রাজধানী থেকে ঈদের দ্বিতীয় দিন পর্যন্ত ৩২ হাজার ২৯১ মেট্রিক টন বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকা হতে ১৬ হাজার ৫১৮.৩৯ টন ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) হতে ১৫ হাজার ৭৩৩ মেট্রিক টন কোরবানির পশু ও হাটের বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে। শুক্রবার (২৩ জুলাই) উভয় সিটি করপোরেশন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু নাছের বলেন, ঈদের দ্বিতীয় দিন বিকেল ৫টা পর্যন্ত দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকা হতে মোট ৪৩৫৯টি ট্রিপের মাধ্যমে ১৬ হাজার ৫১৮.৩৯ টন কোরবানির পশু ও হাটের বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে।
অপরদিকে, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সমগ্র এলাকা থেকে ১৫ হাজার ৭৩৩ মেট্রিক টন কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণের তথ্য জানিয়েছে। এ জন্য ১০টি অঞ্চলের ৫৪টি ওয়ার্ডে বিশেষ পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমের আওতায় ১১ হাজার ৫শ’ ৮ জন কর্মী কাজ করেছে।
এর আগে ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বৃহস্পতিবার বলেন, কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে গুলশানের নগর ভবনে কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয়, কন্ট্রোল রুমের নম্বরগুলো হলো‑ ০২৫৮৮১৪২২০, ০৯৬০২২২২৩৩৩ এবং ০৯৬০২২২২৩৩৪। কন্ট্রোল রুমের নম্বরগুলো ছাড়াও ‘সবার ঢাকা’ মোবাইল অ্যাপসের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতেও দ্রুততম সময়ের মধ্যে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ করা হয়।
আতিকুল ইসলাম বলেন, কোরবানির পশুর বর্জ্য দ্বারা যাতে নগরীর কোথাও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সৃষ্টি না হয় সেজন্য নগরবাসীর মাঝে যথাসময়ে ৬ লাখ ৫০ হাজার বর্জ্য ব্যাগ, ৫০ মেট্রিক টন ব্লিচিং পাউডার এবং ৫ লিটার আয়তনের ১ হাজার ৫ ক্যান স্যাভলন বিতরণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, করোনা মহামারীকালে যাতে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ায় কারও মৃত্যু না হয়, সেজন্য নিজেদের ঘরবাড়ি ও আশপাশের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখার মাধ্যমে এডিস মশার বংশ বিস্তারকে রোধ করতে হবে। ডিএনসিসি মেয়র সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সুস্থ, সচল ও আধুনিক ঢাকা গড়ে তোলার দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
শুক্রবার, ২৩ জুলাই ২০২১
রাজধানী থেকে ঈদের দ্বিতীয় দিন পর্যন্ত ৩২ হাজার ২৯১ মেট্রিক টন বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকা হতে ১৬ হাজার ৫১৮.৩৯ টন ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) হতে ১৫ হাজার ৭৩৩ মেট্রিক টন কোরবানির পশু ও হাটের বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে। শুক্রবার (২৩ জুলাই) উভয় সিটি করপোরেশন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু নাছের বলেন, ঈদের দ্বিতীয় দিন বিকেল ৫টা পর্যন্ত দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকা হতে মোট ৪৩৫৯টি ট্রিপের মাধ্যমে ১৬ হাজার ৫১৮.৩৯ টন কোরবানির পশু ও হাটের বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে।
অপরদিকে, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সমগ্র এলাকা থেকে ১৫ হাজার ৭৩৩ মেট্রিক টন কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণের তথ্য জানিয়েছে। এ জন্য ১০টি অঞ্চলের ৫৪টি ওয়ার্ডে বিশেষ পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমের আওতায় ১১ হাজার ৫শ’ ৮ জন কর্মী কাজ করেছে।
এর আগে ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বৃহস্পতিবার বলেন, কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে গুলশানের নগর ভবনে কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয়, কন্ট্রোল রুমের নম্বরগুলো হলো‑ ০২৫৮৮১৪২২০, ০৯৬০২২২২৩৩৩ এবং ০৯৬০২২২২৩৩৪। কন্ট্রোল রুমের নম্বরগুলো ছাড়াও ‘সবার ঢাকা’ মোবাইল অ্যাপসের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতেও দ্রুততম সময়ের মধ্যে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ করা হয়।
আতিকুল ইসলাম বলেন, কোরবানির পশুর বর্জ্য দ্বারা যাতে নগরীর কোথাও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সৃষ্টি না হয় সেজন্য নগরবাসীর মাঝে যথাসময়ে ৬ লাখ ৫০ হাজার বর্জ্য ব্যাগ, ৫০ মেট্রিক টন ব্লিচিং পাউডার এবং ৫ লিটার আয়তনের ১ হাজার ৫ ক্যান স্যাভলন বিতরণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, করোনা মহামারীকালে যাতে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ায় কারও মৃত্যু না হয়, সেজন্য নিজেদের ঘরবাড়ি ও আশপাশের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখার মাধ্যমে এডিস মশার বংশ বিস্তারকে রোধ করতে হবে। ডিএনসিসি মেয়র সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সুস্থ, সচল ও আধুনিক ঢাকা গড়ে তোলার দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।