অবিলম্বে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান খোলার রোডম্যাপ ঘোষণাসহ তিন দফা দাবিতে সমাবেশ করেছে প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনসমূহ।
শনিবার (২৯ মে) বিকাল চারটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ সমাবেশ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
তাদের অন্যদুটি দাবি হচ্ছে শিক্ষক-শিক্ষার্থী-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দ্রুত টিকা প্রদান করা এবং স্বাস্থ্যবীমা নিশ্চিত করা
বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক জাহিদ সুজনের সঞ্চালনায় সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ফয়েজ উলাহ
বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি ইকবাল কবির, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ শাহরিয়ার, ছাত্র ফেডারেশন একাংশের সভাপতি মিতু সরকার, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সভাপতি আরিফ মাইনুদ্দীন প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান না খোলায় সরকারের কঠোর সমালোচনা করেন এবং অনতিবিলম্বে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানায়।
ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতি ফয়েজ উল্লাহ বলেন, শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে আমরা এখনো
শিক্ষামন্ত্রীর কোনো সুনির্দিষ্ট বক্তব্য পাইনি, সায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় গুলোও কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে নি। এটা আমাদের রাষ্ট্রের সামগ্রিক ব্যর্থতা। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার গুলোতে ন্যুনতম কোনো চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই। তাহলে ক্যাম্পাস খোলার পর কীভাবে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে। শুধু শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান খুলে দিলেই হবে না, আগে একটা সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে। আজকে যদি বিজ্ঞানভিত্তিক একমুখী শিক্ষা কার্যক্রম চালু থাকতো, তাহলে করোনা পরবর্তী শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে আমাদের এতো জটিলতায় পড়তে হতো না। আসছে বাজেটে যেন শিক্ষা খাতকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। তা নাহলে আমরা এই ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে দূর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবো।
বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন(একাংশ) সভাপতি মিতু সরকার বলেন, "করোনায় দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের জীবন এখন ধ্বংসের দারপ্রান্তে। শিক্ষামন্ত্রী বারবার তার বক্তব্যের মাধ্যমে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়িয়েছে, কিন্তু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন বন্ধ থাকলে শিক্ষার্থীরা কী ধরণের ক্ষতির সম্মুখীন হবে তার কোন ব্যাখ্যা উপস্থাপন করতে পারেননি।’’
শনিবার, ২৯ মে ২০২১
অবিলম্বে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান খোলার রোডম্যাপ ঘোষণাসহ তিন দফা দাবিতে সমাবেশ করেছে প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনসমূহ।
শনিবার (২৯ মে) বিকাল চারটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ সমাবেশ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
তাদের অন্যদুটি দাবি হচ্ছে শিক্ষক-শিক্ষার্থী-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দ্রুত টিকা প্রদান করা এবং স্বাস্থ্যবীমা নিশ্চিত করা
বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক জাহিদ সুজনের সঞ্চালনায় সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ফয়েজ উলাহ
বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি ইকবাল কবির, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ শাহরিয়ার, ছাত্র ফেডারেশন একাংশের সভাপতি মিতু সরকার, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সভাপতি আরিফ মাইনুদ্দীন প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান না খোলায় সরকারের কঠোর সমালোচনা করেন এবং অনতিবিলম্বে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানায়।
ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতি ফয়েজ উল্লাহ বলেন, শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে আমরা এখনো
শিক্ষামন্ত্রীর কোনো সুনির্দিষ্ট বক্তব্য পাইনি, সায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় গুলোও কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে নি। এটা আমাদের রাষ্ট্রের সামগ্রিক ব্যর্থতা। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার গুলোতে ন্যুনতম কোনো চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই। তাহলে ক্যাম্পাস খোলার পর কীভাবে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে। শুধু শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান খুলে দিলেই হবে না, আগে একটা সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে। আজকে যদি বিজ্ঞানভিত্তিক একমুখী শিক্ষা কার্যক্রম চালু থাকতো, তাহলে করোনা পরবর্তী শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে আমাদের এতো জটিলতায় পড়তে হতো না। আসছে বাজেটে যেন শিক্ষা খাতকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। তা নাহলে আমরা এই ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে দূর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবো।
বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন(একাংশ) সভাপতি মিতু সরকার বলেন, "করোনায় দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের জীবন এখন ধ্বংসের দারপ্রান্তে। শিক্ষামন্ত্রী বারবার তার বক্তব্যের মাধ্যমে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়িয়েছে, কিন্তু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন বন্ধ থাকলে শিক্ষার্থীরা কী ধরণের ক্ষতির সম্মুখীন হবে তার কোন ব্যাখ্যা উপস্থাপন করতে পারেননি।’’