দেশের শেয়ারবাজারের ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) মার্কেটের ৪১টি কোম্পানিকে স্মল ক্যাপিটাল প্ল্যাটফর্মে ও অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে (এটিবি) স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ ছাড়া ২৯টি কোম্পানি থেকে ২০২০ সালের ২৮ নভেম্বর জারিকৃত নির্দেশনার আলোকে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের টাকা ফেরতের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এই ৭০টি ওটিসির কোম্পানির মধ্যে ৬০টি ডিএসইর এবং ১০টি সিএসইর। এর আগে গত জুন মাসে ডিএসইর ওটিসি মার্কেটের ৬৪টির মধ্যে ৪টিকে (বাংলাদেশ মনোস্পুল পেপার ম্যানুফ্যাকচারিং, পেপার প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলস ও মুন্নু ফেব্রিকস) মূল মার্কেটে আনা হয়। অপসারণ করা ২৯ কোম্পানি থেকে উদ্যোক্তা বা পরিচালকদের বাহিরে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের বিনিয়োগ ফেরত দেয়া হবে বলে জানান বিএসইসির এই কমিশনার। তবে সেটা উদ্যোক্তা বা পরিচালকেরা সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ার কিনে বা কোম্পানি অবসায়নের মাধ্যমেও করতে পারে। এ নিয়ে বিএসইসির সুনির্দিষ্ট নীতিমালা রয়েছে।
৪১ কোম্পানির মধ্যে ২৩টিকে স্মল ক্যাপিটাল প্ল্যাটফর্মে স্থানান্তর করা হবে। এরমধ্যে ৭টির উৎপাদনে আছে ও ১৬টির বন্ধ রয়েছে। আর ১৮টিকে এটিবিতে পাঠানো হবে। উৎপাদনে থাকা ৭ কোম্পানি হচ্ছে- অ্যাপেক্স ওয়েভিং অ্যান্ড ফিনিশিং মিলস, বাংলাদেশ হোটেলস, বেঙ্গল বিস্কুট, গাচি হাটা অ্যাকুয়াকালচার, হিমাদ্রি, ওয়ান্ডারল্যান্ড টয়েজ ও ইউসুফ ফ্লাওয়ার মিলস। অনুৎপাদনে থেকে এসএমইতে যাবে ১৬ কোম্পানি। এগুলো হচ্ছে- আমিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ, আলফা টোব্যাকো ম্যানুফ্যাকচারিং, আমান সি-ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ, আশরাফ টেক্সটাইল মিলস, বাংলাদেশ ইলেকট্রিসিটি মিটার, বাংলাদেশ লিফ টোব্যাকো, বেঙ্গল ফাইন সিরামিকস, বায়োনিক সি-ফুড, ঢাকা ফিশারিজ, এক্সেলসিওর সুজ, লেক্সকো, মেঘনা শ্রাম্প কালচার, রাসপিট ডাটা ম্যানেজমেন্ট, রাঙ্গামাটি ফুড প্রডাক্টস, থেরাপিউটিকস বাংলাদেশ ও জাগো করপোরেশন।
এটিবিতে যাবে ১৮ কোম্পানি। এগুলো হচ্ছে, বাংলা প্রসেস ইন্ডাস্ট্রিজ, ড্যান্ডি ডাইং, ডায়নামিক টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজ, মেটালেক্স করপোরেশন, মিতা টেক্সটাইলস, মডার্ন সিমেন্ট, মডার্ন ইন্ডাস্ট্রিজ, মোনা ফুড প্রোডাক্টস, পারফিউমস কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ, প্রেট্রো সিনথেটিক্স প্রোডাক্টস, ফার্মাকো ইন্টারন্যাশনাল, কাশেম সিল্ক মিলস, কাশেম টেক্সটাইলস মিলস, রাসপিট ইন্ডাস্ট্রিজ বিডি, রোজ হ্যাভেন বলপেন, সালেহ কার্পেট মিলস, শেরপুর টেক্সটাইল মিলস ও ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ।
শেয়ারবাজার থেকে চিরতরে বাদ পড়বে এবং সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের টাকা ফেরত দেয়া হবে ২৯ কোম্পানি থেকে। এগুলো হচ্ছে- আরবি টেক্সটাইল, আজাদি প্রিন্টার্স, বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ, বাংলাদেশ ডাইং অ্যান্ড ফিনিশিং, বাংলাদেশ লাগেজ, বাংলাদেশ জিপার ইন্ডাস্ট্রিজ, চিক টেক্সটাইল, ইগল স্টার টেক্সটাইল মিলস, জার্মান বাংলা জেভি ফুড, গালফ ফুডস, হিল প্লানটেশন, যশোর সিমেন্ট, এম হোসাইন গার্মেন্টস ওয়াশিং, ম্যাক এন্টারপ্রাইজ, ম্যাক পেপার ইন্ডাস্ট্রিজ, ফনিক্স লেদার, দ্য ইঞ্জিনিয়ার্স, টিউলিপ ডেইরি অ্যান্ড ফুড প্রোডাক্টস, পদ্মা প্রিন্টার্স অ্যান্ড কালার, বাংলাদেশ প্লানটেশন, খাজা মোজাউক টাইলস অ্যান্ড স্টোন, ন্যাশনাল অক্সিজেন, প্যারাগন লেদার অ্যান্ড ফুটওয়্যার, জেম নিটওয়্যার ফেব্রিক্স, জিএমজি ইন্ডাস্ট্রিয়াল করপোরেশন, জেএইচ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ, মেঘনা ভেজিটেবল ইন্ডাস্ট্রিজ, মার্ক বাংলাদেশ শিল্প অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ও রূপন অয়েল অ্যান্ড ফিডস।
শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
দেশের শেয়ারবাজারের ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) মার্কেটের ৪১টি কোম্পানিকে স্মল ক্যাপিটাল প্ল্যাটফর্মে ও অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে (এটিবি) স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ ছাড়া ২৯টি কোম্পানি থেকে ২০২০ সালের ২৮ নভেম্বর জারিকৃত নির্দেশনার আলোকে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের টাকা ফেরতের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এই ৭০টি ওটিসির কোম্পানির মধ্যে ৬০টি ডিএসইর এবং ১০টি সিএসইর। এর আগে গত জুন মাসে ডিএসইর ওটিসি মার্কেটের ৬৪টির মধ্যে ৪টিকে (বাংলাদেশ মনোস্পুল পেপার ম্যানুফ্যাকচারিং, পেপার প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলস ও মুন্নু ফেব্রিকস) মূল মার্কেটে আনা হয়। অপসারণ করা ২৯ কোম্পানি থেকে উদ্যোক্তা বা পরিচালকদের বাহিরে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের বিনিয়োগ ফেরত দেয়া হবে বলে জানান বিএসইসির এই কমিশনার। তবে সেটা উদ্যোক্তা বা পরিচালকেরা সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ার কিনে বা কোম্পানি অবসায়নের মাধ্যমেও করতে পারে। এ নিয়ে বিএসইসির সুনির্দিষ্ট নীতিমালা রয়েছে।
৪১ কোম্পানির মধ্যে ২৩টিকে স্মল ক্যাপিটাল প্ল্যাটফর্মে স্থানান্তর করা হবে। এরমধ্যে ৭টির উৎপাদনে আছে ও ১৬টির বন্ধ রয়েছে। আর ১৮টিকে এটিবিতে পাঠানো হবে। উৎপাদনে থাকা ৭ কোম্পানি হচ্ছে- অ্যাপেক্স ওয়েভিং অ্যান্ড ফিনিশিং মিলস, বাংলাদেশ হোটেলস, বেঙ্গল বিস্কুট, গাচি হাটা অ্যাকুয়াকালচার, হিমাদ্রি, ওয়ান্ডারল্যান্ড টয়েজ ও ইউসুফ ফ্লাওয়ার মিলস। অনুৎপাদনে থেকে এসএমইতে যাবে ১৬ কোম্পানি। এগুলো হচ্ছে- আমিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ, আলফা টোব্যাকো ম্যানুফ্যাকচারিং, আমান সি-ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ, আশরাফ টেক্সটাইল মিলস, বাংলাদেশ ইলেকট্রিসিটি মিটার, বাংলাদেশ লিফ টোব্যাকো, বেঙ্গল ফাইন সিরামিকস, বায়োনিক সি-ফুড, ঢাকা ফিশারিজ, এক্সেলসিওর সুজ, লেক্সকো, মেঘনা শ্রাম্প কালচার, রাসপিট ডাটা ম্যানেজমেন্ট, রাঙ্গামাটি ফুড প্রডাক্টস, থেরাপিউটিকস বাংলাদেশ ও জাগো করপোরেশন।
এটিবিতে যাবে ১৮ কোম্পানি। এগুলো হচ্ছে, বাংলা প্রসেস ইন্ডাস্ট্রিজ, ড্যান্ডি ডাইং, ডায়নামিক টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজ, মেটালেক্স করপোরেশন, মিতা টেক্সটাইলস, মডার্ন সিমেন্ট, মডার্ন ইন্ডাস্ট্রিজ, মোনা ফুড প্রোডাক্টস, পারফিউমস কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ, প্রেট্রো সিনথেটিক্স প্রোডাক্টস, ফার্মাকো ইন্টারন্যাশনাল, কাশেম সিল্ক মিলস, কাশেম টেক্সটাইলস মিলস, রাসপিট ইন্ডাস্ট্রিজ বিডি, রোজ হ্যাভেন বলপেন, সালেহ কার্পেট মিলস, শেরপুর টেক্সটাইল মিলস ও ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ।
শেয়ারবাজার থেকে চিরতরে বাদ পড়বে এবং সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের টাকা ফেরত দেয়া হবে ২৯ কোম্পানি থেকে। এগুলো হচ্ছে- আরবি টেক্সটাইল, আজাদি প্রিন্টার্স, বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ, বাংলাদেশ ডাইং অ্যান্ড ফিনিশিং, বাংলাদেশ লাগেজ, বাংলাদেশ জিপার ইন্ডাস্ট্রিজ, চিক টেক্সটাইল, ইগল স্টার টেক্সটাইল মিলস, জার্মান বাংলা জেভি ফুড, গালফ ফুডস, হিল প্লানটেশন, যশোর সিমেন্ট, এম হোসাইন গার্মেন্টস ওয়াশিং, ম্যাক এন্টারপ্রাইজ, ম্যাক পেপার ইন্ডাস্ট্রিজ, ফনিক্স লেদার, দ্য ইঞ্জিনিয়ার্স, টিউলিপ ডেইরি অ্যান্ড ফুড প্রোডাক্টস, পদ্মা প্রিন্টার্স অ্যান্ড কালার, বাংলাদেশ প্লানটেশন, খাজা মোজাউক টাইলস অ্যান্ড স্টোন, ন্যাশনাল অক্সিজেন, প্যারাগন লেদার অ্যান্ড ফুটওয়্যার, জেম নিটওয়্যার ফেব্রিক্স, জিএমজি ইন্ডাস্ট্রিয়াল করপোরেশন, জেএইচ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ, মেঘনা ভেজিটেবল ইন্ডাস্ট্রিজ, মার্ক বাংলাদেশ শিল্প অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ও রূপন অয়েল অ্যান্ড ফিডস।