প্রেমিক সোহাগ বাবু (২৫) মাগরিবের নামাজ পড়ে প্রেমিকার বাড়ির সামনে দিয়ে আসার সময় মেয়ের বাবা খোরশেদ আলম খুশুর নির্দেশে তার ছেলে রাসেল (২৮) মেয়ের চাচাতো ভাই বাবু (৩০) বেধম মারধর করে পায়ে ঠেকিয়ে পিস্তল দিয়ে গুলি করে। গুরুতর আহত হয়ে সোহাগ বাবুকে গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পেøক্সে ভর্তি করা হয়েছে। প্রেমিক সোহাগ বাবু হোসেন্দি ইউনিয়নের আশ্রাব্দি গ্রামের বাবুল সরকারের ছেলে। ঘটনাটি ঘটে বৃহস্পতিবার (২৯ এপ্রিল) মাগারিবের নামাজের পরে।
খোরশেদ আলম খুশুর মেয়ের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রেমে করে আসছিল সোহাগ বাবু। কিন্তু বিষয়টি মেয়ের বাবা খশু, ভাই রাসেল চাচাতো ভাই বাবু মেনে নিতে পারেনি। দফায় দফায় বিষয়টি নিয়ে শালিস বিচার হয়েছে। এক পর্যায়ে প্রেমিক সোহাগকে গ্রাম ছাড়া করা হয়। পরবর্তীতে মেয়েকে ১১ ডিসেম্বর অন্যত্র বিবাহ দেয়া হয়। স্বামীকে নিয়ে মেয়ে মেঘনা ভিলেজে ঘুরতে যায়। ৮ জানুয়ারি প্রেমিক সোহাগ বাবুকে মেঘনা ভিলেজের সামনে দেখা করতে বলে প্রেমিকা। সোহাগ বাবু মেঘনা ভিলেজ থেকে স্বামীকে মারধর করে প্রেমিকাকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়।
বাবুল সরকার জানান, এই ঘটনার পর থেকে ওঁৎ পেতে থাকে মেয়ের বাবা ও ভাই। মেয়ের বাবা, ভাই ও চাচাতো ভাই মিলে আমার ছেলে সোহাগ বাবুকে নামাজের পরে বাড়ির সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় অতর্কিত হামলা করে মারধর করে পায়ে ঠেকিয়ে গুলি করে।
গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, ছেলের পায়ে গান শুট করা হয়েছে।
এ বিষয়ে প্রেমিকার বাবা খোরশেদ আলম খশু জানান, তার ছেলে গুলি করেনি। লাকড়ি দিয়ে পিটিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার শালিস বৈঠক হয়েছে। আমার মেয়েকে বিবাহ দিয়েছি। কিন্তু সেখান থেকে ওই ছেলে জোর পূর্বক উঠিয়ে নিতে চায়।
গজারিয়ার থানার অফিসার ইনচার্জ মো: রইছ উদ্দিন জানান, মারামারি হয়েছে। গুলির কোন ঘটনা ঘটে নি। এখনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শুক্রবার, ৩০ এপ্রিল ২০২১
প্রেমিক সোহাগ বাবু (২৫) মাগরিবের নামাজ পড়ে প্রেমিকার বাড়ির সামনে দিয়ে আসার সময় মেয়ের বাবা খোরশেদ আলম খুশুর নির্দেশে তার ছেলে রাসেল (২৮) মেয়ের চাচাতো ভাই বাবু (৩০) বেধম মারধর করে পায়ে ঠেকিয়ে পিস্তল দিয়ে গুলি করে। গুরুতর আহত হয়ে সোহাগ বাবুকে গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পেøক্সে ভর্তি করা হয়েছে। প্রেমিক সোহাগ বাবু হোসেন্দি ইউনিয়নের আশ্রাব্দি গ্রামের বাবুল সরকারের ছেলে। ঘটনাটি ঘটে বৃহস্পতিবার (২৯ এপ্রিল) মাগারিবের নামাজের পরে।
খোরশেদ আলম খুশুর মেয়ের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রেমে করে আসছিল সোহাগ বাবু। কিন্তু বিষয়টি মেয়ের বাবা খশু, ভাই রাসেল চাচাতো ভাই বাবু মেনে নিতে পারেনি। দফায় দফায় বিষয়টি নিয়ে শালিস বিচার হয়েছে। এক পর্যায়ে প্রেমিক সোহাগকে গ্রাম ছাড়া করা হয়। পরবর্তীতে মেয়েকে ১১ ডিসেম্বর অন্যত্র বিবাহ দেয়া হয়। স্বামীকে নিয়ে মেয়ে মেঘনা ভিলেজে ঘুরতে যায়। ৮ জানুয়ারি প্রেমিক সোহাগ বাবুকে মেঘনা ভিলেজের সামনে দেখা করতে বলে প্রেমিকা। সোহাগ বাবু মেঘনা ভিলেজ থেকে স্বামীকে মারধর করে প্রেমিকাকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়।
বাবুল সরকার জানান, এই ঘটনার পর থেকে ওঁৎ পেতে থাকে মেয়ের বাবা ও ভাই। মেয়ের বাবা, ভাই ও চাচাতো ভাই মিলে আমার ছেলে সোহাগ বাবুকে নামাজের পরে বাড়ির সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় অতর্কিত হামলা করে মারধর করে পায়ে ঠেকিয়ে গুলি করে।
গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, ছেলের পায়ে গান শুট করা হয়েছে।
এ বিষয়ে প্রেমিকার বাবা খোরশেদ আলম খশু জানান, তার ছেলে গুলি করেনি। লাকড়ি দিয়ে পিটিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার শালিস বৈঠক হয়েছে। আমার মেয়েকে বিবাহ দিয়েছি। কিন্তু সেখান থেকে ওই ছেলে জোর পূর্বক উঠিয়ে নিতে চায়।
গজারিয়ার থানার অফিসার ইনচার্জ মো: রইছ উদ্দিন জানান, মারামারি হয়েছে। গুলির কোন ঘটনা ঘটে নি। এখনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।