অবশেষে নিবন্ধন প্রক্রিয়ার আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে ই-কমার্স খাতকে। চটকদার ও আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে গ্রাহকের দৃষ্টি আকর্ষণ। এরপর সময় মতো পণ্য সরবরাহের প্রতিশ্রুতি দিয়ে অগ্রিম টাকা সংগ্রহ। টাকা নেয়ার পর পণ্য সরবরাহে গড়িমসি। এমন নানা বিশৃঙ্খলা আর অনিয়মের মধ্যে চলছে দেশের সম্ভাবনাময় খাত ই-কমার্স। এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা নীরবে গ্রাহকদের পকেট কাটছে। এই পরিস্থিতিতে নতুন এই বার্তা এলো।
এ বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে মাঠে নেমেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। চালু হচ্ছে নতুন নিয়ম। ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় আসছে নিবন্ধন প্রক্রিয়া। নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে দেয়া হবে ইউনিক বিজনেস আইডেন্টিটিফিকেশন নম্বর। গ্রাহকরা এ নম্বর যাচাই করে সঠিক প্রতিষ্ঠান থেকে পণ্য কিনতে পারবেন।
নিবন্ধন ও ইউনিক বিজনেস আইডেন্টিটিফিকেশন নম্বর প্রক্রিয়াটি ই-কমার্স খাতে নতুন মাত্রা তৈরি করবে। যাতে গ্রাহকরা ওই নম্বর দেখে নিশ্চিত হতে পারবেন যে তারা সঠিক প্রতিষ্ঠান থেকে পণ্য ক্রয় করছেন। আবার যারা ব্যবসা পরিচালনা করছেন তারাও সতর্ক হয়ে কাজ করবেন, কারণ তাদের তথ্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে থাকবে।
ই-কমার্সের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্যে নিবন্ধনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সঙ্গে দেয়া হবে ইউনিক বিজনেস আইডেন্টিটিফিকেশন নম্বর। এ নম্বরের মাধ্যমেই গ্রাহকরা ওই প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে খোঁজ খবর নিতে পারবেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেন, ‘নিবন্ধন ও আইডি নম্বর প্রদানের অংশ হিসেবে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের কাজ শুরু হয়েছে। তথ্য প্রযুক্তি বিভাগের সঙ্গে কাজটি সম্পাদন করা হচ্ছে। দ্রুতই আমরা সেবাটি নিয়ে আসতে পারব। যারা ই-কমার্স নিয়ে ব্যবসা করতে চান তাদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে আবেদন করতে হবে। এরপর এসব আবেদন যাচাই-বাছাই করে নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষ হবে। নিবন্ধনের সময়ে ওইসব প্রতিষ্ঠানকে দেয়া হবে ইউনিক বিজনেস আইডেন্টিটিফিকেশন নম্বর। নম্বরটি যে কোন ডিজিটের হতে পারে। এই নম্বর সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইটসহ সব জায়গায় প্রকাশ করবে।’
ই-কমার্স খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে খাতটিতে শৃঙ্খলা আসবে। এ খাতে কেউ ব্যবসা বাণিজ্য করতে চাইলে সেও সতর্ক থাকবে। তখন নিয়ম মেনেই তারা ব্যবসা পরিচালনা করবে। নিবন্ধন না থাকার ফলে অনেক ভুয়া প্রতিষ্ঠানকে শাস্তির আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছিল না। এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে সেই সমস্যাও দূর হবে।
শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
অবশেষে নিবন্ধন প্রক্রিয়ার আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে ই-কমার্স খাতকে। চটকদার ও আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে গ্রাহকের দৃষ্টি আকর্ষণ। এরপর সময় মতো পণ্য সরবরাহের প্রতিশ্রুতি দিয়ে অগ্রিম টাকা সংগ্রহ। টাকা নেয়ার পর পণ্য সরবরাহে গড়িমসি। এমন নানা বিশৃঙ্খলা আর অনিয়মের মধ্যে চলছে দেশের সম্ভাবনাময় খাত ই-কমার্স। এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা নীরবে গ্রাহকদের পকেট কাটছে। এই পরিস্থিতিতে নতুন এই বার্তা এলো।
এ বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে মাঠে নেমেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। চালু হচ্ছে নতুন নিয়ম। ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় আসছে নিবন্ধন প্রক্রিয়া। নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে দেয়া হবে ইউনিক বিজনেস আইডেন্টিটিফিকেশন নম্বর। গ্রাহকরা এ নম্বর যাচাই করে সঠিক প্রতিষ্ঠান থেকে পণ্য কিনতে পারবেন।
নিবন্ধন ও ইউনিক বিজনেস আইডেন্টিটিফিকেশন নম্বর প্রক্রিয়াটি ই-কমার্স খাতে নতুন মাত্রা তৈরি করবে। যাতে গ্রাহকরা ওই নম্বর দেখে নিশ্চিত হতে পারবেন যে তারা সঠিক প্রতিষ্ঠান থেকে পণ্য ক্রয় করছেন। আবার যারা ব্যবসা পরিচালনা করছেন তারাও সতর্ক হয়ে কাজ করবেন, কারণ তাদের তথ্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে থাকবে।
ই-কমার্সের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্যে নিবন্ধনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সঙ্গে দেয়া হবে ইউনিক বিজনেস আইডেন্টিটিফিকেশন নম্বর। এ নম্বরের মাধ্যমেই গ্রাহকরা ওই প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে খোঁজ খবর নিতে পারবেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেন, ‘নিবন্ধন ও আইডি নম্বর প্রদানের অংশ হিসেবে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের কাজ শুরু হয়েছে। তথ্য প্রযুক্তি বিভাগের সঙ্গে কাজটি সম্পাদন করা হচ্ছে। দ্রুতই আমরা সেবাটি নিয়ে আসতে পারব। যারা ই-কমার্স নিয়ে ব্যবসা করতে চান তাদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে আবেদন করতে হবে। এরপর এসব আবেদন যাচাই-বাছাই করে নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষ হবে। নিবন্ধনের সময়ে ওইসব প্রতিষ্ঠানকে দেয়া হবে ইউনিক বিজনেস আইডেন্টিটিফিকেশন নম্বর। নম্বরটি যে কোন ডিজিটের হতে পারে। এই নম্বর সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইটসহ সব জায়গায় প্রকাশ করবে।’
ই-কমার্স খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে খাতটিতে শৃঙ্খলা আসবে। এ খাতে কেউ ব্যবসা বাণিজ্য করতে চাইলে সেও সতর্ক থাকবে। তখন নিয়ম মেনেই তারা ব্যবসা পরিচালনা করবে। নিবন্ধন না থাকার ফলে অনেক ভুয়া প্রতিষ্ঠানকে শাস্তির আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছিল না। এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে সেই সমস্যাও দূর হবে।