সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরুর প্রথম ১৫ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ৭৬ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ৯৬ পয়েন্ট স্থিতি পায়। কিন্তু এর পরের বিক্রয় চাপে সকাল সাড়ে ১০ টায় ডিএসইএক্স সূচক আগের কার্যদিবসের তুলনায় ৬.৭৪ পয়েন্ট কমে ৭ হাজার ১৩ পয়েন্টে নেমে দাঁড়িয়েছে। এসময় ডিএসইতে প্রায় ২০০ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেরর সাধারণ মূল্যসূচক সিএসসিএক্স বেড়েছে প্রায় ৪৬.৬৮ পয়েন্ট। এসময় সিএসই’র লেনদেনেও আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে।

বৃহস্পতিবার (২১ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেন পর্যালোচনায় এমন চিত্র দেখা গেছে।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও ফান্ডগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৬৭টির, দর কমেছে ৯৪টির ও দর অপরিবর্তিত ছিল ৭৯টি প্রতিষ্ঠানের।

প্রথম অধঘণ্টায় ডিএসই’র সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ৬.৭৪ পয়েন্ট। এসময় শরীয়াহ্ সূচক ডিএসইএস আগের কার্যদিবসের তুলনায় ৩.৩২ পয়েন্ট ও ডিএস-৩০ সূচক ২.৩৩ পয়েন্ট কমেছে।

বৃহস্পতিবার ডিএসইতে প্রথম আধঘণ্টায় লেনদেন হয়েছে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এর আগে মঙ্গলবার প্রথম আধঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১৯২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা।

বৃহস্পতিবার ডিএসইতে সর্বোচ্চ দর বেড়েছে মেঘনা সিমেন্টের। প্রথম আধঘণ্টায় কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ৫.৪১২ শতাংশ। এছাড়াও দর বৃদ্ধির তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- বিডি ওয়েল্ডিং, ইমাম বাটন, এইচআর টেক্সটাইল, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল, রংপুর ডেইরি ও ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেড।

অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ৪৬.৬৮ পয়েন্ট কমেছে। এসময় সিএসইতে লেনদেন হওয়া ৭০টি কোম্পানি ও ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৪৬টি, দর কমেছে ১১টির ও দর অপরিবর্তিত ছিল ১৩টি প্রতিষ্ঠানের। এসময় সিএসইতে ১ কোটি ৮৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার সিএসইতে ৩ কোটি ৯১ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছিল।