পল্লবীতে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীর পল্লবীতে প্রকাশ্যে সাহিনুদ্দিনকে কুপিয়ে হত্যা মামলায় লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ আউয়ালের জামিন আবেদন উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করেছে হাইকোর্ট। মঙ্গলবার (২৬ অক্টোবর) বিচারপতি ফরিদ আহমেদ ও বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন, আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ড. বশির উল্লাহ। গত ১৬ মে পল্লবীর ১২ নম্বর সেকশনের ৩১ নম্বর রোডে সাত বছরের সন্তানের সামনে ব্যবসায়ী সাহিনুদ্দিনকে (৩৩) চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় নিহতের মা আকলিমা বেগম বাদী হয়ে ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান, তরিকত ফেডারেশনের সাবেক মহাসচিব ও লক্ষ্মীপুরের সাবেক সংসদ সদস্য এমএ আউয়ালসহ ২০ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা করেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ১৬ মে বিকেল ৪টায় সুমন ও টিটু নামে দুই যুবক সাহিনুদ্দিনকে জমির বিরোধ মেটানোর কথা বলে ফোন করে ডেকে নেন। সাহিন মোটরসাইকেলে পল্লবীর ডি-ব্লকের ৩১ নম্বর সড়কের ৪০ নম্বর বাসার সামনে পৌঁছালে সুমন ও টিটুসহ ১৪-১৫ জন মিলে তাকে টেনে-হিঁচড়ে ওই বাড়ির গ্যারেজে নিয়ে যান।
এ সময় সাহিনের সাত বছরের ছেলে মাশরাফি গেটের বাইরে ছিল। গ্যারেজে ঢুকিয়ে তাকে চাপাতি, চাইনিজ কুড়াল, রামদা দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে তারা। এরপর তাকে ওই বাড়ি থেকে বের করে ৩৬ নম্বর বাড়ির সামনে ফের কুপিয়ে সেখানে ফেলে রেখে চলে যায় তারা।
পরবর্তীতে ২০ মে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ভৈরবে অভিযান চালিয়ে এম এ আউয়ালকে গ্রেপ্তার করে। এই হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে মো. সুমন ব্যাপারী (৩৩) ও মো. রকি তালুকদারকে গ্রেপ্তার করা হয়। সুমন ব্যাপারীকে যাত্রাবাড়ী থানাধীন রায়েরবাগ এলাকা থেকে এবং রকিকে পল্লবী থানাধীন কালাপানি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পল্লবীতে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
মঙ্গলবার, ২৬ অক্টোবর ২০২১
রাজধানীর পল্লবীতে প্রকাশ্যে সাহিনুদ্দিনকে কুপিয়ে হত্যা মামলায় লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ আউয়ালের জামিন আবেদন উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করেছে হাইকোর্ট। মঙ্গলবার (২৬ অক্টোবর) বিচারপতি ফরিদ আহমেদ ও বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন, আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ড. বশির উল্লাহ। গত ১৬ মে পল্লবীর ১২ নম্বর সেকশনের ৩১ নম্বর রোডে সাত বছরের সন্তানের সামনে ব্যবসায়ী সাহিনুদ্দিনকে (৩৩) চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় নিহতের মা আকলিমা বেগম বাদী হয়ে ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান, তরিকত ফেডারেশনের সাবেক মহাসচিব ও লক্ষ্মীপুরের সাবেক সংসদ সদস্য এমএ আউয়ালসহ ২০ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা করেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ১৬ মে বিকেল ৪টায় সুমন ও টিটু নামে দুই যুবক সাহিনুদ্দিনকে জমির বিরোধ মেটানোর কথা বলে ফোন করে ডেকে নেন। সাহিন মোটরসাইকেলে পল্লবীর ডি-ব্লকের ৩১ নম্বর সড়কের ৪০ নম্বর বাসার সামনে পৌঁছালে সুমন ও টিটুসহ ১৪-১৫ জন মিলে তাকে টেনে-হিঁচড়ে ওই বাড়ির গ্যারেজে নিয়ে যান।
এ সময় সাহিনের সাত বছরের ছেলে মাশরাফি গেটের বাইরে ছিল। গ্যারেজে ঢুকিয়ে তাকে চাপাতি, চাইনিজ কুড়াল, রামদা দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে তারা। এরপর তাকে ওই বাড়ি থেকে বের করে ৩৬ নম্বর বাড়ির সামনে ফের কুপিয়ে সেখানে ফেলে রেখে চলে যায় তারা।
পরবর্তীতে ২০ মে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ভৈরবে অভিযান চালিয়ে এম এ আউয়ালকে গ্রেপ্তার করে। এই হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে মো. সুমন ব্যাপারী (৩৩) ও মো. রকি তালুকদারকে গ্রেপ্তার করা হয়। সুমন ব্যাপারীকে যাত্রাবাড়ী থানাধীন রায়েরবাগ এলাকা থেকে এবং রকিকে পল্লবী থানাধীন কালাপানি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।