মগবাজারে বিস্ফোরণের ঘটনায় সুভাষ চন্দ্র সাহা (৬২) নামে আরও একজন মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২ জনে। সোমবার (৪ জুলাই) রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
সিটিটিসির পরিদর্শক মো. মোদাচ্ছের কায়সার বলেন, সুভাষ মগবাজারের ঘটনায় আহত হয়ে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। সোমবার রাতে তার অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে আইসিইউতে নেয়া হয়। সেখানে রাতেই তার মৃত্যু হয়। তিনি বলেন, মৃতের পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মঙ্গলবার (৬ জুলাই) তার ছেলের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
তিনি জানান, সুভাষ সাহার বাড়ি কুমিল্লা জেলার চান্দিনায়। তিনি ইসলামপুরে থাকতেন। ঘটনার সময় তিনি বাসে বসা ছিলেন। বিস্ফোরণে মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছিলেন। তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক। প্রসঙ্গত, গত ২৭ জুন সন্ধ্যায় রাজধানীর মগবাজারে একটি তিন তলা ভবনে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এর আগে ১১ জন নিহত এবং দুই শতাধিক আহত হন। ঘটনাস্থলে অসংখ্য যানবাহন ও ভবন এই বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
মঙ্গলবার, ০৬ জুলাই ২০২১
মগবাজারে বিস্ফোরণের ঘটনায় সুভাষ চন্দ্র সাহা (৬২) নামে আরও একজন মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২ জনে। সোমবার (৪ জুলাই) রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
সিটিটিসির পরিদর্শক মো. মোদাচ্ছের কায়সার বলেন, সুভাষ মগবাজারের ঘটনায় আহত হয়ে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। সোমবার রাতে তার অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে আইসিইউতে নেয়া হয়। সেখানে রাতেই তার মৃত্যু হয়। তিনি বলেন, মৃতের পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মঙ্গলবার (৬ জুলাই) তার ছেলের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
তিনি জানান, সুভাষ সাহার বাড়ি কুমিল্লা জেলার চান্দিনায়। তিনি ইসলামপুরে থাকতেন। ঘটনার সময় তিনি বাসে বসা ছিলেন। বিস্ফোরণে মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছিলেন। তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক। প্রসঙ্গত, গত ২৭ জুন সন্ধ্যায় রাজধানীর মগবাজারে একটি তিন তলা ভবনে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এর আগে ১১ জন নিহত এবং দুই শতাধিক আহত হন। ঘটনাস্থলে অসংখ্য যানবাহন ও ভবন এই বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।