কারিগরি ত্রুটির কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়া সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ) দুপুর পৌনে একটা থেকে আবেদন গ্রহণ বন্ধ রাখা হয়েছে। যা রবিবার ১৪ মার্চ পর্যন্ত সাময়িকভাবে বন্ধ থাকবে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাবির অনলাইন ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, সার্ভারের সমস্যার কারণে আবেদন করতে সমস্যা হচ্ছিল। এই মুহূর্তে ভর্তি আবেদন বন্ধ রাখা হয়েছে। নতুন দুটি সার্ভার তৈরির কাজ চলছে। এ জন্য অনার্স (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার অনলাইন আবেদন সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। আগামী রবিবার (১৪ মার্চ) পর্যন্ত আবেদন বন্ধ থাকবে। আশা করছি আগামী সোমবার থেকে আবারও আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করা যাবে।
বারবার কারিগরি ত্রুটি কেন হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আগে ঠিক ছিল, হটাৎ করে কারিগরি ত্রুটি দেখা দিচ্ছে। তবে আশা করছি সোমবারের পর থেকে আর কোনো সমস্যা হবে না।
এর আগে আবেদন শুরুর দিন (৮ মার্চ) রাতে কারিগরি জটিলতায় ওয়েবসাইটটি বন্ধ রাখা হয়েছিল। পরের দিন (৯ মার্চ) সকালে সচল হলেও বেশ কয়েকবার সার্ভার ডাউন দেখা গিয়েছিল, ভোগান্তিতে পড়ছিলেন শিক্ষার্থীরা।
উল্লেখ্য, এখন পর্যন্ত ঢাবিতে ১ লাখ ৫ হাজার শিক্ষার্থী আবেদন করেছে।
বৃহস্পতিবার, ১১ মার্চ ২০২১
কারিগরি ত্রুটির কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়া সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ) দুপুর পৌনে একটা থেকে আবেদন গ্রহণ বন্ধ রাখা হয়েছে। যা রবিবার ১৪ মার্চ পর্যন্ত সাময়িকভাবে বন্ধ থাকবে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাবির অনলাইন ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, সার্ভারের সমস্যার কারণে আবেদন করতে সমস্যা হচ্ছিল। এই মুহূর্তে ভর্তি আবেদন বন্ধ রাখা হয়েছে। নতুন দুটি সার্ভার তৈরির কাজ চলছে। এ জন্য অনার্স (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার অনলাইন আবেদন সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। আগামী রবিবার (১৪ মার্চ) পর্যন্ত আবেদন বন্ধ থাকবে। আশা করছি আগামী সোমবার থেকে আবারও আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করা যাবে।
বারবার কারিগরি ত্রুটি কেন হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আগে ঠিক ছিল, হটাৎ করে কারিগরি ত্রুটি দেখা দিচ্ছে। তবে আশা করছি সোমবারের পর থেকে আর কোনো সমস্যা হবে না।
এর আগে আবেদন শুরুর দিন (৮ মার্চ) রাতে কারিগরি জটিলতায় ওয়েবসাইটটি বন্ধ রাখা হয়েছিল। পরের দিন (৯ মার্চ) সকালে সচল হলেও বেশ কয়েকবার সার্ভার ডাউন দেখা গিয়েছিল, ভোগান্তিতে পড়ছিলেন শিক্ষার্থীরা।
উল্লেখ্য, এখন পর্যন্ত ঢাবিতে ১ লাখ ৫ হাজার শিক্ষার্থী আবেদন করেছে।