেটে বিড়িতে প্রতি প্যাকেটে বৃদ্ধি করা হয়েছিল ৪ টাকা। অপরদিকে বিড়ির প্রতিযোগী নিম্নস্তরের সিগারেটে বৃদ্ধি করা হয়েছিল মাত্র ২ টাকা। বর্তমান বাজারে নিম্নস্তরের সিগারেট ভোক্তাই বেশি। এসব নিম্নস্তরের সিগারেটের সিংহভাগই বিদেশি বহুজাতিক কোম্পানির দখলে। ফলে বিদেশি সিগারেট কোম্পানিগুলো বিড়ির বাজার সহজেই দখল করে এদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ নিয়ে যাচ্ছে। অথচ দেশীয় শ্রমঘন বিড়ি শিল্প ধ্বংস হয়ে শ্রমিক বেকার হয়ে যাচ্ছে। যা চরম বৈষম্যমূলক ও হতাশাজনক।’
ভোক্তা পক্ষের অন্যান্য দাবির মধ্যে রয়েছে গত বাজেটে বিড়ির ওপর প্রতি প্যাকেটে বৃদ্ধিকৃত ৪ টাকা মূল্যস্তর প্রত্যাহার, সিগারেটের মতো বিড়ি বন্ধের মেয়াদ একই রাখা, নকল বিড়ির ব্যবসা বন্ধ করা। সমাবেশ থেকে ২০২১-২০২২ অর্থবছরের বাজেটে বিড়ির ওপর শুল্ক বৃদ্ধির প্রস্তাব না করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান।
শুক্রবার, ১৮ জুন ২০২১
নিম্নস্তরের সিগারেটের মূল্যস্তর বৃদ্ধিসহ চার দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে বিড়ি ভোক্তা পক্ষ। বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) বিকেল ৫টায় ভৈরব টেলিভিশন সাংবাদিক অ্যাসোসিয়েশনে আয়োজিত প্রস্তাবিত বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এ দাবি তুলে ধরেন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ভোক্তা পক্ষের সাধারণ সম্পাদক মো. হারুন মিয়া। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সভাপতি মো. মাসুদ মিয়া, রাজু আহমেদ, আরমান খান প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে মো. হারুন মিয়া বলেন, ‘বিড়ি দেশীয় কুটির শিল্প। এ শিল্পে নিয়োজিত শ্রমিক ও ভোক্তা সবাই দ্ররিদ্র শ্রেণীর। অপরদিকে ধনী শ্রেণীর মানুষ সিগারেটে ধূমপান করে। কিন্তু গত বাজেটে বিড়িতে প্রতি প্যাকেটে বৃদ্ধি করা হয়েছিল ৪ টাকা। অপরদিকে বিড়ির প্রতিযোগী নিম্নস্তরের সিগারেটে বৃদ্ধি করা হয়েছিল মাত্র ২ টাকা। বর্তমান বাজারে নিম্নস্তরের সিগারেট ভোক্তাই বেশি। এসব নিম্নস্তরের সিগারেটের সিংহভাগই বিদেশি বহুজাতিক কোম্পানির দখলে। ফলে বিদেশি সিগারেট কোম্পানিগুলো বিড়ির বাজার সহজেই দখল করে এদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ নিয়ে যাচ্ছে। অথচ দেশীয় শ্রমঘন বিড়ি শিল্প ধ্বংস হয়ে শ্রমিক বেকার হয়ে যাচ্ছে। যা চরম বৈষম্যমূলক ও হতাশাজনক।’
ভোক্তা পক্ষের অন্যান্য দাবির মধ্যে রয়েছে গত বাজেটে বিড়ির ওপর প্রতি প্যাকেটে বৃদ্ধিকৃত ৪ টাকা মূল্যস্তর প্রত্যাহার, সিগারেটের মতো বিড়ি বন্ধের মেয়াদ একই রাখা, নকল বিড়ির ব্যবসা বন্ধ করা। সমাবেশ থেকে ২০২১-২০২২ অর্থবছরের বাজেটে বিড়ির ওপর শুল্ক বৃদ্ধির প্রস্তাব না করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান।