পুঁজিবাজার থেকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে অর্থ উত্তোলনের জন্য আগামী ১২ অক্টোবর থেকে আবেদন গ্রহণ শুরু করবে একমি পেস্টিসাইডস লিমিটেড। চলবে ১৮ অক্টোবর বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
এ প্রসঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির ইস্যু ম্যানেজার শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. মহিউদ্দিন মোল্লা বলেন, ‘নিজেদের অন্যান্য প্রক্রিয়া শেষ করেছি। আগামী ১২ অক্টোবর থেকে আইপিওর সাবস্ক্রিপশন শুরু করব। শেষ হবে আগামী ১৮ অক্টোবর।’
চলতি বছরের ১৯ জুলাই কোম্পানিটিকে আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ৩০ কোটি টাকা সংগ্রহের জন্য অনুমোদন দেয় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। কমিশনের ৭৮৫তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়। কোম্পানিটি অভিহিত মূল্য তথা ১০ টাকা দামে ৩ কোটি সাধারণ শেয়ার ইস্যু করবে। পুঁজিবাজার থেকে টাকা নিয়ে কারখানার ভবন ও অন্যান্য নির্মাণ, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি স্থাপন, নতুন যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম কিনবে। এছাড়াও আইপিওর ব্যয় বাবদ খরচ করবে।
প্রসপেক্টাস অনুসারে, কোম্পানিটির ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর সমাপ্ত প্রান্তিকের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ওই প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস ছিল ৪৮ পয়সা। পুনঃমূল্যায়ন ছাড়া নেট অ্যাসেট ভ্যালু হয়েছে ১৬ টাকা ৬৮ পয়সা। কোম্পানিটি আইপিওতে আসার পরবর্তী চার বছরে লভ্যাংশ হিসেবে কোন বোনাস শেয়ার ইস্যু করতে পারবে না।
মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
পুঁজিবাজার থেকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে অর্থ উত্তোলনের জন্য আগামী ১২ অক্টোবর থেকে আবেদন গ্রহণ শুরু করবে একমি পেস্টিসাইডস লিমিটেড। চলবে ১৮ অক্টোবর বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
এ প্রসঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির ইস্যু ম্যানেজার শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. মহিউদ্দিন মোল্লা বলেন, ‘নিজেদের অন্যান্য প্রক্রিয়া শেষ করেছি। আগামী ১২ অক্টোবর থেকে আইপিওর সাবস্ক্রিপশন শুরু করব। শেষ হবে আগামী ১৮ অক্টোবর।’
চলতি বছরের ১৯ জুলাই কোম্পানিটিকে আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ৩০ কোটি টাকা সংগ্রহের জন্য অনুমোদন দেয় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। কমিশনের ৭৮৫তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়। কোম্পানিটি অভিহিত মূল্য তথা ১০ টাকা দামে ৩ কোটি সাধারণ শেয়ার ইস্যু করবে। পুঁজিবাজার থেকে টাকা নিয়ে কারখানার ভবন ও অন্যান্য নির্মাণ, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি স্থাপন, নতুন যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম কিনবে। এছাড়াও আইপিওর ব্যয় বাবদ খরচ করবে।
প্রসপেক্টাস অনুসারে, কোম্পানিটির ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর সমাপ্ত প্রান্তিকের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ওই প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস ছিল ৪৮ পয়সা। পুনঃমূল্যায়ন ছাড়া নেট অ্যাসেট ভ্যালু হয়েছে ১৬ টাকা ৬৮ পয়সা। কোম্পানিটি আইপিওতে আসার পরবর্তী চার বছরে লভ্যাংশ হিসেবে কোন বোনাস শেয়ার ইস্যু করতে পারবে না।