জাতিসংঘে প্রথম বাংলা ভাষায় দেয়া ঐতিহাসিক ভাষণে, অর্থনৈতিক মুক্তি ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করে শান্তিপূর্ণ নতুন বিশ্ব গড়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতির পিতা তার বিচক্ষণ ও দূরদর্শী চিন্তা চেতনার মাধ্যমে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, কারিগরি ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পর্ক গড়ে তুলতে উদ্যোগী হন।
রবিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশি ইমিগ্র্যান্ট ডে’ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেছেন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।
তিনি আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে, জাতিসংঘ, আঙ্কটাড, কমনওয়েলথ, ওআইসি, আইডিবি ও জোট নিরপেক্ষ রাষ্ট্রের সদস্যপদ লাভ করে বাংলাদেশ। আর এর মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সম্প্রসারণের টেকসই আন্তর্জাতিক ভিত্তি দাঁড় করিয়ে দিয়ে গেছেন স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু যখন জাতিকে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্তির স্বপ্ন পূরণের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন, তখনই বিশ্বের ইতিহাসের নৃশংসতম চক্রান্তের মাধ্যমে হত্যা করা হয় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালীকে।’
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্ন পূরণে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ সঠিকভাবে চিহ্নিত করে, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সরকার ও বেসরকারি খাত একসঙ্গে কাজ করছে। অতীতের মতো, ভবিষ্যতেও সরকারি-বেসরকারি যৌথ প্রচেষ্টায় সব চ্যালেঞ্জ উতরে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।’
মুক্তধারা ফাউন্ডেশন আয়োজিত বাংলাদেশী ইমগ্র্যান্ট ডে’র অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আবদুল মোমেন। আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই-এর সিনিয়র সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, সহসভাপতি সালাহউদ্দিন আলমগীর, এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি মো. শফিউল ইসলাম (মহিউদ্দিন) ও বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান।
বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ তারিখে জাতিসংঘে বাংলা ভাষায় দেয়া ঐতিহাসিক ভাষণের সম্মানে নিউইয়র্ক স্টেট আইন পরিষদ এই দিনটিকে (২৫ সেপ্টেম্বর) ‘বাংলাদেশি ইমিগ্রান্ট ডে’ হিসেবে উদযাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বছরে তৃতীয় বারের মতো দিবসটি উদযাপন করা হয়েছে।
রোববার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
জাতিসংঘে প্রথম বাংলা ভাষায় দেয়া ঐতিহাসিক ভাষণে, অর্থনৈতিক মুক্তি ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করে শান্তিপূর্ণ নতুন বিশ্ব গড়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতির পিতা তার বিচক্ষণ ও দূরদর্শী চিন্তা চেতনার মাধ্যমে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, কারিগরি ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পর্ক গড়ে তুলতে উদ্যোগী হন।
রবিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশি ইমিগ্র্যান্ট ডে’ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেছেন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।
তিনি আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে, জাতিসংঘ, আঙ্কটাড, কমনওয়েলথ, ওআইসি, আইডিবি ও জোট নিরপেক্ষ রাষ্ট্রের সদস্যপদ লাভ করে বাংলাদেশ। আর এর মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সম্প্রসারণের টেকসই আন্তর্জাতিক ভিত্তি দাঁড় করিয়ে দিয়ে গেছেন স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু যখন জাতিকে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্তির স্বপ্ন পূরণের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন, তখনই বিশ্বের ইতিহাসের নৃশংসতম চক্রান্তের মাধ্যমে হত্যা করা হয় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালীকে।’
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্ন পূরণে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ সঠিকভাবে চিহ্নিত করে, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সরকার ও বেসরকারি খাত একসঙ্গে কাজ করছে। অতীতের মতো, ভবিষ্যতেও সরকারি-বেসরকারি যৌথ প্রচেষ্টায় সব চ্যালেঞ্জ উতরে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।’
মুক্তধারা ফাউন্ডেশন আয়োজিত বাংলাদেশী ইমগ্র্যান্ট ডে’র অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আবদুল মোমেন। আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই-এর সিনিয়র সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, সহসভাপতি সালাহউদ্দিন আলমগীর, এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি মো. শফিউল ইসলাম (মহিউদ্দিন) ও বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান।
বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ তারিখে জাতিসংঘে বাংলা ভাষায় দেয়া ঐতিহাসিক ভাষণের সম্মানে নিউইয়র্ক স্টেট আইন পরিষদ এই দিনটিকে (২৫ সেপ্টেম্বর) ‘বাংলাদেশি ইমিগ্রান্ট ডে’ হিসেবে উদযাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বছরে তৃতীয় বারের মতো দিবসটি উদযাপন করা হয়েছে।