১৯৮৫ সালের ১৫ অক্টোবর রাতে ঢাবির জগন্নাথ হলের ছাদ ধ্বসে পড়ে ছাত্রদের উপর। পরের দিন দুর্গাপূজার ছুটিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বাড়ি যাওয়ার প্রস্ততি নিচ্ছিল। কিন্তু ছাদ ধ্বসের কারণে মুহূর্তেই ঝড়ে যায় ৩৯টি প্রাণ। আহত হয় ৩০০ জনের বেশি।
১৯২১ সালে নির্মিত জগন্নাথ হলের ওই ভবনটি ভেঙে পড়ার আগে মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছিল। কিন্তু স্বাধীনতার ১৫ বছর পরেও সেখানে কোন সংস্কার না হওয়ায় তা কেড়ে নেয় বহু তাজা প্রাণ।
জগন্নাথ হলে সংঘটিত মর্মান্তিক ওই দুর্ঘটনায় যে সব ছাত্র, কর্মচারী ও অতিথি নিহত হয়েছেন, তাঁদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য প্রতি বছর এই দিবসটি পালন করা হয়। আগামীকাল সেই ট্র্যাজেডির ৩৬ বছর পূর্ণ হতে যাচ্ছে।
দিবসটি উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। তবে ঢাবি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, করোনাভাইরাসের কারণে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সীমিত পরিসরে এবার দিবসটি পালিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতর থেকে পাঠানো একটি বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
সকাল ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রধান ভবন, সকল হল এবং হোস্টেলে কালো পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শোক দিবসের সূচনা হবে। এদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা অর্ধনমিত থাকবে এবং সকলে কালো ব্যাজ ধারণ করবে।
সকাল সাড়ে ৭টায় জগন্নাথ হল স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পণ ও নীরবতা পালন করা হবে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের নেতৃত্বে। এরপর জগন্নাথ হল প্রশাসনের আয়োজনে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া সকাল নয়টা থেকে জগন্নাথ হল প্রাঙ্গণে নিহতদের আত্মার শান্তি কামনা করে হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের প্রার্থনা সভা এবং বাদ আছর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও সকল হল মসজিদে দোয়া করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২১
১৯৮৫ সালের ১৫ অক্টোবর রাতে ঢাবির জগন্নাথ হলের ছাদ ধ্বসে পড়ে ছাত্রদের উপর। পরের দিন দুর্গাপূজার ছুটিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বাড়ি যাওয়ার প্রস্ততি নিচ্ছিল। কিন্তু ছাদ ধ্বসের কারণে মুহূর্তেই ঝড়ে যায় ৩৯টি প্রাণ। আহত হয় ৩০০ জনের বেশি।
১৯২১ সালে নির্মিত জগন্নাথ হলের ওই ভবনটি ভেঙে পড়ার আগে মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছিল। কিন্তু স্বাধীনতার ১৫ বছর পরেও সেখানে কোন সংস্কার না হওয়ায় তা কেড়ে নেয় বহু তাজা প্রাণ।
জগন্নাথ হলে সংঘটিত মর্মান্তিক ওই দুর্ঘটনায় যে সব ছাত্র, কর্মচারী ও অতিথি নিহত হয়েছেন, তাঁদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য প্রতি বছর এই দিবসটি পালন করা হয়। আগামীকাল সেই ট্র্যাজেডির ৩৬ বছর পূর্ণ হতে যাচ্ছে।
দিবসটি উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। তবে ঢাবি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, করোনাভাইরাসের কারণে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সীমিত পরিসরে এবার দিবসটি পালিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতর থেকে পাঠানো একটি বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
সকাল ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রধান ভবন, সকল হল এবং হোস্টেলে কালো পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শোক দিবসের সূচনা হবে। এদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা অর্ধনমিত থাকবে এবং সকলে কালো ব্যাজ ধারণ করবে।
সকাল সাড়ে ৭টায় জগন্নাথ হল স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পণ ও নীরবতা পালন করা হবে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের নেতৃত্বে। এরপর জগন্নাথ হল প্রশাসনের আয়োজনে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া সকাল নয়টা থেকে জগন্নাথ হল প্রাঙ্গণে নিহতদের আত্মার শান্তি কামনা করে হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের প্রার্থনা সভা এবং বাদ আছর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও সকল হল মসজিদে দোয়া করা হবে।