খালেদ মাহমুদ
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল, শাহবাগে মশাল মিছিল থেকে গ্রেফতারকৃত ৭ ছাত্রনেতার নামে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহার ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে খুলনায় শ্রমিকনেতা রুহুল আমিনসহ গ্রেফতারকৃতদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেছে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলো।
বুধবার ১০ মার্চ দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে টিএসসি থেকে তারা একটি মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে শাহবাগ হয়ে আবার রাজু ভাস্কর্যে এসে মিলিত হয়।
সমাবেশে শাহবাগে মশাল মিছিল থেকে গ্রেফতারকৃত জামিনে মুক্ত হওয়া নেতাকর্মীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেয়া হয়।
সমাবেশে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোর মোর্চা প্রগতিশীল ছাত্রজোটের সমন্বয়ক ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের (বাসদ) কেন্দ্রীয় সভাপতি আল কাদেরী বলেন, " সরকার এই দেশকে যতই কারাগার করার চেষ্টা করুক না কেন, কারাগার ভাঙার লড়াই এ দেশের ছাত্র-জনতারা চালিয়ে যাবে।
তিনি বলেন, আপনারা দেখেছেন কার্টুনিস্ট কিশোর মুক্ত হওয়ার পর কি অবর্ণনীয় বর্ণনা দিয়েছেন। লেখক মুশতাকের পুরুষাঙ্গে ইলকট্রিক শক দেয়া হয়েছে। এই শেখ হাসিনা সরকার বুঝে গেছে অবৈধ নির্বাচন দিয়ে তার পক্ষে আর ক্ষমতায় থাকা সম্ভব না, তাই সে এই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন দিয়ে, হামলা দিয়ে, মামলা দিয়ে আজকে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। আমরা এই আইন সংশোধন না, অবিলম্বে এই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি জানাই। "
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সদ্য কারামুক্ত ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের ছাত্রনেতা আকিফ আহমেদ, সদ্য কারামুক্ত ছাত্র ইউনিয়ন নেতা তানজীদ হায়দার চঞ্চল প্রমুখ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, বিপ্লবী ছাত্র যুব আন্দোলনের দফতর সম্পাদক আবদুল মোমিন, ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মিতু সরকার,বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি ইকবাল কবির, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের (মার্কসবাদী) সভাপতি মাসুদ রানা, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সভাপতি আরিফ মইনুদ্দিন, বৃহত্তর পাহাড়ী ছাত্র সংগঠন ঢাকা মহানগরীর সভাপতি শুভাশিস চাকমা প্রমুখ।
খালেদ মাহমুদ
বুধবার, ১০ মার্চ ২০২১
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল, শাহবাগে মশাল মিছিল থেকে গ্রেফতারকৃত ৭ ছাত্রনেতার নামে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহার ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে খুলনায় শ্রমিকনেতা রুহুল আমিনসহ গ্রেফতারকৃতদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেছে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলো।
বুধবার ১০ মার্চ দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে টিএসসি থেকে তারা একটি মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে শাহবাগ হয়ে আবার রাজু ভাস্কর্যে এসে মিলিত হয়।
সমাবেশে শাহবাগে মশাল মিছিল থেকে গ্রেফতারকৃত জামিনে মুক্ত হওয়া নেতাকর্মীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেয়া হয়।
সমাবেশে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোর মোর্চা প্রগতিশীল ছাত্রজোটের সমন্বয়ক ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের (বাসদ) কেন্দ্রীয় সভাপতি আল কাদেরী বলেন, " সরকার এই দেশকে যতই কারাগার করার চেষ্টা করুক না কেন, কারাগার ভাঙার লড়াই এ দেশের ছাত্র-জনতারা চালিয়ে যাবে।
তিনি বলেন, আপনারা দেখেছেন কার্টুনিস্ট কিশোর মুক্ত হওয়ার পর কি অবর্ণনীয় বর্ণনা দিয়েছেন। লেখক মুশতাকের পুরুষাঙ্গে ইলকট্রিক শক দেয়া হয়েছে। এই শেখ হাসিনা সরকার বুঝে গেছে অবৈধ নির্বাচন দিয়ে তার পক্ষে আর ক্ষমতায় থাকা সম্ভব না, তাই সে এই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন দিয়ে, হামলা দিয়ে, মামলা দিয়ে আজকে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। আমরা এই আইন সংশোধন না, অবিলম্বে এই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি জানাই। "
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সদ্য কারামুক্ত ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের ছাত্রনেতা আকিফ আহমেদ, সদ্য কারামুক্ত ছাত্র ইউনিয়ন নেতা তানজীদ হায়দার চঞ্চল প্রমুখ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, বিপ্লবী ছাত্র যুব আন্দোলনের দফতর সম্পাদক আবদুল মোমিন, ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মিতু সরকার,বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি ইকবাল কবির, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের (মার্কসবাদী) সভাপতি মাসুদ রানা, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সভাপতি আরিফ মইনুদ্দিন, বৃহত্তর পাহাড়ী ছাত্র সংগঠন ঢাকা মহানগরীর সভাপতি শুভাশিস চাকমা প্রমুখ।