মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানি সম্প্রসারণে দূতাবাসের সহযোগিতা চেয়েছে তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি বিজিএমইএ। সম্প্রতি ওয়াশিংটন ডিসিতে যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম শহীদুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ সহযোগিতার কথা জানান বিজিএমএ সভাপতি ফারুক হাসান এবং সহসভাপতি মিরান আলী।
বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান মার্কিন বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বৃদ্ধিসহ বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য উন্নয়নে দূতাবাসের সহায়তা ও সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি টেক্সটাইল খাতে, বিশেষ করে নন-কটন খাতে মার্কিন ব্যবসায়ী এবং অনাবাসিক বাংলাদেশিদের কাছ থেকে বিনিয়োগ আকর্ষণ করার বিষয়ে সহায়তা প্রদানের জন্যও রাষ্ট্রদূতকে অনুরোধ জানান।
ফারুক হাসান যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের একটি ইতিবাচক বাণিজ্য সম্পর্ক নিশ্চিত করতে সহযোগিতা প্রদান ও প্রচেষ্টা গ্রহণের জন্য রাষ্ট্রদূত এম শহীদুল ইসলামকে ধন্যবাদ জানান। এসময় বিজিএমইএ নেতারা দূতাবাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির সামনে দাঁড়িয়ে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে তাকে স্মরণ করেন।
এর আগে ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাস আয়োজিত ‘রানা প্লাজার সাত বছর পর, কে কী করেছে’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের ওপরে শুল্ক কমানোর বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রতি আহ্বান জানায় পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান। একইসঙ্গে তিনি মার্কিন ক্রেতাদেরকে দেশে তৈরি পোশাকের ন্যায্যমূল্য দেয়ার আহ্বান জানান।
বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, ‘আমাদের কারখানাগুলো নিরাপত্তা ও টেকসই উন্নয়নের জন্য ক্রমবর্ধমান হারে বিনিয়োগ করছে। এ ছাড়া গত পাঁচ বছরে উৎপাদন ব্যয় ৩০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। এর বিপরীতে আমাদের পোশাকের মূল্য প্রতিবছর কমছে। যদিও এটি সত্য যে, মুক্তবাজার অর্থনীতিতে মূল্য নির্ধারণ করা যায় না, তারপরও সামাজিকভাবে নৈতিকতা মেনে পণ্য উৎপাদনের জন্য কেউ কম দামের যৌক্তিকতা দিতে পারেন না।’
বৈঠকে তিনি আরও বলেন, ‘ব্র্যান্ড এবং আমাদের সরবরাহকারীদের মধ্যকার পারস্পরিক সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব এই অসাধারণ প্রবৃদ্ধি অর্জনে আমাদের সহায়তা করেছে এবং ভবিষ্যৎ সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব ধরে রাখতে আমাদের সাহায্য করবে।’
মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানি সম্প্রসারণে দূতাবাসের সহযোগিতা চেয়েছে তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি বিজিএমইএ। সম্প্রতি ওয়াশিংটন ডিসিতে যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম শহীদুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ সহযোগিতার কথা জানান বিজিএমএ সভাপতি ফারুক হাসান এবং সহসভাপতি মিরান আলী।
বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান মার্কিন বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বৃদ্ধিসহ বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য উন্নয়নে দূতাবাসের সহায়তা ও সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি টেক্সটাইল খাতে, বিশেষ করে নন-কটন খাতে মার্কিন ব্যবসায়ী এবং অনাবাসিক বাংলাদেশিদের কাছ থেকে বিনিয়োগ আকর্ষণ করার বিষয়ে সহায়তা প্রদানের জন্যও রাষ্ট্রদূতকে অনুরোধ জানান।
ফারুক হাসান যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের একটি ইতিবাচক বাণিজ্য সম্পর্ক নিশ্চিত করতে সহযোগিতা প্রদান ও প্রচেষ্টা গ্রহণের জন্য রাষ্ট্রদূত এম শহীদুল ইসলামকে ধন্যবাদ জানান। এসময় বিজিএমইএ নেতারা দূতাবাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির সামনে দাঁড়িয়ে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে তাকে স্মরণ করেন।
এর আগে ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাস আয়োজিত ‘রানা প্লাজার সাত বছর পর, কে কী করেছে’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের ওপরে শুল্ক কমানোর বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রতি আহ্বান জানায় পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান। একইসঙ্গে তিনি মার্কিন ক্রেতাদেরকে দেশে তৈরি পোশাকের ন্যায্যমূল্য দেয়ার আহ্বান জানান।
বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, ‘আমাদের কারখানাগুলো নিরাপত্তা ও টেকসই উন্নয়নের জন্য ক্রমবর্ধমান হারে বিনিয়োগ করছে। এ ছাড়া গত পাঁচ বছরে উৎপাদন ব্যয় ৩০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। এর বিপরীতে আমাদের পোশাকের মূল্য প্রতিবছর কমছে। যদিও এটি সত্য যে, মুক্তবাজার অর্থনীতিতে মূল্য নির্ধারণ করা যায় না, তারপরও সামাজিকভাবে নৈতিকতা মেনে পণ্য উৎপাদনের জন্য কেউ কম দামের যৌক্তিকতা দিতে পারেন না।’
বৈঠকে তিনি আরও বলেন, ‘ব্র্যান্ড এবং আমাদের সরবরাহকারীদের মধ্যকার পারস্পরিক সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব এই অসাধারণ প্রবৃদ্ধি অর্জনে আমাদের সহায়তা করেছে এবং ভবিষ্যৎ সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব ধরে রাখতে আমাদের সাহায্য করবে।’