সারাদেশে গণপরিবহন চালুর দাবিতে ঈদের দিন রাজধানীতে আন্তঃজেলা ও সিটি বাস টার্মিনালের শ্রমিকরা বিক্ষোভ করেছেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেয়া শ্রমিকদের প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল- ‘পেটে ভাত নাই, গাড়ি চালাতে চাই’, ‘মালিক-শ্রমিকদের ৫ দফা দাবি মানতে হবে’।
ঈদের নামাজ আদায় শেষে শুক্রবার সকালে মহাখালীতে উত্তরাঞ্চলের বাস টার্মিনালের শ্রমিকরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন দেড় ঘন্টা।
সায়েদাবাদেও আন্তঃজেলা ও নগর বাস টার্মিনালের শ্রমিকরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
এই টার্মিনালের শ্রমিক নেতারা জানান, ঈদের দিন বগুড়া, কুমিল্লা, নোয়াখালী, সাতক্ষীরা, জয়পুরহাটসহ বিভিন্ন জেলাতেও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শ্রমিকরা।
সায়েদাবাদে শ্রমিক নেতা মো. আলী সুবা
সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘‘আমরা করোনা মহামারীতে আতঙ্ক। তবে আমাদের পেটে পাথর বেঁধে সেই আতঙ্ক দূর হবে না বরং আমরা মরে যাবো।”
লকডাউনে প্রাইভেট কার, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যানসহ সব কিছুই চলছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, মহানগরগুলোতে গণপরিবহনও চলছে। শপিং মলগুলো খোলা। তাহলে দূরপাল্লার পরিবহন কী দোষ করল?”
আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনেই গাড়ি চালাতে চাই। এই দাবি আমাদের জীবনের বাঁচা-মরার দাবি।”
পরিবহন শ্রমিকরা অত্যন্ত দুঃখ-কষ্টে দুর্দিনে দিন কাটাচ্ছেন বলে হতাশা প্রকাশ করেন তিনি।
মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউয়ে করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে সরকার কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে দেশব্যাপী লকডাউন দিয়েছে। এ সময়ে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হওয়ায় নিষেধাজ্ঞাসহ দেশব্যাপী পণ্য পরিবহন ছাড়া সব ধরনের পরিবহন বন্ধ রাখা হয়।
পরে মহানগরগুলোতে গণপরিবহন চালু হলেও দূরপাল্লার বাস বন্ধ রয়েছে।
শ্রমিকদের পাঁচ দাবির মধ্যে আছে, দূরপাল্লার গণপরিবহন খুলে দেয়া, কর্মহীন সড়ক পরিবহন শ্রমিকদের আর্থিন অনুদান ও খাদ্য সহায়তা প্রদান, সারাদেশে ট্রাক ও বাস টার্মিনালগুলোতে পরিবহন শ্রমিকদের জন্য ওএমএসে চাল বিক্রি প্রভৃতি।
শনিবার, ১৫ মে ২০২১
সারাদেশে গণপরিবহন চালুর দাবিতে ঈদের দিন রাজধানীতে আন্তঃজেলা ও সিটি বাস টার্মিনালের শ্রমিকরা বিক্ষোভ করেছেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেয়া শ্রমিকদের প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল- ‘পেটে ভাত নাই, গাড়ি চালাতে চাই’, ‘মালিক-শ্রমিকদের ৫ দফা দাবি মানতে হবে’।
ঈদের নামাজ আদায় শেষে শুক্রবার সকালে মহাখালীতে উত্তরাঞ্চলের বাস টার্মিনালের শ্রমিকরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন দেড় ঘন্টা।
সায়েদাবাদেও আন্তঃজেলা ও নগর বাস টার্মিনালের শ্রমিকরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
এই টার্মিনালের শ্রমিক নেতারা জানান, ঈদের দিন বগুড়া, কুমিল্লা, নোয়াখালী, সাতক্ষীরা, জয়পুরহাটসহ বিভিন্ন জেলাতেও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শ্রমিকরা।
সায়েদাবাদে শ্রমিক নেতা মো. আলী সুবা
সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘‘আমরা করোনা মহামারীতে আতঙ্ক। তবে আমাদের পেটে পাথর বেঁধে সেই আতঙ্ক দূর হবে না বরং আমরা মরে যাবো।”
লকডাউনে প্রাইভেট কার, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যানসহ সব কিছুই চলছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, মহানগরগুলোতে গণপরিবহনও চলছে। শপিং মলগুলো খোলা। তাহলে দূরপাল্লার পরিবহন কী দোষ করল?”
আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনেই গাড়ি চালাতে চাই। এই দাবি আমাদের জীবনের বাঁচা-মরার দাবি।”
পরিবহন শ্রমিকরা অত্যন্ত দুঃখ-কষ্টে দুর্দিনে দিন কাটাচ্ছেন বলে হতাশা প্রকাশ করেন তিনি।
মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউয়ে করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে সরকার কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে দেশব্যাপী লকডাউন দিয়েছে। এ সময়ে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হওয়ায় নিষেধাজ্ঞাসহ দেশব্যাপী পণ্য পরিবহন ছাড়া সব ধরনের পরিবহন বন্ধ রাখা হয়।
পরে মহানগরগুলোতে গণপরিবহন চালু হলেও দূরপাল্লার বাস বন্ধ রয়েছে।
শ্রমিকদের পাঁচ দাবির মধ্যে আছে, দূরপাল্লার গণপরিবহন খুলে দেয়া, কর্মহীন সড়ক পরিবহন শ্রমিকদের আর্থিন অনুদান ও খাদ্য সহায়তা প্রদান, সারাদেশে ট্রাক ও বাস টার্মিনালগুলোতে পরিবহন শ্রমিকদের জন্য ওএমএসে চাল বিক্রি প্রভৃতি।