সাপ্তাহিকভাবে টানা ৯ সপ্তাহ উত্থানের পর গত সপ্তাহে পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজারের সব সূচক কমেছে। একই সঙ্গে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। আর সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজার থেকে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছে ১৮ শত কোটি টাকার বাজার মূলধন। সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজারে লেনদেন আড়াই হাজার কোটি টাকা কমেছে।
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৯ হাজার ৯৩৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ৮ হাজার ১৩৪ কোটি ৮২ লাখ ৪৭ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীরা ১ হাজার ৮০২ কোটি ৯৪ লাখ ৫৩ হাজার টাকা বাজার মূলধন হারিয়েছে।
গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৯ হাজার ৭৯৮ কোটি ৬৭ লাখ ৯৮ হাজার ২৫৫ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১২ হাজার ১৮৮ কোটি ২৩ লাখ ৯৯ হাজার ৮৪৫ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ২ হাজার ৩৮৯ কোটি ৫৬ লাখ ১ হাজার ৫৯০ টাকা বা ১৯ শতাংশ কমেছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৩.৮৯ পয়েন্ট বা ০.২৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৫২.৭৬ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৮.৫৫ পয়েন্ট বা ০.৬৬ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৮.০৪ পয়েন্ট বা ০.৩৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়ে যথাক্রমে ১ হাজার ২৯০.৯৩ পয়েন্ট এবং ২ হাজার ১৯৭.০৬ পয়েন্টে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৭২টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৮টির বা ৩৯.৪৭ শতাংশের, কমেছে ২১০টির বা ৫৬ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টির বা ৪.৫৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৪৪৪ কোটি ৮৪ লাখ ৮ হাজার ২৩২ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৫২৭ কোটি ৪৫ লাখ ৮৯ হাজার ২৫৩ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ৮২ কোটি ৬১ লাখ ৮১ হাজার ২১ টাকা কম হয়েছে।
সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৪.৪০ পয়েন্ট বা ০.০৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫৭০.৯৩ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ১৮.২২ পয়েন্ট বা ০.১৭ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ১৩.৭১ পয়েন্ট বা ০.১০ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ৬.১০ পয়েন্ট বা ০.৪৮ শতাংশ এবং সিএসআই ১.৯৭ পয়েন্ট বা ০.১৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১০ হাজার ৫৭৬.২০ পয়েন্ট, ১৩ হাজার ১০৪.৯৩ পয়েন্টে, ১ হাজার ২৭৭.৩৩ পয়েন্টে এবং সিএসআই ১ হাজর ৭৫.২২ পয়েন্টে।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৩৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৪২টির বা ৪২.০১ শতাংশের দর বেড়েছে, ১৭৬টির বা ৫২.০৭ শতাংশের কমেছে এবং ২০টির বা ৫.৯২ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক মূল্য আয় ১.৩০ শতাংশ কমেছে।
গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৮.৪৮ পয়েন্টে যা সপ্তাহ শেষেও ১৮.২৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.২৪ পয়েন্ট বা ১.৩০ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৭.৫৭ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ২১.১৮ পয়েন্ট, বস্ত্র খাতের ৩৩.০১ পয়েন্ট, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৯.৩৯ পয়েন্ট, প্রকৌশল খাতের ১৩.৬৮ পয়েন্ট, বীমা খাতের ২৭.৮৯ পয়েন্ট, বিবিধ খাতের ৬০.৮২ পয়েন্ট, খাদ্য খাতের ১৯.৭৯ পয়েন্ট, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১১.৯০ শতাংশ, চামড়া খাতের ৮৫.৯৪ পয়েন্ট, সিমেন্ট খাতের ১৪.৫৮ পয়েন্ট, আর্থিক খাতের ৪২.৪৩ পয়েন্ট, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৪৯.৯৩ পয়েন্ট, পেপার খাতের ৯৪.৯৪ পয়েন্ট, টেলিযোগাযোগ খাতের ১১.২৪ পয়েন্ট, সেবা ও আবাসন খাতের ২০.৬৪ পয়েন্ট, সিরামিক খাতের ২৭.৫০ পয়েন্ট এবং পাট খাতের পিই (-) ৩৬.৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইর লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৪৮টির বা ৩৯.৪৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। সপ্তাহটিতে সাফকো স্পিনিংয়ের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে সাফকো স্পিনিংয়ের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৬.৪০ টাকা। আর গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২৪.৯০ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর ৮.৫০ টাকা বা ৫১.৮৩ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে সাফকো স্পিনিং ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে ওঠে আসে।
ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকায় ওঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ২৬.৫৫ শতাংশ, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ২৬.২৭ শতাংশ, কপারটেকের ২২.০৭ শতাংশ, রূপালী ব্যাংকের ২০.৮৫ শতাংশ, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ১৯.৬৫ শতাংশ, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ১৭.৬৮ শতাংশ, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ১৬.২৭ শতাংশ, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ১৫.৮৮ শতাংশ এবং রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ১২.৯৯ শতাংশ বেড়েছে।
শুক্রবার, ১৮ জুন ২০২১
সাপ্তাহিকভাবে টানা ৯ সপ্তাহ উত্থানের পর গত সপ্তাহে পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজারের সব সূচক কমেছে। একই সঙ্গে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। আর সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজার থেকে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছে ১৮ শত কোটি টাকার বাজার মূলধন। সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজারে লেনদেন আড়াই হাজার কোটি টাকা কমেছে।
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৯ হাজার ৯৩৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ৮ হাজার ১৩৪ কোটি ৮২ লাখ ৪৭ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীরা ১ হাজার ৮০২ কোটি ৯৪ লাখ ৫৩ হাজার টাকা বাজার মূলধন হারিয়েছে।
গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৯ হাজার ৭৯৮ কোটি ৬৭ লাখ ৯৮ হাজার ২৫৫ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১২ হাজার ১৮৮ কোটি ২৩ লাখ ৯৯ হাজার ৮৪৫ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ২ হাজার ৩৮৯ কোটি ৫৬ লাখ ১ হাজার ৫৯০ টাকা বা ১৯ শতাংশ কমেছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৩.৮৯ পয়েন্ট বা ০.২৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৫২.৭৬ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৮.৫৫ পয়েন্ট বা ০.৬৬ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৮.০৪ পয়েন্ট বা ০.৩৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়ে যথাক্রমে ১ হাজার ২৯০.৯৩ পয়েন্ট এবং ২ হাজার ১৯৭.০৬ পয়েন্টে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৭২টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৮টির বা ৩৯.৪৭ শতাংশের, কমেছে ২১০টির বা ৫৬ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টির বা ৪.৫৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৪৪৪ কোটি ৮৪ লাখ ৮ হাজার ২৩২ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৫২৭ কোটি ৪৫ লাখ ৮৯ হাজার ২৫৩ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ৮২ কোটি ৬১ লাখ ৮১ হাজার ২১ টাকা কম হয়েছে।
সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৪.৪০ পয়েন্ট বা ০.০৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫৭০.৯৩ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ১৮.২২ পয়েন্ট বা ০.১৭ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ১৩.৭১ পয়েন্ট বা ০.১০ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ৬.১০ পয়েন্ট বা ০.৪৮ শতাংশ এবং সিএসআই ১.৯৭ পয়েন্ট বা ০.১৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১০ হাজার ৫৭৬.২০ পয়েন্ট, ১৩ হাজার ১০৪.৯৩ পয়েন্টে, ১ হাজার ২৭৭.৩৩ পয়েন্টে এবং সিএসআই ১ হাজর ৭৫.২২ পয়েন্টে।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৩৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৪২টির বা ৪২.০১ শতাংশের দর বেড়েছে, ১৭৬টির বা ৫২.০৭ শতাংশের কমেছে এবং ২০টির বা ৫.৯২ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক মূল্য আয় ১.৩০ শতাংশ কমেছে।
গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৮.৪৮ পয়েন্টে যা সপ্তাহ শেষেও ১৮.২৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.২৪ পয়েন্ট বা ১.৩০ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৭.৫৭ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ২১.১৮ পয়েন্ট, বস্ত্র খাতের ৩৩.০১ পয়েন্ট, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৯.৩৯ পয়েন্ট, প্রকৌশল খাতের ১৩.৬৮ পয়েন্ট, বীমা খাতের ২৭.৮৯ পয়েন্ট, বিবিধ খাতের ৬০.৮২ পয়েন্ট, খাদ্য খাতের ১৯.৭৯ পয়েন্ট, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১১.৯০ শতাংশ, চামড়া খাতের ৮৫.৯৪ পয়েন্ট, সিমেন্ট খাতের ১৪.৫৮ পয়েন্ট, আর্থিক খাতের ৪২.৪৩ পয়েন্ট, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৪৯.৯৩ পয়েন্ট, পেপার খাতের ৯৪.৯৪ পয়েন্ট, টেলিযোগাযোগ খাতের ১১.২৪ পয়েন্ট, সেবা ও আবাসন খাতের ২০.৬৪ পয়েন্ট, সিরামিক খাতের ২৭.৫০ পয়েন্ট এবং পাট খাতের পিই (-) ৩৬.৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইর লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৪৮টির বা ৩৯.৪৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। সপ্তাহটিতে সাফকো স্পিনিংয়ের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে সাফকো স্পিনিংয়ের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৬.৪০ টাকা। আর গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২৪.৯০ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর ৮.৫০ টাকা বা ৫১.৮৩ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে সাফকো স্পিনিং ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে ওঠে আসে।
ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকায় ওঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ২৬.৫৫ শতাংশ, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ২৬.২৭ শতাংশ, কপারটেকের ২২.০৭ শতাংশ, রূপালী ব্যাংকের ২০.৮৫ শতাংশ, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ১৯.৬৫ শতাংশ, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ১৭.৬৮ শতাংশ, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ১৬.২৭ শতাংশ, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ১৫.৮৮ শতাংশ এবং রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ১২.৯৯ শতাংশ বেড়েছে।