সাম্প্রতিক সময়ে তেল ও গ্যাসের বৈশ্বিক বাজারে আগুন লেগেছে। প্রতিনিয়ত বাড়ছে এই নিত্যপণ্য দুটির দাম। এবার এই ক্রমবর্ধমান দাম বৃদ্ধি ঠেকাতে ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। সম্প্রতি দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়েছেন, তেল ও গ্যাসের দাম যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ জনগণের সাধ্যের মধ্যে রাখতে রাষ্ট্রীয় পেট্রোলিয়াম ভান্ডার থেকে পাঁচ কোটি ব্যারেল তেল ছাড়া হবে।
বিশেষজ্ঞরা আশা করছেন, এ ঘোষণার জেরে যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানির দাম কমে আসবে। পাশাপাশি এতে বিশ্বজুড়ে জ্বালানির দামেও প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছেন অনেকে। তবে তেলের দাম কবে কমবে, তা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) টুইটারে বাইডেন লিখেছেন, ‘আমেরিকান পরিবারদের জন্য তেল ও গ্যাসের দাম কমাতে এ পদক্ষেপের কথা আজ ঘোষণা করছি। আমেরিকাবাসীর জন্য কৌশলগত মজুত থেকে পাঁচ কোটি ব্যারেল তেল ছাড়বে জ্বালানি মন্ত্রণালয়, যাতে তেল ও গ্যাসের দাম কমানো যায়।’
বাইডেনের এ সিদ্ধান্তে আমেরিকার সাধারণ মানুষ স্বস্তি পাবেন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। গত সাত বছরের মধ্যে আমেরিকায় তেলের দাম এখন সর্বোচ্চ। আমেরিকান অটোমোবাইল অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, সোমবার ১ গ্যালন তেলের দাম ৩ দশমিক ৪০৯ ডলার ছুঁয়েছে। অথচ বছরখানেক আগেও এর দাম ছিল প্রতি গ্যালন ২ দশমিক ১১ ডলার। বাইডেনের এ ঘোষণার পর এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস আরও প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, ‘তেলের দাম কমাতে প্রয়োজনে অতিরিক্ত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
বুধবার, ২৪ নভেম্বর ২০২১
সাম্প্রতিক সময়ে তেল ও গ্যাসের বৈশ্বিক বাজারে আগুন লেগেছে। প্রতিনিয়ত বাড়ছে এই নিত্যপণ্য দুটির দাম। এবার এই ক্রমবর্ধমান দাম বৃদ্ধি ঠেকাতে ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। সম্প্রতি দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়েছেন, তেল ও গ্যাসের দাম যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ জনগণের সাধ্যের মধ্যে রাখতে রাষ্ট্রীয় পেট্রোলিয়াম ভান্ডার থেকে পাঁচ কোটি ব্যারেল তেল ছাড়া হবে।
বিশেষজ্ঞরা আশা করছেন, এ ঘোষণার জেরে যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানির দাম কমে আসবে। পাশাপাশি এতে বিশ্বজুড়ে জ্বালানির দামেও প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছেন অনেকে। তবে তেলের দাম কবে কমবে, তা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) টুইটারে বাইডেন লিখেছেন, ‘আমেরিকান পরিবারদের জন্য তেল ও গ্যাসের দাম কমাতে এ পদক্ষেপের কথা আজ ঘোষণা করছি। আমেরিকাবাসীর জন্য কৌশলগত মজুত থেকে পাঁচ কোটি ব্যারেল তেল ছাড়বে জ্বালানি মন্ত্রণালয়, যাতে তেল ও গ্যাসের দাম কমানো যায়।’
বাইডেনের এ সিদ্ধান্তে আমেরিকার সাধারণ মানুষ স্বস্তি পাবেন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। গত সাত বছরের মধ্যে আমেরিকায় তেলের দাম এখন সর্বোচ্চ। আমেরিকান অটোমোবাইল অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, সোমবার ১ গ্যালন তেলের দাম ৩ দশমিক ৪০৯ ডলার ছুঁয়েছে। অথচ বছরখানেক আগেও এর দাম ছিল প্রতি গ্যালন ২ দশমিক ১১ ডলার। বাইডেনের এ ঘোষণার পর এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস আরও প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, ‘তেলের দাম কমাতে প্রয়োজনে অতিরিক্ত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’