alt

অর্থ-বাণিজ্য

টেকসই বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ভিত্তি তৈরি করে গেছেন বঙ্গবন্ধু : এফবিসিসিআই সভাপতি

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : রোববার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১

জাতিসংঘে প্রথম বাংলা ভাষায় দেয়া ঐতিহাসিক ভাষণে, অর্থনৈতিক মুক্তি ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করে শান্তিপূর্ণ নতুন বিশ্ব গড়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতির পিতা তার বিচক্ষণ ও দূরদর্শী চিন্তা চেতনার মাধ্যমে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, কারিগরি ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পর্ক গড়ে তুলতে উদ্যোগী হন।

রবিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশি ইমিগ্র্যান্ট ডে’ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেছেন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।

তিনি আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে, জাতিসংঘ, আঙ্কটাড, কমনওয়েলথ, ওআইসি, আইডিবি ও জোট নিরপেক্ষ রাষ্ট্রের সদস্যপদ লাভ করে বাংলাদেশ। আর এর মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সম্প্রসারণের টেকসই আন্তর্জাতিক ভিত্তি দাঁড় করিয়ে দিয়ে গেছেন স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু যখন জাতিকে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্তির স্বপ্ন পূরণের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন, তখনই বিশ্বের ইতিহাসের নৃশংসতম চক্রান্তের মাধ্যমে হত্যা করা হয় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালীকে।’

এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্ন পূরণে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ সঠিকভাবে চিহ্নিত করে, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সরকার ও বেসরকারি খাত একসঙ্গে কাজ করছে। অতীতের মতো, ভবিষ্যতেও সরকারি-বেসরকারি যৌথ প্রচেষ্টায় সব চ্যালেঞ্জ উতরে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।’

মুক্তধারা ফাউন্ডেশন আয়োজিত বাংলাদেশী ইমগ্র্যান্ট ডে’র অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আবদুল মোমেন। আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই-এর সিনিয়র সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, সহসভাপতি সালাহউদ্দিন আলমগীর, এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি মো. শফিউল ইসলাম (মহিউদ্দিন) ও বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান।

বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ তারিখে জাতিসংঘে বাংলা ভাষায় দেয়া ঐতিহাসিক ভাষণের সম্মানে নিউইয়র্ক স্টেট আইন পরিষদ এই দিনটিকে (২৫ সেপ্টেম্বর) ‘বাংলাদেশি ইমিগ্রান্ট ডে’ হিসেবে উদযাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বছরে তৃতীয় বারের মতো দিবসটি উদযাপন করা হয়েছে।

ছবি

বিআইসিএমের উদ্যোগে হবে পুঁজিবাজার সম্মেলন

ছবি

যমুনা ব্যাংক ও ডেল্টা লাইফের মধ্যে চুক্তি

ছবি

সোনার দাম আরও কমলো

ছবি

ডিএমডি হিসেবে পদোন্নতি পেলেন মোঃ নুরুল ইসলাম মজুমদার

ছবি

রিজার্ভ কমায় উদ্বেগ ও আতঙ্ক বাড়ছে

ছবি

তড়িঘড়ি ব্যাংক একীভূতকরণ খেলাপিদের দায়মুক্তির নতুন মুখোশ: টিআইবি

ছবি

হঠাৎ ঝলকের পর আবার পতন, বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ

ছবি

শেয়ারবাজারে টানা দরপতনের প্রতিবাদে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ

ছবি

পদত্যাগ করেছেন পদ্মা ব্যাংকের এমডি তারেক রিয়াজ

ঈদের পর শেয়ারবাজার কিছুটা ভালো হতে শুরু করেছে

ছবি

দিনাজপুরে বাঁশ ফুলের চাল তৈরি

ছবি

অভিনেতা ওয়ালিউল হক রুমি মারা গেছেন

ছবি

বিআইপিডি’র অভিযোগ সঠিক নয় বলে দাবি করছে : এফএফআইএল

ছবি

চাহিদা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেলেও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সরকার বদ্ধপরিকর

ছবি

রাজধানীতে ঈদের পরও চড়া সবজির বাজার

ছবি

সয়াবিন তেলের লিটার প্রতি দাম বাড়ল ৪ টাকা

ছবি

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

ছবি

ব্যাংক এশিয়া কিনবে পাকিস্তানি ব্যাংক আলফালাহর বাংলাদেশ অংশ

ছবি

এ বছর জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫.৭%: আইএমএফ

ছবি

একীভূতকরণ প্রক্রিয়ায় থাকা ব্যাংক চাইলে সরে যেতে পারবে, তবে শর্তসাপেক্ষে : কেন্দ্রীয় ব্যাংক

ছবি

পণ্যের দাম ঠিক রাখতে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে : প্রতিমন্ত্রী

ছবি

একীভূত ব্যাংক : পাঁচটির বাইরে আপাতত আর না

ছবি

ঈদে মানুষের মাঝে স্বস্তি দেখেছি : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

ছবি

বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি বিশ্ব ব্যাংকের চেয়ে বেশি দেখছে এডিবি

ছবি

মার্চে দেশে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯.৮১ শতাংশ

ছবি

ঈদের আগে পাঁচ দিনে দেশে এলো ৪৬ কোটি ডলার

ছবি

শিল্পাঞ্চলের বাইরের কারখানায় গ্যাস-বিদ্যুৎ আর নয়, পাবেনা ঋণও

এবার ঈদে পর্যটন খাত চাঙ্গা হওয়ার আশা

ছবি

জাতীয় লজিস্টিক নীতির খসড়ার অনুমোদন

সোনালীতে একীভূত হচ্ছে বিডিবিএল

ছবি

সোনার দাম আবার বাড়লো, ভরি ১ লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা

ছবি

সিটি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হচ্ছে রাষ্ট্রীয় বেসিক ব্যাংক

ছবি

বিজিএমইএর দায়িত্ব নিলেন এস এম মান্নান কচি

ছবি

বাজার মূলধন কিছুটা বাড়লো, তবু লাখ কোটি টাকার ওপরে ক্ষতি

ছবি

নতুন বিদেশী ঋণ নিয়ে পুরনো ঋণ শোধ করছে সরকার : সিপিডি

ছবি

ব্যাংক একীভুতকরনে নীতিমালা জারি

tab

অর্থ-বাণিজ্য

টেকসই বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ভিত্তি তৈরি করে গেছেন বঙ্গবন্ধু : এফবিসিসিআই সভাপতি

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

রোববার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১

জাতিসংঘে প্রথম বাংলা ভাষায় দেয়া ঐতিহাসিক ভাষণে, অর্থনৈতিক মুক্তি ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করে শান্তিপূর্ণ নতুন বিশ্ব গড়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতির পিতা তার বিচক্ষণ ও দূরদর্শী চিন্তা চেতনার মাধ্যমে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, কারিগরি ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পর্ক গড়ে তুলতে উদ্যোগী হন।

রবিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশি ইমিগ্র্যান্ট ডে’ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেছেন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।

তিনি আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে, জাতিসংঘ, আঙ্কটাড, কমনওয়েলথ, ওআইসি, আইডিবি ও জোট নিরপেক্ষ রাষ্ট্রের সদস্যপদ লাভ করে বাংলাদেশ। আর এর মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সম্প্রসারণের টেকসই আন্তর্জাতিক ভিত্তি দাঁড় করিয়ে দিয়ে গেছেন স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু যখন জাতিকে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্তির স্বপ্ন পূরণের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন, তখনই বিশ্বের ইতিহাসের নৃশংসতম চক্রান্তের মাধ্যমে হত্যা করা হয় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালীকে।’

এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্ন পূরণে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ সঠিকভাবে চিহ্নিত করে, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সরকার ও বেসরকারি খাত একসঙ্গে কাজ করছে। অতীতের মতো, ভবিষ্যতেও সরকারি-বেসরকারি যৌথ প্রচেষ্টায় সব চ্যালেঞ্জ উতরে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।’

মুক্তধারা ফাউন্ডেশন আয়োজিত বাংলাদেশী ইমগ্র্যান্ট ডে’র অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আবদুল মোমেন। আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই-এর সিনিয়র সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, সহসভাপতি সালাহউদ্দিন আলমগীর, এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি মো. শফিউল ইসলাম (মহিউদ্দিন) ও বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান।

বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ তারিখে জাতিসংঘে বাংলা ভাষায় দেয়া ঐতিহাসিক ভাষণের সম্মানে নিউইয়র্ক স্টেট আইন পরিষদ এই দিনটিকে (২৫ সেপ্টেম্বর) ‘বাংলাদেশি ইমিগ্রান্ট ডে’ হিসেবে উদযাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বছরে তৃতীয় বারের মতো দিবসটি উদযাপন করা হয়েছে।

back to top