বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সরকারি সিকিউরিটিজের প্রতিবন্ধকতা হলো- এর সঙ্গে সবাই সংযুক্ত থাকতে পারতো না। কিন্তু আজকে যে কাজটি শুরু হলো, এতে আগামীতে সাধারণ মানুষ সরকারি সিকিউরিটিজ কেনাবেচা করতে পারবে।’
বৃহস্পতিবার (১৪ অক্টোবর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সরকারি সিকিউরিটিজ পরীক্ষামূলক চালু হওয়াকে উপলক্ষে বিএসইসি’র উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এটা কেবল মাত্র প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। তবে আমি চাই আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যেই এটিকে যেন পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করা যায়। এর জন্য সব ধরনের সহায়তা করা হবে। ডিএসইতে পরীক্ষামূলকভাবে সরকারি সিকিউরিটিজ চালু করার বিষয়ে আপনারা অনেক পরিশ্রম করেছেন। আমি গত দেড় বছর ধরে অপেক্ষা করছি এ দিনটি দেখার জন্য। এ পর্যায়ে আসতে আপনাদের অনেক চড়াই-উতরাই পেরুতে হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘তবে মনে রাখতে হবে, এ কাজের প্রক্রিয়াগুলোর সহজীকরণ করতে হবে। যত বেশি কাজের প্রক্রিয়া সহজ করব, ততবেশি মার্কেট বড় হবে এবং ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়পক্ষ সংযুক্ত থাকবে। এছাড়া এ কাজে সেবাটাকে বাড়াতে সব ধরনের অটোমেশন বা ডিজিটালাইজেশনের ব্যবস্থা করতে হবে।’
বিএসইসি’র এ কমিশনার আরও বলেন, ‘এ কাজটি সরকার ও সব ধরনের বিনিয়োগকারীদের সহায়তা করবে। অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে সব মানুষ সব বিষয়ে সংযুক্ত থাকতে পারে এটাই সরকার চায়। আমরা সব ধরনের নতুন নতুন সেবা ও পণ্যের উদ্ভাবনকে সম্মান জানাই। আমরা আশা করি, আপনারা সবাই উদ্ভাবনী চিন্তা-ভাবনা করবেন। সেগুলোকে আমরা সম্মিলিতভাবে চিহ্নিত করে দেশের সার্বিক অর্থনীতির উন্নয়নে সবাই সহায়তা করতে পারি।’
বৃহস্পতিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২১
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সরকারি সিকিউরিটিজের প্রতিবন্ধকতা হলো- এর সঙ্গে সবাই সংযুক্ত থাকতে পারতো না। কিন্তু আজকে যে কাজটি শুরু হলো, এতে আগামীতে সাধারণ মানুষ সরকারি সিকিউরিটিজ কেনাবেচা করতে পারবে।’
বৃহস্পতিবার (১৪ অক্টোবর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সরকারি সিকিউরিটিজ পরীক্ষামূলক চালু হওয়াকে উপলক্ষে বিএসইসি’র উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এটা কেবল মাত্র প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। তবে আমি চাই আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যেই এটিকে যেন পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করা যায়। এর জন্য সব ধরনের সহায়তা করা হবে। ডিএসইতে পরীক্ষামূলকভাবে সরকারি সিকিউরিটিজ চালু করার বিষয়ে আপনারা অনেক পরিশ্রম করেছেন। আমি গত দেড় বছর ধরে অপেক্ষা করছি এ দিনটি দেখার জন্য। এ পর্যায়ে আসতে আপনাদের অনেক চড়াই-উতরাই পেরুতে হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘তবে মনে রাখতে হবে, এ কাজের প্রক্রিয়াগুলোর সহজীকরণ করতে হবে। যত বেশি কাজের প্রক্রিয়া সহজ করব, ততবেশি মার্কেট বড় হবে এবং ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়পক্ষ সংযুক্ত থাকবে। এছাড়া এ কাজে সেবাটাকে বাড়াতে সব ধরনের অটোমেশন বা ডিজিটালাইজেশনের ব্যবস্থা করতে হবে।’
বিএসইসি’র এ কমিশনার আরও বলেন, ‘এ কাজটি সরকার ও সব ধরনের বিনিয়োগকারীদের সহায়তা করবে। অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে সব মানুষ সব বিষয়ে সংযুক্ত থাকতে পারে এটাই সরকার চায়। আমরা সব ধরনের নতুন নতুন সেবা ও পণ্যের উদ্ভাবনকে সম্মান জানাই। আমরা আশা করি, আপনারা সবাই উদ্ভাবনী চিন্তা-ভাবনা করবেন। সেগুলোকে আমরা সম্মিলিতভাবে চিহ্নিত করে দেশের সার্বিক অর্থনীতির উন্নয়নে সবাই সহায়তা করতে পারি।’