এফবিসিসিআই সভাপতি জানান, বর্তমানে গ্যাস, খনিজ, ব্যাংকিং ও বিমা, বিদ্যুৎ, বস্ত্র, বাণিজ্য খাতে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ রয়েছে। এ ছাড়া, উৎপাদনমুখী শিল্প, তথ্য প্রযুক্তি পণ্য ও সেবাখাতে দেশটির উদ্যোক্তাদের জন্য বাংলাদেশে ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। সমুদ্র অর্থনীতি খাতে বিনিয়োগও মার্কিন ব্যবসায়ীদের জন্য একটি লাভজনক ক্ষেত্র হতে পারে।
বাংলাদেশে বিনিয়োগের উপযুক্ত পরিবেশ রয়েছে জানিয়ে বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং এফবিসিসিআই-এর সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। ‘বাংলাদেশ ফরওয়ার্ড: দ্য নিউ ফ্রন্টিয়ার ফর গ্রোথ’ শীর্ষক ভার্চুয়াল বৈঠকে এ আহ্বান জানান তারা।
নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৬তম অধিবেশনের সাইড লাইনে মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় রাতে এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্মানে এই বৈঠকের আয়োজন করে ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল।
এতে মূল বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘সম্ভাবনাময় বিভিন্ন খাতের পাশাপাশি-আইসিটি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, জাহাজ নির্মাণ, অটোমোবাইল, হালকা প্রকৌশল, অ্যাগ্রোপ্রোসেসিং (কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াকরণ), সমুদ্র অর্থনীতি, পর্যটন, জ্ঞান-ভিত্তিক হাই-টেক শিল্পের মতো লাভজনক খাতে বিনিয়োগের জন্য মার্কিন বিনিয়োগকারীদের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।’
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুত্ব অভিন্ন মূল্যবোধ ও স্বার্থের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সার্বিক ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধিতে আমাদের এই পারস্পারিক সম্পর্কের প্রতিফলন ঘটেছে। বাংলাদেশ ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের একটি শুধুমাত্র আমেরিকান কোম্পানিগুলোকে দেয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে। এ ছাড়া, বাংলাদেশ ২৮টি হাই-টেক পার্কে মার্কিন বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানাচ্ছে।’
বৈঠকে এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের একজন পরিক্ষীত বন্ধু ও অন্যতম উন্নয়ন অংশীদার। বাংলাদেশের টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন, স্বাস্থ্য ও শিক্ষার উন্নয়নের ক্ষেত্রে দুই দেশের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বিদ্যমান। বর্তমানে গ্যাস, খনিজ, ব্যাংকিং ও বিমা, বিদ্যুৎ, বস্ত্র, বাণিজ্য খাতে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ রয়েছে। এ ছাড়া, উৎপাদনমুখী শিল্প, তথ্য প্রযুক্তি পণ্য ও সেবাখাতে দেশটির উদ্যোক্তাদের জন্য বাংলাদেশে ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। সমুদ্র অর্থনীতি খাতে বিনিয়োগও মার্কিন ব্যবসায়ীদের জন্য একটি লাভজনক ক্ষেত্র হতে পারে।’
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ব্যবসায়ীক উদ্যোগকে সহজ ও লাভজনক করতে, অবকাঠামো উন্নয়ন, যোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রাপ্যতা সহজলভ্য করাসহ সামগ্রিকভাবে ব্যবসায়িক পরিবেশের সব উপাদান উন্নত করতে সরকার বিশেষ নজর দিয়েছে।’
বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১
এফবিসিসিআই সভাপতি জানান, বর্তমানে গ্যাস, খনিজ, ব্যাংকিং ও বিমা, বিদ্যুৎ, বস্ত্র, বাণিজ্য খাতে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ রয়েছে। এ ছাড়া, উৎপাদনমুখী শিল্প, তথ্য প্রযুক্তি পণ্য ও সেবাখাতে দেশটির উদ্যোক্তাদের জন্য বাংলাদেশে ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। সমুদ্র অর্থনীতি খাতে বিনিয়োগও মার্কিন ব্যবসায়ীদের জন্য একটি লাভজনক ক্ষেত্র হতে পারে।
বাংলাদেশে বিনিয়োগের উপযুক্ত পরিবেশ রয়েছে জানিয়ে বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং এফবিসিসিআই-এর সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। ‘বাংলাদেশ ফরওয়ার্ড: দ্য নিউ ফ্রন্টিয়ার ফর গ্রোথ’ শীর্ষক ভার্চুয়াল বৈঠকে এ আহ্বান জানান তারা।
নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৬তম অধিবেশনের সাইড লাইনে মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় রাতে এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্মানে এই বৈঠকের আয়োজন করে ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল।
এতে মূল বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘সম্ভাবনাময় বিভিন্ন খাতের পাশাপাশি-আইসিটি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, জাহাজ নির্মাণ, অটোমোবাইল, হালকা প্রকৌশল, অ্যাগ্রোপ্রোসেসিং (কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াকরণ), সমুদ্র অর্থনীতি, পর্যটন, জ্ঞান-ভিত্তিক হাই-টেক শিল্পের মতো লাভজনক খাতে বিনিয়োগের জন্য মার্কিন বিনিয়োগকারীদের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।’
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুত্ব অভিন্ন মূল্যবোধ ও স্বার্থের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সার্বিক ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধিতে আমাদের এই পারস্পারিক সম্পর্কের প্রতিফলন ঘটেছে। বাংলাদেশ ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের একটি শুধুমাত্র আমেরিকান কোম্পানিগুলোকে দেয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে। এ ছাড়া, বাংলাদেশ ২৮টি হাই-টেক পার্কে মার্কিন বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানাচ্ছে।’
বৈঠকে এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের একজন পরিক্ষীত বন্ধু ও অন্যতম উন্নয়ন অংশীদার। বাংলাদেশের টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন, স্বাস্থ্য ও শিক্ষার উন্নয়নের ক্ষেত্রে দুই দেশের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বিদ্যমান। বর্তমানে গ্যাস, খনিজ, ব্যাংকিং ও বিমা, বিদ্যুৎ, বস্ত্র, বাণিজ্য খাতে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ রয়েছে। এ ছাড়া, উৎপাদনমুখী শিল্প, তথ্য প্রযুক্তি পণ্য ও সেবাখাতে দেশটির উদ্যোক্তাদের জন্য বাংলাদেশে ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। সমুদ্র অর্থনীতি খাতে বিনিয়োগও মার্কিন ব্যবসায়ীদের জন্য একটি লাভজনক ক্ষেত্র হতে পারে।’
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ব্যবসায়ীক উদ্যোগকে সহজ ও লাভজনক করতে, অবকাঠামো উন্নয়ন, যোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রাপ্যতা সহজলভ্য করাসহ সামগ্রিকভাবে ব্যবসায়িক পরিবেশের সব উপাদান উন্নত করতে সরকার বিশেষ নজর দিয়েছে।’