রাজধানী ঢাকায় দূষণ একটি নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। কিন্তু ঢাকা শহরের কোন এলাকায় কি পরিমাণ দূষণ হচ্ছে সেটি জানতে গবেষণার প্রয়োজন। আর গবেষণার জন্য দক্ষ জনবল দরকার। সম্প্রতি দক্ষ জনবল গড়তে ইউএসএইড ও ডিফেইডের অর্থায়নে বায়ুমন্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রর (ক্যাপস) আয়োজনে দুই দিনব্যাপী বায়ু ও শব্দ দূষণ জরিপ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ কর্মশালাটি যৌথভাবে উদ্ধোধন করেন স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ও বিশ্ববিদ্যালয়টির বায়ুমন্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রর (ক্যাপস) প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার ও ওয়াটার কিপারস বাংলাদেশের কো-অর্ডিনেটর শরীফ জামিল। দু’দিনব্যাপী এ কর্মশালায় প্রশিক্ষক হিসেবে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়টির পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক আবদুল্লাহ আল নাঈম। এ কর্মশালার মূল উদ্দেশ্য ছিল ঢাকা শহরের ১০টি তাৎপর্যপূর্ণ এলাকার বায়ু ও শব্দ দূষণ জরিপের জন্য দক্ষ জনবল তৈরি করা।
জানা যায়, ২০২১ সালের এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত রাজধানীর আহসান মঞ্জিল, মতিঝিল, শাহবাগ, ধানমন্ডি, সংসদ ভবন এলাকা, তেজগাঁও, মিরপুর, গুলশান ও আবদুল্লাহপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বায়ু ও শব্দ দূষণ জরিপ করবে ক্যাপস।
বায়ু ও শব্দ দূষণ নিয়ে কাজ করার মতো জনবলের যথেষ্ঠ অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে জানিয়ে ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, দূষণের প্রকৃতি, ঘনত্ব এগুলো পরিমাপ করা জরুরি। ঢাকার বিভিন্ন অঞ্চল বিভিন্ন রকম। কারণ রাজধানীতে আবাসিক এলাকা, বাণিজ্যিক এলাকা, শিল্প এলাকা ও প্রশাসনিক এলাকা রয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় বায়ু ও শব্দ দূষণের প্রকৃতি বিভিন্ন রকম। এজন্য আমরা একটা গবেষণা কার্য পরিচালনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ঢাকা শহরের ভূমির ব্যবহারের ওপর পরিমাপ করে বায়ু ও শব্দ দূষণের পরিমাপ করা হবে। এই কাজটি করার জন্য দক্ষ জনবল তৈরির লক্ষ্যে আমরা এ প্রশিক্ষণের আয়োজন করি।
যারা প্রশিক্ষণ নিয়েছে তারা এর মাধ্যমে সারাদেশের বায়ু ও শব্দ দূষণ পরিমাপের কাজে নিয়োজিত হতে পারবে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, বায়ু ও শব্দ দূষণ গবেষণাটি একটি জনপ্রিয় গবেষণায় রূপান্তরিত হবে। আর বায়ু ও শব্দ দূষণ কমানোর ক্ষেত্রে এ গবেষণা নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে ভূমিকা রাখতে পারবে বলে মনে করেন তিনি।
বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল ২০২১
রাজধানী ঢাকায় দূষণ একটি নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। কিন্তু ঢাকা শহরের কোন এলাকায় কি পরিমাণ দূষণ হচ্ছে সেটি জানতে গবেষণার প্রয়োজন। আর গবেষণার জন্য দক্ষ জনবল দরকার। সম্প্রতি দক্ষ জনবল গড়তে ইউএসএইড ও ডিফেইডের অর্থায়নে বায়ুমন্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রর (ক্যাপস) আয়োজনে দুই দিনব্যাপী বায়ু ও শব্দ দূষণ জরিপ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ কর্মশালাটি যৌথভাবে উদ্ধোধন করেন স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ও বিশ্ববিদ্যালয়টির বায়ুমন্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রর (ক্যাপস) প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার ও ওয়াটার কিপারস বাংলাদেশের কো-অর্ডিনেটর শরীফ জামিল। দু’দিনব্যাপী এ কর্মশালায় প্রশিক্ষক হিসেবে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়টির পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক আবদুল্লাহ আল নাঈম। এ কর্মশালার মূল উদ্দেশ্য ছিল ঢাকা শহরের ১০টি তাৎপর্যপূর্ণ এলাকার বায়ু ও শব্দ দূষণ জরিপের জন্য দক্ষ জনবল তৈরি করা।
জানা যায়, ২০২১ সালের এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত রাজধানীর আহসান মঞ্জিল, মতিঝিল, শাহবাগ, ধানমন্ডি, সংসদ ভবন এলাকা, তেজগাঁও, মিরপুর, গুলশান ও আবদুল্লাহপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বায়ু ও শব্দ দূষণ জরিপ করবে ক্যাপস।
বায়ু ও শব্দ দূষণ নিয়ে কাজ করার মতো জনবলের যথেষ্ঠ অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে জানিয়ে ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, দূষণের প্রকৃতি, ঘনত্ব এগুলো পরিমাপ করা জরুরি। ঢাকার বিভিন্ন অঞ্চল বিভিন্ন রকম। কারণ রাজধানীতে আবাসিক এলাকা, বাণিজ্যিক এলাকা, শিল্প এলাকা ও প্রশাসনিক এলাকা রয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় বায়ু ও শব্দ দূষণের প্রকৃতি বিভিন্ন রকম। এজন্য আমরা একটা গবেষণা কার্য পরিচালনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ঢাকা শহরের ভূমির ব্যবহারের ওপর পরিমাপ করে বায়ু ও শব্দ দূষণের পরিমাপ করা হবে। এই কাজটি করার জন্য দক্ষ জনবল তৈরির লক্ষ্যে আমরা এ প্রশিক্ষণের আয়োজন করি।
যারা প্রশিক্ষণ নিয়েছে তারা এর মাধ্যমে সারাদেশের বায়ু ও শব্দ দূষণ পরিমাপের কাজে নিয়োজিত হতে পারবে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, বায়ু ও শব্দ দূষণ গবেষণাটি একটি জনপ্রিয় গবেষণায় রূপান্তরিত হবে। আর বায়ু ও শব্দ দূষণ কমানোর ক্ষেত্রে এ গবেষণা নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে ভূমিকা রাখতে পারবে বলে মনে করেন তিনি।