সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা নিয়ে পালিয়ে থাকা পি কে হালদারসহ ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের ১২৯ ঋণখেলাপিকে তলব করেছেন হাইকোর্ট। আগামী ২৪ ও ২৫ মে তাদেরকে আদালতে হাজির হয়ে কবে, কীভাবে টাকা পরিশোধ করবেন সে বিষয়ে জানাতে বলা হয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ফিনান্সিয়াল সার্ভিস লিমিটেডের পি কে হালদারসহ ১২৯ ঋণখেলাপিকে তলবের লিখিত আদেশ গত ৫ এপ্রিল প্রকাশ করেন বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের একক বেঞ্চ। এর আগে গত ১৬ মার্চ হাইকোর্ট তাদের তলব করেছিলেন হাইকোর্ট।
আদালতে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ফিনান্সিয়াল সার্ভিস লিমিটেডের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মাহফুজুর রহমান মিলন।
তিনি জানান, প্রতিষ্ঠানটি ১২৯ খেলাপির কাছে পাওনা প্রায় ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা।
তিনি আরও জানান, সম্প্রতি তারা ১২৯ খেলাপিকে তলবের জন্য হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন।
এর আগে গত ৯ মার্চ অবসায়ন প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা পিএলএফএসএল ২৮৬ জন ঋণখেলাপির মধ্যে যারা উপস্থিত হননি, তাদের বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন হাইকোর্ট। ওইদিন দেওয়া আদেশ ১৫ মার্চ প্রকাশ করা হয়েছিল।
ব্যারিস্টার মাহফুজুর রহমান মিলন আদালতের আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। আগামী ২৪ ও ২৫ মে তাদের হাজির হতে বলা হয়েছে।
এর আগে পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস লিমিটেডের (পিএলএফএসএল) ২৮৬ খেলাপিকে তলব করেছিলেন হাইকোর্ট। এর মধ্যে গত ২৩, ২৫ ফেব্রুয়ারি এবং ৯ মার্চ ১৬৪ জন খেলাপি আদালতে হাজির হয়েছিলেন। কিন্তু ১২২ জন আদালতে হাজির হননি।
অতঃপর আদালতের নির্দেশের পরও যে ১২২ ঋণ খেলাপি ব্যক্তি বা সত্বা নির্ধারিত তারিখে হাজির হননি, পরবর্তী আদেশ না হওয়া পর্যন্ত তারা যেন দেশত্যাগ করতে না পারেন সেজন্য সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সতর্ক এবং সজাগ থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
একইসঙ্গে এই ১২২ ব্যক্তির বর্তমান ঠিকানা সরবরাহ করতে পিএলএফএসএল সাময়িক অবসায়ক (প্রবেশনাল লিক্যুডেটর) মো. আসাদুজ্জামানকে নির্দেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং রাষ্ট্রকে প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা দিতে বলা হয়।
বুধবার, ০৭ এপ্রিল ২০২১
সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা নিয়ে পালিয়ে থাকা পি কে হালদারসহ ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের ১২৯ ঋণখেলাপিকে তলব করেছেন হাইকোর্ট। আগামী ২৪ ও ২৫ মে তাদেরকে আদালতে হাজির হয়ে কবে, কীভাবে টাকা পরিশোধ করবেন সে বিষয়ে জানাতে বলা হয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ফিনান্সিয়াল সার্ভিস লিমিটেডের পি কে হালদারসহ ১২৯ ঋণখেলাপিকে তলবের লিখিত আদেশ গত ৫ এপ্রিল প্রকাশ করেন বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের একক বেঞ্চ। এর আগে গত ১৬ মার্চ হাইকোর্ট তাদের তলব করেছিলেন হাইকোর্ট।
আদালতে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ফিনান্সিয়াল সার্ভিস লিমিটেডের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মাহফুজুর রহমান মিলন।
তিনি জানান, প্রতিষ্ঠানটি ১২৯ খেলাপির কাছে পাওনা প্রায় ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা।
তিনি আরও জানান, সম্প্রতি তারা ১২৯ খেলাপিকে তলবের জন্য হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন।
এর আগে গত ৯ মার্চ অবসায়ন প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা পিএলএফএসএল ২৮৬ জন ঋণখেলাপির মধ্যে যারা উপস্থিত হননি, তাদের বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন হাইকোর্ট। ওইদিন দেওয়া আদেশ ১৫ মার্চ প্রকাশ করা হয়েছিল।
ব্যারিস্টার মাহফুজুর রহমান মিলন আদালতের আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। আগামী ২৪ ও ২৫ মে তাদের হাজির হতে বলা হয়েছে।
এর আগে পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস লিমিটেডের (পিএলএফএসএল) ২৮৬ খেলাপিকে তলব করেছিলেন হাইকোর্ট। এর মধ্যে গত ২৩, ২৫ ফেব্রুয়ারি এবং ৯ মার্চ ১৬৪ জন খেলাপি আদালতে হাজির হয়েছিলেন। কিন্তু ১২২ জন আদালতে হাজির হননি।
অতঃপর আদালতের নির্দেশের পরও যে ১২২ ঋণ খেলাপি ব্যক্তি বা সত্বা নির্ধারিত তারিখে হাজির হননি, পরবর্তী আদেশ না হওয়া পর্যন্ত তারা যেন দেশত্যাগ করতে না পারেন সেজন্য সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সতর্ক এবং সজাগ থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
একইসঙ্গে এই ১২২ ব্যক্তির বর্তমান ঠিকানা সরবরাহ করতে পিএলএফএসএল সাময়িক অবসায়ক (প্রবেশনাল লিক্যুডেটর) মো. আসাদুজ্জামানকে নির্দেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং রাষ্ট্রকে প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা দিতে বলা হয়।