রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য, উপ-উপাচার্যসহ প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাব্যক্তিদের অবরুদ্ধ করে রেখেছে এডহকে নিয়োগপ্রাপ্তরা।
সোমবার (৩১ মে) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসন ভবনে তাদেরকে অবরুদ্ধ করে নিয়োগপ্রাপ্তরা। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সন্ধ্যা ৬টায়ও তারা অবরুদ্ধ ছিলেন।
জানা যায়, সোমবার বেলা ১১টায় উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা ডিনদের সঙ্গে সভা করছিলেন। এসময় এডহকে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মস্থলে যোগদানের দাবি নিয়ে সভায় উপস্থিত হয়। এসময় ডিনরা সভা ত্যাগ করেন। পরে নিয়োগপ্রাপ্তরা ভিসিসহ চার কর্মকর্তাকে অবরুদ্ধ করে রাখে।
অবরুদ্ধরা হলেন ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা, প্রো-ভিসি অধ্যাপক চৌধুরী মো জাকারিয়া, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান আল আরিফ ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আব্দুস সালাম।
নিয়োগপ্রাপ্ত রাবি ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি আতিকুর রহমান সুমন বলেন, আমরা গত ৬ মে যোগদান করেছি। ক্যাম্পাস খোলা থাকায় আমরা নিজ দফতরে যোগদান করতে এসেছি। কিন্তু রুটিন দায়িত্বে থাকা ভিসি নিয়ম বহির্ভূতভাবে যোগদানে স্থগিতাদেশ দিয়েছেন। যদিও তিনি বলছে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছে কিন্তু তারা কোনো ডকুমেন্টস দেখাতে পারেন নি। তাই আমরা যোগদানের দাবিতে অবরোধ করেছি।
উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে এই নিয়োগে। তাছাড়া মন্ত্রণালয় এ নিয়োগকে অবৈধ ঘোষণা করেছে। এ অবস্থায় কর্মস্থলে যোগদান সম্ভব নয়।
প্রসঙ্গত, গত ৬ মে উপাচার্য অধ্যাপক আবদুস সোবহান মেয়াদের শেষ কার্যদিবসে ১৩৭ জনকে অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ দেন। এদিন সন্ধ্যায় এই নিয়োগকে অবৈধ ঘোষণা করে তদন্ত কমিটি গঠন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও সে নিয়োগ স্থগিত ঘোষণা করে।
সোমবার, ৩১ মে ২০২১
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য, উপ-উপাচার্যসহ প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাব্যক্তিদের অবরুদ্ধ করে রেখেছে এডহকে নিয়োগপ্রাপ্তরা।
সোমবার (৩১ মে) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসন ভবনে তাদেরকে অবরুদ্ধ করে নিয়োগপ্রাপ্তরা। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সন্ধ্যা ৬টায়ও তারা অবরুদ্ধ ছিলেন।
জানা যায়, সোমবার বেলা ১১টায় উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা ডিনদের সঙ্গে সভা করছিলেন। এসময় এডহকে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মস্থলে যোগদানের দাবি নিয়ে সভায় উপস্থিত হয়। এসময় ডিনরা সভা ত্যাগ করেন। পরে নিয়োগপ্রাপ্তরা ভিসিসহ চার কর্মকর্তাকে অবরুদ্ধ করে রাখে।
অবরুদ্ধরা হলেন ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা, প্রো-ভিসি অধ্যাপক চৌধুরী মো জাকারিয়া, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান আল আরিফ ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আব্দুস সালাম।
নিয়োগপ্রাপ্ত রাবি ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি আতিকুর রহমান সুমন বলেন, আমরা গত ৬ মে যোগদান করেছি। ক্যাম্পাস খোলা থাকায় আমরা নিজ দফতরে যোগদান করতে এসেছি। কিন্তু রুটিন দায়িত্বে থাকা ভিসি নিয়ম বহির্ভূতভাবে যোগদানে স্থগিতাদেশ দিয়েছেন। যদিও তিনি বলছে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছে কিন্তু তারা কোনো ডকুমেন্টস দেখাতে পারেন নি। তাই আমরা যোগদানের দাবিতে অবরোধ করেছি।
উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে এই নিয়োগে। তাছাড়া মন্ত্রণালয় এ নিয়োগকে অবৈধ ঘোষণা করেছে। এ অবস্থায় কর্মস্থলে যোগদান সম্ভব নয়।
প্রসঙ্গত, গত ৬ মে উপাচার্য অধ্যাপক আবদুস সোবহান মেয়াদের শেষ কার্যদিবসে ১৩৭ জনকে অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ দেন। এদিন সন্ধ্যায় এই নিয়োগকে অবৈধ ঘোষণা করে তদন্ত কমিটি গঠন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও সে নিয়োগ স্থগিত ঘোষণা করে।